অনলাইন ডেস্ক
জি-২০-এর শীর্ষ সম্মেলনকে সামনে রেখে ঢেলে সাজানো হয়েছে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিকে। একসময় রাস্তার হাঁটার অংশগুলো অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকলেও এখন সেগুলো আলোকিত। শহরের ভবন ও দেয়ালগুলো ছেয়ে গেছে উজ্জ্বল ম্যুরাল এবং গ্রাফিতিতে। এখানে-সেখানে রোপণ করা হয়েছে ফুলের গাছ।
কিন্তু শহরের গরিবেরা বলছেন, ভারতের বিভিন্ন শহর থেকে যেভাবে কুকুর কিংবা বানরদের বিতাড়িত করা হয়—ঠিক সেভাবেই তাঁদের দিল্লি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
নরেন্দ্র মোদির সরকার আশা করছে, ১২ কোটি ডলার খরচ করে নয়াদিল্লির সৌন্দর্য বাড়ানোর বিস্তৃত প্রচেষ্টা বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশটির সংস্কৃতিতে তুলে ধরবে এবং বিশ্বমঞ্চে অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে।
আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই দিনব্যাপী সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে নয়াদিল্লির কেন্দ্রে অবস্থিত নতুন নির্মিত ভারত মানডাপম ভবনে। এটি মূলত একটি প্রদর্শনী কেন্দ্র।
আশা করা হচ্ছে, এই সম্মেলনে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বিশ্বনেতা যোগ দেবেন। জি-২০ গ্রুপে বিশ্বের সবচেয়ে ধনি ১৯টি রাষ্ট্রের পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়নও রয়েছে। বর্তমানে ভারত এই গ্রুপের সভাপতিত্ব করছে। পর্যায়ক্রমে এই দায়িত্ব সদস্য দেশগুলোর মধ্যে আবর্তিত হয়।
এবার ভারতের নেতৃত্বে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনটি গরিব মানুষের জন্য কাল হয়েছে। এই শহরের হকার শ্রেণি থেকে শুরু করে দরিদ্র এলাকাগুলোতে বসবাস করা মানুষেরা উচ্ছেদের শিকার হয়েছেন এবং জীবিকা হারিয়েছেন। এ অবস্থায় দারিদ্র্য মোকাবিলায় ভারত সরকারের নীতি এখন প্রশ্নের সম্মুখীন।
দিল্লি শহরে দুই কোটির বেশি মানুষ বসবাস করেন। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, এই শহরের প্রায় ৪৭ হাজার মানুষ গৃহহীন। তবে অধিকারকর্মীদের দাবি, দিল্লি শহরে অন্তত দেড় লাখ গৃহহীন রয়েছে।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে দিল্লি শহরের শত শত বাড়িঘর এবং রাস্তার পাশের দোকানপাট ধ্বংস করে হাজার হাজার মানুষকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। কয়েক ডজন দরিদ্র বসবাস এলাকা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনও হয়েছে, ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দেওয়ার কিছুক্ষণ আগে বাসিন্দাদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, উচ্ছেদ তাঁদেরই করা হয়েছে যারা অবৈধ উপায়ে বসবাস করছিলেন। কিন্তু মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, এসব অভিযানে কয়েক হাজার মানুষ নতুন করে গৃহহীন হয়েছে।
শুধু দিল্লি নয়, মুম্বাই ও কলকাতার মতো যেসব শহরে জি-২০-এর ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে সেসব শহরেও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
বস্তি সুরক্ষা মঞ্চের কর্মী আব্দুল শাকিল বলেন, ‘সৌন্দর্য বর্ধনের নামে আসলে শহুরে গরিবদের জীবন ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মানুষের করের টাকা জি-২০-এর পেছনে খরচ করা হচ্ছে। সবাইকেই কর দিতে হয়।’
সাধারণ মানুষকে উচ্ছেদের মতো ঘটনাকে কাণ্ডজ্ঞানহীন বলেও মন্তব্য করেন শাকিল।
জি-২০-এর শীর্ষ সম্মেলনকে সামনে রেখে ঢেলে সাজানো হয়েছে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিকে। একসময় রাস্তার হাঁটার অংশগুলো অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকলেও এখন সেগুলো আলোকিত। শহরের ভবন ও দেয়ালগুলো ছেয়ে গেছে উজ্জ্বল ম্যুরাল এবং গ্রাফিতিতে। এখানে-সেখানে রোপণ করা হয়েছে ফুলের গাছ।
কিন্তু শহরের গরিবেরা বলছেন, ভারতের বিভিন্ন শহর থেকে যেভাবে কুকুর কিংবা বানরদের বিতাড়িত করা হয়—ঠিক সেভাবেই তাঁদের দিল্লি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
নরেন্দ্র মোদির সরকার আশা করছে, ১২ কোটি ডলার খরচ করে নয়াদিল্লির সৌন্দর্য বাড়ানোর বিস্তৃত প্রচেষ্টা বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশটির সংস্কৃতিতে তুলে ধরবে এবং বিশ্বমঞ্চে অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে।
আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই দিনব্যাপী সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে নয়াদিল্লির কেন্দ্রে অবস্থিত নতুন নির্মিত ভারত মানডাপম ভবনে। এটি মূলত একটি প্রদর্শনী কেন্দ্র।
আশা করা হচ্ছে, এই সম্মেলনে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বিশ্বনেতা যোগ দেবেন। জি-২০ গ্রুপে বিশ্বের সবচেয়ে ধনি ১৯টি রাষ্ট্রের পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়নও রয়েছে। বর্তমানে ভারত এই গ্রুপের সভাপতিত্ব করছে। পর্যায়ক্রমে এই দায়িত্ব সদস্য দেশগুলোর মধ্যে আবর্তিত হয়।
এবার ভারতের নেতৃত্বে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনটি গরিব মানুষের জন্য কাল হয়েছে। এই শহরের হকার শ্রেণি থেকে শুরু করে দরিদ্র এলাকাগুলোতে বসবাস করা মানুষেরা উচ্ছেদের শিকার হয়েছেন এবং জীবিকা হারিয়েছেন। এ অবস্থায় দারিদ্র্য মোকাবিলায় ভারত সরকারের নীতি এখন প্রশ্নের সম্মুখীন।
দিল্লি শহরে দুই কোটির বেশি মানুষ বসবাস করেন। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, এই শহরের প্রায় ৪৭ হাজার মানুষ গৃহহীন। তবে অধিকারকর্মীদের দাবি, দিল্লি শহরে অন্তত দেড় লাখ গৃহহীন রয়েছে।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে দিল্লি শহরের শত শত বাড়িঘর এবং রাস্তার পাশের দোকানপাট ধ্বংস করে হাজার হাজার মানুষকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। কয়েক ডজন দরিদ্র বসবাস এলাকা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনও হয়েছে, ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দেওয়ার কিছুক্ষণ আগে বাসিন্দাদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, উচ্ছেদ তাঁদেরই করা হয়েছে যারা অবৈধ উপায়ে বসবাস করছিলেন। কিন্তু মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, এসব অভিযানে কয়েক হাজার মানুষ নতুন করে গৃহহীন হয়েছে।
শুধু দিল্লি নয়, মুম্বাই ও কলকাতার মতো যেসব শহরে জি-২০-এর ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে সেসব শহরেও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
বস্তি সুরক্ষা মঞ্চের কর্মী আব্দুল শাকিল বলেন, ‘সৌন্দর্য বর্ধনের নামে আসলে শহুরে গরিবদের জীবন ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মানুষের করের টাকা জি-২০-এর পেছনে খরচ করা হচ্ছে। সবাইকেই কর দিতে হয়।’
সাধারণ মানুষকে উচ্ছেদের মতো ঘটনাকে কাণ্ডজ্ঞানহীন বলেও মন্তব্য করেন শাকিল।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
১১ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
১১ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
১১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে