আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আর জি কর হাসপাতালে এক নারী চিকিৎসককে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় দেশজুড়ে আন্দোলনের রেশ এখনো কাটেনি। তার মধ্যেই নতুন করে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ওডিশার এক থানায় যৌন হয়রানির অভিযোগ ঘিরে তোলপাড় শুরু হয়েছে। একদল পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ওঠা এই অভিযোগের তদন্তভার দেওয়া হয়েছে হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে একজন ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা ও তাঁর বাগ্দত্তার তোলা এই অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর তিনজন নারী কর্মীসহ চার পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুক্ত পঞ্চম পুলিশ সদস্যকে বদলি করা হয়েছে। ওডিশার ক্রাইম ব্রাঞ্চ এ মামলার তদন্ত শুরু করার পর এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
ওডিশার রাজধানী ভুবনেশ্বরে একটি রেস্তোরাঁ চালান আইনে স্নাতক ৩২ বছরের ওই নারী। ১৫ সেপ্টেম্বর সকালে পুলিশ তাঁর ওপর নির্যাতন চালিয়েছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর। সে ঘটনার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে, যার বর্ণনা দেওয়া কঠিন।
হুইলচেয়ারে বসে, গলায় কলার এবং এক হাত স্লিংয়ে (হাত ভেঙে গেলে বা চোট পেলে যে ব্যাগে ঝোলানো হয়) রাখা অবস্থায় ওই নারী সাংবাদিকদের সামনে তাঁর সঙ্গে ঘটে যাওয়া বিষয়ের বর্ণনা দেন।
ঘটনার দিন রাত ১টা নাগাদ রেস্তোরাঁ বন্ধ করার পর তিনি ও সেই সেনা কর্মকর্তা ভরতপুর থানায় গিয়েছিলেন অভিযোগ জানাতে। রাস্তায় একদল লোক তাঁদের উত্ত্যক্ত করেছে, এই অভিযোগ জানাতে সেখানে গিয়েছিলেন তাঁরা। ভুক্তভোগী জানিয়েছেন, দ্রুত পুলিশের টহল গাড়িকে ঘটনাস্থলে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানান তিনি, যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আটক করা যায়। তাঁর যুক্তি ছিল, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হয়তো তখনো খুব বেশিদূর চলে যেতে পারেনি। তাই পুলিশের টহল গাড়ি তাদের ধরতে পারবে। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে পুলিশ। এর বদলে তারা আমাদের গালমন্দ করতে শুরু করে। যখন জানাই, ‘আমি আইনে স্নাতক এবং আমার অধিকার জানি, তখন আরও রেগে যায় তারা।’
ওই নারীর অভিযোগ, তাঁর সঙ্গে থাকা সেনা কর্মকর্তাকে উল্টো থানার হাজতে ঢোকানো হয়। তিনি বলেন, ‘আমি আপত্তি জানালে দুজন নারী পুলিশ আমার চুল ধরে টানতে থাকে এবং মারধর শুরু করে।’ বলতে বলতে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠছিলেন ওই নারী। এরপর নিজের ওপর হওয়া যৌন সন্ত্রাসের বর্ণনা দেন তিনি।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আর জি কর হাসপাতালে এক নারী চিকিৎসককে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় দেশজুড়ে আন্দোলনের রেশ এখনো কাটেনি। তার মধ্যেই নতুন করে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ওডিশার এক থানায় যৌন হয়রানির অভিযোগ ঘিরে তোলপাড় শুরু হয়েছে। একদল পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ওঠা এই অভিযোগের তদন্তভার দেওয়া হয়েছে হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে একজন ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা ও তাঁর বাগ্দত্তার তোলা এই অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর তিনজন নারী কর্মীসহ চার পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুক্ত পঞ্চম পুলিশ সদস্যকে বদলি করা হয়েছে। ওডিশার ক্রাইম ব্রাঞ্চ এ মামলার তদন্ত শুরু করার পর এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
ওডিশার রাজধানী ভুবনেশ্বরে একটি রেস্তোরাঁ চালান আইনে স্নাতক ৩২ বছরের ওই নারী। ১৫ সেপ্টেম্বর সকালে পুলিশ তাঁর ওপর নির্যাতন চালিয়েছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর। সে ঘটনার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে, যার বর্ণনা দেওয়া কঠিন।
হুইলচেয়ারে বসে, গলায় কলার এবং এক হাত স্লিংয়ে (হাত ভেঙে গেলে বা চোট পেলে যে ব্যাগে ঝোলানো হয়) রাখা অবস্থায় ওই নারী সাংবাদিকদের সামনে তাঁর সঙ্গে ঘটে যাওয়া বিষয়ের বর্ণনা দেন।
ঘটনার দিন রাত ১টা নাগাদ রেস্তোরাঁ বন্ধ করার পর তিনি ও সেই সেনা কর্মকর্তা ভরতপুর থানায় গিয়েছিলেন অভিযোগ জানাতে। রাস্তায় একদল লোক তাঁদের উত্ত্যক্ত করেছে, এই অভিযোগ জানাতে সেখানে গিয়েছিলেন তাঁরা। ভুক্তভোগী জানিয়েছেন, দ্রুত পুলিশের টহল গাড়িকে ঘটনাস্থলে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানান তিনি, যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আটক করা যায়। তাঁর যুক্তি ছিল, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হয়তো তখনো খুব বেশিদূর চলে যেতে পারেনি। তাই পুলিশের টহল গাড়ি তাদের ধরতে পারবে। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে পুলিশ। এর বদলে তারা আমাদের গালমন্দ করতে শুরু করে। যখন জানাই, ‘আমি আইনে স্নাতক এবং আমার অধিকার জানি, তখন আরও রেগে যায় তারা।’
ওই নারীর অভিযোগ, তাঁর সঙ্গে থাকা সেনা কর্মকর্তাকে উল্টো থানার হাজতে ঢোকানো হয়। তিনি বলেন, ‘আমি আপত্তি জানালে দুজন নারী পুলিশ আমার চুল ধরে টানতে থাকে এবং মারধর শুরু করে।’ বলতে বলতে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠছিলেন ওই নারী। এরপর নিজের ওপর হওয়া যৌন সন্ত্রাসের বর্ণনা দেন তিনি।
প্রযুক্তি সংস্থা গুগলকে বিস্ময়করভাবে ২০ ডেসিলিয়ন ডলার জরিমানা করেছে রাশিয়ার একটি আদালত। বুধবার ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথিবীতে যত টাকা আছে সব একসঙ্গে করা হলেও এই পরিমাণ অর্থ হবে না।
১ ঘণ্টা আগেকমলা হ্যারিস বলেন, ‘আমরা জানি, ডোনাল্ড ট্রাম্প কে। তিনি অস্থির, প্রতিশোধপরায়ণ, অপরাধপ্রবণ। তিনি অবাধ ক্ষমতার পেছনে ছুটছেন।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারকে চাপ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্র সরকার। এ লক্ষ্যে অধিগৃহীত জমি দ্রুত কেন্দ্র সরকারের হাতে হস্তান্তর করারও অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্র সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ পশ্চিমবঙ্গের জেলেদের সঙ্গে কঠোর আচরণ করছে। এমন আক্ষেপই প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গের জেলে সম্প্রদায়। তাদের বক্তব্য, আগে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পশ্চিমবঙ্গের জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করলে তাদের ফেরত পাঠানো হতো, কিন্তু এখন তাদের আটক করা
৬ ঘণ্টা আগে