অনলাইন ডেস্ক
ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে তেহরানে নিজ বাসভবনে নিহত হয়েছেন হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। কেউ এই হামলার দায় স্বীকার না করলেও হামাস এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করেছে। ব্রিটিশ সাময়িকী টাইমের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হামাসের এই দাবির পেছনে অবশ্য যৌক্তিকতাও আছে। কারণ, ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরেই হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়াসহ অন্যান্য নেতাদের হত্যার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। এমনকি দেশটির কর্মকর্তারা প্রকাশ্যে হামাস নেতাদের হত্যা করার কথা বলেছেন।
আজ বুধবার তেহরানে যে হামলা হয়েছে সে বিষয়ে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী এখনো মুখ খোলেনি। বিশ্লেষক রামি খৌরির মতে, গুপ্তহত্যা ইসরায়েলের পুরোনো কৌশল। হামাস ও হিজবুল্লাহ নেতাদের লক্ষ্যবস্তু করে ইসরায়েল প্রায়ই গুপ্তহত্যার প্রচেষ্টা চালিয়েছে অতীতে। তাই এই হামলায় ইসরায়েল জড়িত থাকার সম্ভাবনা আছে। এ ছাড়া, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদও এ ধরনের হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে বলে ইতিহাসে প্রমাণ আছে। তবে এসব বিষয়ে তারা কখনোই মুখ খোলে না।
ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তেহরানে ইসমাইল হানিয়ার বাসভবনে যে হামলা হয়েছিল, তাতে হানিয়ার এক দেহরক্ষীও নিহত হয়েছেন। হামাস এক বিবৃতিতে এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক বলেছেন, হানিয়ার ‘হত্যা একটি কাপুরুষোচিত কাজ এবং অবশ্যই এর জবাব দেওয়া হবে।
টাইমের প্রতিবেদন অনুসারে, ইসমাইল হানিয়ার নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে হামাস তাদের বিবৃতিতে শোক প্রকাশ করে বলেছে, ‘তেহরানে নিজ আবাসস্থলে বিশ্বাসঘাতক ইহুদিবাদী বাহিনীর বিমান হামলায় ইসমাইল হানিয়া নিহত হয়েছেন। তিনি ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ অনুষ্ঠান উপলক্ষে তেহরান সফরে গিয়েছিলেন।’
উল্লেখ্য, ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য গতকাল মঙ্গলবার তেহরানে গিয়েছিলেন হানিয়া। তবে হানিয়ার হত্যাকাণ্ড কীভাবে সংঘটিত হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য দেয়নি ইরান। তবে ইরানের বিশ্লেষকেরা হানিয়ার হত্যার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন।
আরও পড়ুন:–
ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে তেহরানে নিজ বাসভবনে নিহত হয়েছেন হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। কেউ এই হামলার দায় স্বীকার না করলেও হামাস এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করেছে। ব্রিটিশ সাময়িকী টাইমের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হামাসের এই দাবির পেছনে অবশ্য যৌক্তিকতাও আছে। কারণ, ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরেই হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়াসহ অন্যান্য নেতাদের হত্যার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। এমনকি দেশটির কর্মকর্তারা প্রকাশ্যে হামাস নেতাদের হত্যা করার কথা বলেছেন।
আজ বুধবার তেহরানে যে হামলা হয়েছে সে বিষয়ে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী এখনো মুখ খোলেনি। বিশ্লেষক রামি খৌরির মতে, গুপ্তহত্যা ইসরায়েলের পুরোনো কৌশল। হামাস ও হিজবুল্লাহ নেতাদের লক্ষ্যবস্তু করে ইসরায়েল প্রায়ই গুপ্তহত্যার প্রচেষ্টা চালিয়েছে অতীতে। তাই এই হামলায় ইসরায়েল জড়িত থাকার সম্ভাবনা আছে। এ ছাড়া, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদও এ ধরনের হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে বলে ইতিহাসে প্রমাণ আছে। তবে এসব বিষয়ে তারা কখনোই মুখ খোলে না।
ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তেহরানে ইসমাইল হানিয়ার বাসভবনে যে হামলা হয়েছিল, তাতে হানিয়ার এক দেহরক্ষীও নিহত হয়েছেন। হামাস এক বিবৃতিতে এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক বলেছেন, হানিয়ার ‘হত্যা একটি কাপুরুষোচিত কাজ এবং অবশ্যই এর জবাব দেওয়া হবে।
টাইমের প্রতিবেদন অনুসারে, ইসমাইল হানিয়ার নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে হামাস তাদের বিবৃতিতে শোক প্রকাশ করে বলেছে, ‘তেহরানে নিজ আবাসস্থলে বিশ্বাসঘাতক ইহুদিবাদী বাহিনীর বিমান হামলায় ইসমাইল হানিয়া নিহত হয়েছেন। তিনি ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ অনুষ্ঠান উপলক্ষে তেহরান সফরে গিয়েছিলেন।’
উল্লেখ্য, ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য গতকাল মঙ্গলবার তেহরানে গিয়েছিলেন হানিয়া। তবে হানিয়ার হত্যাকাণ্ড কীভাবে সংঘটিত হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য দেয়নি ইরান। তবে ইরানের বিশ্লেষকেরা হানিয়ার হত্যার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন।
আরও পড়ুন:–
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
৪১ মিনিট আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
২ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
২ ঘণ্টা আগে