অনলাইন ডেস্ক
সুদানে চলমান সংকট অবসানের একটি সম্ভাব্য উপায় হতে পারে আলোচনা। এমনটাই মন্তব্য করেছেন সুদানের সার্বভৌম কাউন্সিলের উপ-প্রধান মালিক আগর। তিনি বলেছেন, সেনাবাহিনী এবং আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে চলমান সংঘর্ষের অবসান ঘটাতে একটি পরিকল্পনা করা উচিত। যার মাধ্যমে যুদ্ধ শেষে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার মালিক আগার বলেছেন—এমন একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে যারা এই সংকট সমাধানে মধ্যস্থতা করবে।
মালিক আরও বলেন, এই যুদ্ধ আলোচনার টেবিলেই শেষ হবে। নাগরিকেরা যে অবর্ণনীয় এবং দীর্ঘমেয়াদি কষ্ট সহ্য করছেন তা নিয়ে সেনাবাহিনী ব্যথিত।
আগর বলেন, ‘সরকারের বর্তমান লক্ষ্য হলো—যুদ্ধের অবসান ঘটানো এবং যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠন এবং পুনর্নির্মাণের ওপর মনোযোগ দেওয়া।’ তিনি এ বিষয়ে সরকারকে দেশের সব স্তরের রাজনীতিবিদ এবং অধিকারকর্মীদের সঙ্গে সংলাপের আহ্বান জানান। আগর আরও বলেন, সহিংসতার অবসান এমনভাবে হওয়া উচিত যেখানে দেশে একটিমাত্র সংগঠিত সেনাবাহিনী থাকবে।
এদিকে আল জাজিরার খার্তুম প্রতিনিধি হিবা মরগান জানিয়েছেন, বর্তমানে যুদ্ধরত দুপক্ষের মধ্যে কোনো আলোচনা নেই বরং সেনা এবং আরএসএফ বারবার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে। উভয় পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ করছে যা পারস্পরিক অবিশ্বাসকে আরও উসকে দিচ্ছে। এটি এখনই পরিষ্কারভাবে বলা যাচ্ছে না যে, দুই পক্ষ শিগগিরই আলোচনার টেবিলে ফিরবে কিনা।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইএমও) প্রকাশিত সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে, যুদ্ধের কারণে ১ লাখ ১৭ হাজার ৪৪৯ জন মানুষ সুদান থেকে পাড়ি দিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে পালিয়ে গেছে। এ ছাড়া অনেকে এরই মধ্যেই সংঘাতের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে লড়ছে। দেশটিতে সব মিলিয়ে বাস্তুচ্যুতদের সংখ্যা ৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩২৫ জন বলে অনুমান করা হচ্ছে।
সুদানে চলমান সংকট অবসানের একটি সম্ভাব্য উপায় হতে পারে আলোচনা। এমনটাই মন্তব্য করেছেন সুদানের সার্বভৌম কাউন্সিলের উপ-প্রধান মালিক আগর। তিনি বলেছেন, সেনাবাহিনী এবং আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে চলমান সংঘর্ষের অবসান ঘটাতে একটি পরিকল্পনা করা উচিত। যার মাধ্যমে যুদ্ধ শেষে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার মালিক আগার বলেছেন—এমন একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে যারা এই সংকট সমাধানে মধ্যস্থতা করবে।
মালিক আরও বলেন, এই যুদ্ধ আলোচনার টেবিলেই শেষ হবে। নাগরিকেরা যে অবর্ণনীয় এবং দীর্ঘমেয়াদি কষ্ট সহ্য করছেন তা নিয়ে সেনাবাহিনী ব্যথিত।
আগর বলেন, ‘সরকারের বর্তমান লক্ষ্য হলো—যুদ্ধের অবসান ঘটানো এবং যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠন এবং পুনর্নির্মাণের ওপর মনোযোগ দেওয়া।’ তিনি এ বিষয়ে সরকারকে দেশের সব স্তরের রাজনীতিবিদ এবং অধিকারকর্মীদের সঙ্গে সংলাপের আহ্বান জানান। আগর আরও বলেন, সহিংসতার অবসান এমনভাবে হওয়া উচিত যেখানে দেশে একটিমাত্র সংগঠিত সেনাবাহিনী থাকবে।
এদিকে আল জাজিরার খার্তুম প্রতিনিধি হিবা মরগান জানিয়েছেন, বর্তমানে যুদ্ধরত দুপক্ষের মধ্যে কোনো আলোচনা নেই বরং সেনা এবং আরএসএফ বারবার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে। উভয় পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ করছে যা পারস্পরিক অবিশ্বাসকে আরও উসকে দিচ্ছে। এটি এখনই পরিষ্কারভাবে বলা যাচ্ছে না যে, দুই পক্ষ শিগগিরই আলোচনার টেবিলে ফিরবে কিনা।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইএমও) প্রকাশিত সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে, যুদ্ধের কারণে ১ লাখ ১৭ হাজার ৪৪৯ জন মানুষ সুদান থেকে পাড়ি দিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে পালিয়ে গেছে। এ ছাড়া অনেকে এরই মধ্যেই সংঘাতের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে লড়ছে। দেশটিতে সব মিলিয়ে বাস্তুচ্যুতদের সংখ্যা ৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩২৫ জন বলে অনুমান করা হচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, লেবাননে যুদ্ধবিরতি নিয়ে গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখার ইঙ্গিত দিয়েছেন লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই লেবাননে যুদ্ধবিরতি নিয়ে একটি চুক্তি সম্পন্ন হতে পারে। মার্কিন সংবাদ
১৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বাকি আর মাত্র কয়েক দিন। দীর্ঘ সময় প্রার্থী বাছাইপর্ব ও প্রচারণার শেষ পর্যায়ে এসে সমাপনী ভাষণে পরস্পরকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্প।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় বসবাস করা ৯৩ বছর বয়সী এক ব্যক্তি তাঁর ৬০ বছর বয়সী স্ত্রীকে অন্তত দুবার হত্যার চেষ্টা করার অভিযোগ স্বীকার করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, স্ত্রীকে একা ছেড়ে যেতে চাননি বলেই ওই হত্যাচেষ্টা চালান বৃদ্ধ স্বামী।
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মার্কিন নির্বাচন। পঞ্জিকা অনুযায়ী, সেই দিনটি হচ্ছে নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এটাই নিয়ম যে চার বছর পরপর যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তা অবশ্যই নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে।
১১ ঘণ্টা আগে