অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী (আইডিএফ)। এই সুযোগে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, মাটির সঙ্গে মিশে যাওয়া নিজ বসতভিটায় ফিরতে শুরু করেছেন স্থানীয়রা। তবে, এখনো তাদের মনে ভয়। মনে করছেন, মৃত্যু এখনো তাদের তাড়া করছে। বিধ্বস্ত অঞ্চলটি যেন, মৃত্যুর গন্ধে ভারী হয়ে আছে।
সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার থেকেই খান ইউনিস থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করে ইসরায়েল। খবর পেয়ে সেদিনই রাফাহ থেকে নিজ বসতভিটায় ফিরতে শুরু করেন ফিলিস্তিনিরা।
রোববার খান ইউনিসে ফিরেছেন চার সন্তানের জননী মাহা দায়ের। তিনি বলেন, ‘চারদিকে যেন মৃত্যুর গন্ধ ঝুলে আছে। আমাদের শহর আর শহর নেই, স্রেফ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। আক্ষরিক অর্থেই আর কোনো কিছু অবশিষ্ট নেই।’ ৩৮ বছরের এই নারী আক্ষেপ করে বলেন, ‘রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় আমি অঝোরে কেঁদেছি।’
ইসরায়েলি হামলায় মাহা দায়েরের বাড়ি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘সবগুলো রাস্তাই বুলডোজার দিয়ে চষে ফেলা হয়েছে। এবং চারদিকের যে গন্ধ...আমি দেখেছি লোকজন বিভিন্ন জায়গায় খুঁড়ে খুঁড়ে মানুষের মরদেহ বের করে আনছে।’
খান ইউনিস ও এর আশপাশের এলাকায় প্রায় ৪ লাখ ফিলিস্তিনি বসবাস করতেন। গত বছরের ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলার পর থেকে একে একে সবাই অঞ্চলটি ছেড়ে রাফাহের দিকে চলে যায়। শূন্য খান ইউনিসে ইসরায়েলি বোমা হামলা ও স্থল অভিযানে পুরো এলাকার আবাসন ব্যবস্থা স্রেফ ধুলোয় পরিণত হয়েছে।
এদিকে, দক্ষিণ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করলেও রাফাহে অভিযান চালানোর বিষয়ে বদ্ধপরিকর। এ বিষয়ে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত জানিয়েছেন, আইডিএফ রাফাহে অভিযান পরিচালনার বিষয়ে ভাবছে। তবে কবে নাগাদ এই অভিযান পরিচালনা করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি তিনি।
এক বিবৃতিতে গ্যালান্ত বলেছেন, ‘আমাদের বাহিনী পরবর্তী মিশনের জন্য প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং তারা পরবর্তী অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’ এ সময় ইসরায়েলি সেনাদের অভিযান দক্ষতার প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘আমরা আল-শিফা হাসপাতালের অভিযানে তাদের দক্ষতার উদাহরণ দেখেছি যা রাফাহে তাদের আসন্ন মিশনের জন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।’
দক্ষিণ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী (আইডিএফ)। এই সুযোগে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, মাটির সঙ্গে মিশে যাওয়া নিজ বসতভিটায় ফিরতে শুরু করেছেন স্থানীয়রা। তবে, এখনো তাদের মনে ভয়। মনে করছেন, মৃত্যু এখনো তাদের তাড়া করছে। বিধ্বস্ত অঞ্চলটি যেন, মৃত্যুর গন্ধে ভারী হয়ে আছে।
সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার থেকেই খান ইউনিস থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করে ইসরায়েল। খবর পেয়ে সেদিনই রাফাহ থেকে নিজ বসতভিটায় ফিরতে শুরু করেন ফিলিস্তিনিরা।
রোববার খান ইউনিসে ফিরেছেন চার সন্তানের জননী মাহা দায়ের। তিনি বলেন, ‘চারদিকে যেন মৃত্যুর গন্ধ ঝুলে আছে। আমাদের শহর আর শহর নেই, স্রেফ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। আক্ষরিক অর্থেই আর কোনো কিছু অবশিষ্ট নেই।’ ৩৮ বছরের এই নারী আক্ষেপ করে বলেন, ‘রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় আমি অঝোরে কেঁদেছি।’
ইসরায়েলি হামলায় মাহা দায়েরের বাড়ি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘সবগুলো রাস্তাই বুলডোজার দিয়ে চষে ফেলা হয়েছে। এবং চারদিকের যে গন্ধ...আমি দেখেছি লোকজন বিভিন্ন জায়গায় খুঁড়ে খুঁড়ে মানুষের মরদেহ বের করে আনছে।’
খান ইউনিস ও এর আশপাশের এলাকায় প্রায় ৪ লাখ ফিলিস্তিনি বসবাস করতেন। গত বছরের ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলার পর থেকে একে একে সবাই অঞ্চলটি ছেড়ে রাফাহের দিকে চলে যায়। শূন্য খান ইউনিসে ইসরায়েলি বোমা হামলা ও স্থল অভিযানে পুরো এলাকার আবাসন ব্যবস্থা স্রেফ ধুলোয় পরিণত হয়েছে।
এদিকে, দক্ষিণ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করলেও রাফাহে অভিযান চালানোর বিষয়ে বদ্ধপরিকর। এ বিষয়ে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত জানিয়েছেন, আইডিএফ রাফাহে অভিযান পরিচালনার বিষয়ে ভাবছে। তবে কবে নাগাদ এই অভিযান পরিচালনা করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি তিনি।
এক বিবৃতিতে গ্যালান্ত বলেছেন, ‘আমাদের বাহিনী পরবর্তী মিশনের জন্য প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং তারা পরবর্তী অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’ এ সময় ইসরায়েলি সেনাদের অভিযান দক্ষতার প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘আমরা আল-শিফা হাসপাতালের অভিযানে তাদের দক্ষতার উদাহরণ দেখেছি যা রাফাহে তাদের আসন্ন মিশনের জন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৫ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগে