অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে ‘ব্যক্তিগত অপরাধের আশ্রয়’ নিয়েছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনই অভিযোগ তুলেছেন এ সংক্রান্ত মামলা সংক্রান্ত রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি জ্যাক স্মিথ। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদনও আদালতে জমা দিয়েছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কৌঁসুলি জ্যাক স্মিত প্রতিবেদনে বলেছেন, ২০২০ সালের নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে ব্যক্তিগত অপরাধের আশ্রয় নিয়েছিলেন এবং এ কারণে তিনি এই অভিযোগ থেকে দায়মুক্তি পেতে পারেন না। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকার সময় এই কাজ করায় আইন অনুসারে দায়মুক্তি পাওয়ার কথা ডোনাল্ড ট্রাম্পের। গত জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক রায়ে ট্রাম্পের ইমিউনিটি বা ‘অন্যাক্রম্যতা’ বা এক ধরনের দায়মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা নির্দেশ দেন। কিন্তু সম্প্রতি আদালতে দাখিল করা নথিতে এই আদেশকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে, আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্পের এই মামলায় বিচার কোনো সম্ভাবনা নেই। আর তাই ১৬৫ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদন সম্ভবত এই মামলাকে নতুন রূপ দেওয়ার শেষ সুযোগ। এই নির্বাচনে সাবেক এই প্রেসিডেন্ট রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁর বিপরীতে লড়ছেন ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস।
জ্যাক স্মিথ তাঁর প্রতিবেদনে বলেছেন, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ট্রাম্প সব সময় তাঁর ‘অফিশিয়াল সক্ষমতার’ মধ্যে থেকে কাজ করেনি বরং তিনি সেই সীমা পেরিয়ে নির্বাচনের ফল পাল্টে দিতে ‘ব্যক্তিগত অপরাধমূলক কাজের চেষ্টা’ করেছেন। এই প্রতিবেদন মূলত নির্বাচনে ফলাফল পাল্টে দেওয়া সংক্রান্ত মামলাকে এগিয়ে নেওয়ারই একটি প্রচেষ্টা।
যুক্তরাষ্ট্রে ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে ‘ব্যক্তিগত অপরাধের আশ্রয়’ নিয়েছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনই অভিযোগ তুলেছেন এ সংক্রান্ত মামলা সংক্রান্ত রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি জ্যাক স্মিথ। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদনও আদালতে জমা দিয়েছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কৌঁসুলি জ্যাক স্মিত প্রতিবেদনে বলেছেন, ২০২০ সালের নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে ব্যক্তিগত অপরাধের আশ্রয় নিয়েছিলেন এবং এ কারণে তিনি এই অভিযোগ থেকে দায়মুক্তি পেতে পারেন না। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকার সময় এই কাজ করায় আইন অনুসারে দায়মুক্তি পাওয়ার কথা ডোনাল্ড ট্রাম্পের। গত জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক রায়ে ট্রাম্পের ইমিউনিটি বা ‘অন্যাক্রম্যতা’ বা এক ধরনের দায়মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা নির্দেশ দেন। কিন্তু সম্প্রতি আদালতে দাখিল করা নথিতে এই আদেশকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে, আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্পের এই মামলায় বিচার কোনো সম্ভাবনা নেই। আর তাই ১৬৫ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদন সম্ভবত এই মামলাকে নতুন রূপ দেওয়ার শেষ সুযোগ। এই নির্বাচনে সাবেক এই প্রেসিডেন্ট রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁর বিপরীতে লড়ছেন ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস।
জ্যাক স্মিথ তাঁর প্রতিবেদনে বলেছেন, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ট্রাম্প সব সময় তাঁর ‘অফিশিয়াল সক্ষমতার’ মধ্যে থেকে কাজ করেনি বরং তিনি সেই সীমা পেরিয়ে নির্বাচনের ফল পাল্টে দিতে ‘ব্যক্তিগত অপরাধমূলক কাজের চেষ্টা’ করেছেন। এই প্রতিবেদন মূলত নির্বাচনে ফলাফল পাল্টে দেওয়া সংক্রান্ত মামলাকে এগিয়ে নেওয়ারই একটি প্রচেষ্টা।
চীনা অভিবাসনের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়েছে পেনাং প্রদেশে। স্থানীয় রিয়েল এস্টেট এজেন্টরা জানিয়েছেন, ২০২৩ সালে যেখানে তাঁদের চীনা গ্রাহক ছিলেন না, সেখানে ২০২৪ সালে ৮০ শতাংশ গ্রাহকই চীনা নাগরিক।
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এরপর ইউরোপের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার না দেওয়ার ঘোষণা দেন ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। এতে হতবাক হয়েছেন ইউরোপীয় নেতারা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের...
৭ ঘণ্টা আগেবিয়ে না করলে চাকরি হারাবেন কর্মীরা! অদ্ভুত এবং বিতর্কিত এক নোটিশ জারি করেছে চীনের শানডং প্রদেশের শুনতিয়ান কেমিক্যাল গ্রুপ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির নোটিশে বলা হয়েছে, ‘যদি কোনো অবিবাহিত বা তালাকপ্রাপ্ত কর্মী সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিয়ে না করেন, তাহলে তাঁদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।’
৭ ঘণ্টা আগেনিজ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মীর ঊর্ধ্ব বাহু হাত রাখার দায়ে পদত্যাগ করেছেন নিউজিল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী অ্যান্ড্রু বেইলি। গত সপ্তাহে ঘটে যাওয়া এই ঘটনাটিকে তিনি নিজেই ‘অত্যধিক প্রভাব বিস্তারকারী’ আচরণ বলে বর্ণনা করেছেন এবং জাতির কাছে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে