অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক’ ধনিক শ্রেণির উত্থান হচ্ছে বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার বিদায়ী ভাষণে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি সতর্ক করে বলেন, এই প্রভাবশালী গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্বল করছে এবং সমাজে অসমতার বিস্তার ঘটাচ্ছে।
বাইডেন বলেন, গণতন্ত্রের ভিত্তি হলো জনগণের ক্ষমতা। কিন্তু ধনী ও প্রভাবশালী একটি শ্রেণি অর্থ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করছে। এটি কেবল গণতন্ত্রের জন্য নয়, সমাজের ভারসাম্যের জন্যও বড় হুমকি।
তার বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বাইডেন মূলত ধনী গোষ্ঠীর ক্রমবর্ধমান প্রভাবের বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তাদের মতে, তার এই বক্তব্য শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বৈশ্বিক রাজনীতির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।
বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে ধনিক শ্রেণির আধিপত্য বাড়ছে। গণতন্ত্রের সংকট তীব্রতর হচ্ছে। বাইডেনের বক্তব্য এসব বিষয় নিয়ে নতুন করে ভাবনার সুযোগ তৈরি করেছে।
বিদায়ী প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, অর্থনৈতিক বৈষম্য বাড়ছে। সম্পদ কেবল কিছু মানুষের হাতে কেন্দ্রীভূত হওয়ায় সাধারণ মানুষ বঞ্চিত হচ্ছে। সমাজে গভীর বিভাজন তৈরি হচ্ছে। এ অবস্থায় ধনী গোষ্ঠীর একচেটিয়া প্রভাব বন্ধ করতে হবে।
কর ব্যবস্থার সংস্কার এবং বড় কোম্পানির ওপর কড়া নজরদারির প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন বাইডেন। তার মতে, প্রভাবশালী ব্যক্তিরা রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। এতে নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়া সাধারণ মানুষের স্বার্থ বিবেচনা না করেই প্রভাবিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, এ ধরনের পরিস্থিতি চলতে থাকলে ভবিষ্যতে একটি স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্ম হতে পারে, যেখানে সাধারণ মানুষের কণ্ঠস্বর শোনা যাবে না।
সবাইকে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান জানিয়ে বাইডেন বলেন, ন্যায়বিচার এবং সমানাধিকার নিশ্চিত করতে একযোগে কাজ করতে হবে। সমাজের প্রতিটি মানুষকে এই লড়াইয়ে এগিয়ে আসতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক’ ধনিক শ্রেণির উত্থান হচ্ছে বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার বিদায়ী ভাষণে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি সতর্ক করে বলেন, এই প্রভাবশালী গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্বল করছে এবং সমাজে অসমতার বিস্তার ঘটাচ্ছে।
বাইডেন বলেন, গণতন্ত্রের ভিত্তি হলো জনগণের ক্ষমতা। কিন্তু ধনী ও প্রভাবশালী একটি শ্রেণি অর্থ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করছে। এটি কেবল গণতন্ত্রের জন্য নয়, সমাজের ভারসাম্যের জন্যও বড় হুমকি।
তার বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বাইডেন মূলত ধনী গোষ্ঠীর ক্রমবর্ধমান প্রভাবের বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তাদের মতে, তার এই বক্তব্য শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বৈশ্বিক রাজনীতির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।
বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে ধনিক শ্রেণির আধিপত্য বাড়ছে। গণতন্ত্রের সংকট তীব্রতর হচ্ছে। বাইডেনের বক্তব্য এসব বিষয় নিয়ে নতুন করে ভাবনার সুযোগ তৈরি করেছে।
বিদায়ী প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, অর্থনৈতিক বৈষম্য বাড়ছে। সম্পদ কেবল কিছু মানুষের হাতে কেন্দ্রীভূত হওয়ায় সাধারণ মানুষ বঞ্চিত হচ্ছে। সমাজে গভীর বিভাজন তৈরি হচ্ছে। এ অবস্থায় ধনী গোষ্ঠীর একচেটিয়া প্রভাব বন্ধ করতে হবে।
কর ব্যবস্থার সংস্কার এবং বড় কোম্পানির ওপর কড়া নজরদারির প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন বাইডেন। তার মতে, প্রভাবশালী ব্যক্তিরা রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। এতে নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়া সাধারণ মানুষের স্বার্থ বিবেচনা না করেই প্রভাবিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, এ ধরনের পরিস্থিতি চলতে থাকলে ভবিষ্যতে একটি স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্ম হতে পারে, যেখানে সাধারণ মানুষের কণ্ঠস্বর শোনা যাবে না।
সবাইকে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান জানিয়ে বাইডেন বলেন, ন্যায়বিচার এবং সমানাধিকার নিশ্চিত করতে একযোগে কাজ করতে হবে। সমাজের প্রতিটি মানুষকে এই লড়াইয়ে এগিয়ে আসতে হবে।
দুর্নীতির অভিযোগকে কেন্দ্র করে সমালোচনার মুখে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিবিষয়ক মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক। পদত্যাগের পরও সমালোচনা পিছু ছাড়েনি তাঁর। মন্ত্রী হিসেবে যুক্তরাজ্যের আর্থিক খাতে দুর্নীতি দমনের দায়িত্বে ছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক। তাই দুর্নীতির অভিযোগে তাঁর পদত্যাগের খবরটি সোশ্যাল ম
১০ মিনিট আগেতাদের প্রতিবেদনের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আদানি গ্রুপসহ বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারমূল্যে কয়েক বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে। আদানি গ্রুপকে তারা কয়েক দশকের স্টক ম্যানিপুলেশন এবং হিসাব জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছিল।
১ ঘণ্টা আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে অবশেষে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল ও হামাস। গতকাল বুধবার কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় প্রস্তাবে সম্মতি জানায় দুই পক্ষ। এই যুদ্ধবিরতি আগামী রোববার থেকে কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে চুক্তি ঘোষণার পরপরই গাজায় ব্যাপক হামলা
২ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির সপ্তম দিনে গাজায় অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের উত্তর গাজায় ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে। এই অঞ্চলটি অক্টোবর থেকে ভয়াবহ সামরিক অবরোধের মুখে ছিল। তবে এই চলাচল নিরস্ত্র অবস্থায় এবং কোনো তল্লাশি ছাড়াই আল-রশিদ স্ট্রিট দিয়ে সম্পন্ন হবে
২ ঘণ্টা আগে