আবদুল আযীয কাসেমি শিক্ষক ও হাদিস গবেষক
বিতরের নামাজ প্রকৃত অর্থে পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের বাইরে স্বতন্ত্র কোনো ফরজ নামাজ নয়। বরং এটি এশার নামাজের সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট। এ জন্যই কেউ যদি এশার নামাজের আগে বিতর নামাজ আদায় করেন, তাঁর নামাজ শুদ্ধ হবে না। বিতরের নামাজের সময় হলো, এশার নামাজের সময়। তবে আগে এশার ফরজ নামাজ আদায় করতে হবে। তারপর আসবে বিতরের পালা।
বিতরের নামাজ ওয়াজিব। যেসব আলিম একে সুন্নত বলেন, তাঁরাও এর অপরিসীম গুরুত্বের কথা পরিষ্কার ভাষায় ব্যক্ত করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো বিতরের সালাত পরিত্যাগ করেননি। এ প্রসঙ্গে দু-একটি গুরুত্বপূর্ণ হাদিস উল্লেখ করছি।
খারিজা বিন হুযাফা (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা তোমাদের এমন একটি সালাত দান করেছেন, যা তোমাদের জন্য লাল-লাল উটনিগুলোর তুলনায়ও অনেক বেশি মূল্যবান।’ আমরা জিজ্ঞেস করলাম, ‘কোন সেই নামাজ, হে আল্লাহর রাসুল?’ নবীজি বললেন, ‘সেটা হলো বিতরের নামাজ। এশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার মাঝে এ নামাজ আদায় করতে হয়।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি ও ইবনে মাজাহ, হাদিস সহিহ)
অন্য হাদিসে আবদুল্লাহ বিন বুরায়দা নবীজি (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, ‘বিতর অত্যাবশ্যকীয় একটি দায়িত্ব। যে ব্যক্তি বিতরের নামাজ আদায় করল না, সে আমার উম্মাহর অন্তর্ভুক্ত নয়।’ (আবু দাউদ ও মুসতাদরাকে হাকিম)
হানাফি মাজহাবের বিশুদ্ধ মতানুযায়ী বিতরের নামাজ তিন রাকাত এক সালাম ও দুই বৈঠকে আদায় করতে হবে। রমজানের বাইরে একাকী আদায় করলেও রমজানে বিতর জামাতের সঙ্গে আদায় করতে হয়।
নবীজি (সা.) বিতরের প্রথম রাকাতে সুরায়ে আলা, দ্বিতীয় রাকাতে কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন এবং তৃতীয় রাকাতে সুরা ইখলাস পাঠ করতেন। এ হাদিস থেকে পরিষ্কার অনুমান করা যায়, নবীজি নিয়মিত তিন রাকাত নামাজ বিতর হিসেবে আদায় করতেন।
বিতরের নামাজ প্রকৃত অর্থে পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের বাইরে স্বতন্ত্র কোনো ফরজ নামাজ নয়। বরং এটি এশার নামাজের সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট। এ জন্যই কেউ যদি এশার নামাজের আগে বিতর নামাজ আদায় করেন, তাঁর নামাজ শুদ্ধ হবে না। বিতরের নামাজের সময় হলো, এশার নামাজের সময়। তবে আগে এশার ফরজ নামাজ আদায় করতে হবে। তারপর আসবে বিতরের পালা।
বিতরের নামাজ ওয়াজিব। যেসব আলিম একে সুন্নত বলেন, তাঁরাও এর অপরিসীম গুরুত্বের কথা পরিষ্কার ভাষায় ব্যক্ত করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো বিতরের সালাত পরিত্যাগ করেননি। এ প্রসঙ্গে দু-একটি গুরুত্বপূর্ণ হাদিস উল্লেখ করছি।
খারিজা বিন হুযাফা (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা তোমাদের এমন একটি সালাত দান করেছেন, যা তোমাদের জন্য লাল-লাল উটনিগুলোর তুলনায়ও অনেক বেশি মূল্যবান।’ আমরা জিজ্ঞেস করলাম, ‘কোন সেই নামাজ, হে আল্লাহর রাসুল?’ নবীজি বললেন, ‘সেটা হলো বিতরের নামাজ। এশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার মাঝে এ নামাজ আদায় করতে হয়।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি ও ইবনে মাজাহ, হাদিস সহিহ)
অন্য হাদিসে আবদুল্লাহ বিন বুরায়দা নবীজি (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, ‘বিতর অত্যাবশ্যকীয় একটি দায়িত্ব। যে ব্যক্তি বিতরের নামাজ আদায় করল না, সে আমার উম্মাহর অন্তর্ভুক্ত নয়।’ (আবু দাউদ ও মুসতাদরাকে হাকিম)
হানাফি মাজহাবের বিশুদ্ধ মতানুযায়ী বিতরের নামাজ তিন রাকাত এক সালাম ও দুই বৈঠকে আদায় করতে হবে। রমজানের বাইরে একাকী আদায় করলেও রমজানে বিতর জামাতের সঙ্গে আদায় করতে হয়।
নবীজি (সা.) বিতরের প্রথম রাকাতে সুরায়ে আলা, দ্বিতীয় রাকাতে কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন এবং তৃতীয় রাকাতে সুরা ইখলাস পাঠ করতেন। এ হাদিস থেকে পরিষ্কার অনুমান করা যায়, নবীজি নিয়মিত তিন রাকাত নামাজ বিতর হিসেবে আদায় করতেন।
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১৫ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
১৫ ঘণ্টা আগে