নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ ১২ রবিউল আউয়াল, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। মানব জাতিকে সত্যের পথ দেখাতে ১৪৫৪ বছর আগে এই দিনে পৃথিবীতে আসেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। মুসলিম উম্মাহর কাছে এ দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশি। পবিত্র কোরআন শরিফে বর্ণিত আছে, ‘মহানবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবীই সৃষ্টি করতেন না’।
৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে হজরত মুহাম্মদ (সা.) যখন জন্ম লাভ করেন তখন আরবসহ পুরো বিশ্ব অন্যায়, অবিচার ও কুসংস্কারে নিমজ্জিত ছিল। আরবের মানুষ মহান আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিল। আরবের সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা। এ যুগকে বলা হতো ‘আইয়ামে জাহেলিয়াহ’। এই অন্ধকার যুগ থেকে মানবকুলের মুক্তিসহ তাদের আলোর পথ দেখাতে মহান আল্লাহ তাআলা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দুনিয়ায় পাঠান। ৪০ বছর বয়স থেকে তাঁর কাছে ওহি আসা শুরু হয়। এরপর তিনি মানবজাতিকে হেদায়াতের পথ দেখাতে শুরু করেন।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী (সা.)-এর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুসরণীয়। তাঁর জীবনাদর্শ আমাদের সবার জীবনকে আলোকিত করুক, আমাদের চলার পথের পাথেয় হোক, মহান আল্লাহর কাছে এ প্রার্থনা করি।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর বাণীতে বলেন, ‘মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে; প্রতিটি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে বিশ্ব মানবতার জন্য অনিন্দ্য সুন্দর অনুসরণীয় শিক্ষা ও আদর্শ রেখে গেছেন; যা প্রতিটি যুগ ও শতাব্দীর মানুষের জন্য মুক্তির দিশারি হিসেবে পথ দেখাবে।’
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে যথাযথ মর্যাদায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ সরকারি-বেসরকারিভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপিত হবে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর জীবনের ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন জায়গায় বর্ণাঢ্য র্যালি ও জশনে জুলুসের আয়োজন করা হয়েছে। চট্টগ্রামের বৃহত্তম জশনে জুলুস আজ সোমবার সকাল ৮টায় শুরু হবে। এতে প্রতিবছরের মতো এবারও লাখ লাখ মানুষের সমাগম হবে বলে আশা করছে আয়োজক কমিটি।
আজ ১২ রবিউল আউয়াল, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। মানব জাতিকে সত্যের পথ দেখাতে ১৪৫৪ বছর আগে এই দিনে পৃথিবীতে আসেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। মুসলিম উম্মাহর কাছে এ দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশি। পবিত্র কোরআন শরিফে বর্ণিত আছে, ‘মহানবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবীই সৃষ্টি করতেন না’।
৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে হজরত মুহাম্মদ (সা.) যখন জন্ম লাভ করেন তখন আরবসহ পুরো বিশ্ব অন্যায়, অবিচার ও কুসংস্কারে নিমজ্জিত ছিল। আরবের মানুষ মহান আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিল। আরবের সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা। এ যুগকে বলা হতো ‘আইয়ামে জাহেলিয়াহ’। এই অন্ধকার যুগ থেকে মানবকুলের মুক্তিসহ তাদের আলোর পথ দেখাতে মহান আল্লাহ তাআলা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দুনিয়ায় পাঠান। ৪০ বছর বয়স থেকে তাঁর কাছে ওহি আসা শুরু হয়। এরপর তিনি মানবজাতিকে হেদায়াতের পথ দেখাতে শুরু করেন।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী (সা.)-এর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুসরণীয়। তাঁর জীবনাদর্শ আমাদের সবার জীবনকে আলোকিত করুক, আমাদের চলার পথের পাথেয় হোক, মহান আল্লাহর কাছে এ প্রার্থনা করি।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর বাণীতে বলেন, ‘মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে; প্রতিটি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে বিশ্ব মানবতার জন্য অনিন্দ্য সুন্দর অনুসরণীয় শিক্ষা ও আদর্শ রেখে গেছেন; যা প্রতিটি যুগ ও শতাব্দীর মানুষের জন্য মুক্তির দিশারি হিসেবে পথ দেখাবে।’
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে যথাযথ মর্যাদায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ সরকারি-বেসরকারিভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপিত হবে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর জীবনের ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন জায়গায় বর্ণাঢ্য র্যালি ও জশনে জুলুসের আয়োজন করা হয়েছে। চট্টগ্রামের বৃহত্তম জশনে জুলুস আজ সোমবার সকাল ৮টায় শুরু হবে। এতে প্রতিবছরের মতো এবারও লাখ লাখ মানুষের সমাগম হবে বলে আশা করছে আয়োজক কমিটি।
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১৬ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
১৬ ঘণ্টা আগে