ইসলাম ডেস্ক
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজের সম্পদ ব্যয় করে পশু কিনে তা আল্লাহর নামে জবাই করার নামই কোরবানি। জিলহজ মাসের ১০ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে কোরবানি করতে হয়। ইসলামি শরিয়তের পক্ষ থেকে কোরবানির পশু ও এর বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
কোরবানির পশুর ধরন: ছয় ধরনের পশু দিয়ে কোরবানি করা যায়। উট, গরু, মহিষ, দুম্বা, ভেড়া ও ছাগল। এর বাইরে অন্য কোনো পশু দিয়ে কোরবানি করার অনুমতি নেই।
কোরবানির পশুর বয়স: ছাগল, ভেড়া ও দুম্বার ক্ষেত্রে কোরবানি করার জন্য শর্ত হলো, বয়স কমপক্ষে এক বছর পূর্ণ হতে হবে। তবে ছয় মাসের ভেড়া যদি মোটাতাজা হয় এবং দেখতে এক বছর বয়সের মতো মনে হয়, তাহলে তা দিয়েই কোরবানি করা যাবে। গরু-মহিষের ক্ষেত্রে শর্ত হলো, দুই বছর পূর্ণ হতে হবে। আর উটের ক্ষেত্রে শর্ত হলো, পাঁচ বছর পূর্ণ হতে হবে।
এক পশুতে কতজন: ছাগল, ভেড়া, দুম্বা ইত্যাদির ক্ষেত্রে একটি পশু শুধু এক ব্যক্তিই কোরবানি দিতে পারবেন। গরু, মহিষ ও উটে সর্বোচ্চ সাত ব্যক্তি অংশ নিতে পারবেন।
কোরবানির পশুর গুণাগুণ: কোরবানির পশু হৃষ্টপুষ্ট এবং হাদিসে বর্ণিত যাবতীয় দোষত্রুটি থেকে মুক্ত হওয়া চাই। যেমন—পশুটি অন্ধ, বধির, অত্যন্ত দুর্বল ও জীর্ণ-শীর্ণ, জবাইয়ের স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে অক্ষম, লেজের বেশির ভাগ অংশ কাটা, জন্মগতভাবে কান না থাকা, কানের বেশির ভাগ কাটা, গোড়াসহ শিং উপড়ে যাওয়া, পাগল হওয়ার কারণে ঘাস-পানি ঠিকমতো না খাওয়া, বেশির ভাগ দাঁত না থাকা, রোগের কারণে স্তনের দুধ শুকিয়ে যাওয়া, ছাগলের দুটি দুধের যেকোনো একটি কাটা হওয়া, গরু বা মহিষের বাঁটের চারটি দুধের যেকোনো দুটি কাটা ইত্যাদি থেকে মুক্ত হতে হবে।
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজের সম্পদ ব্যয় করে পশু কিনে তা আল্লাহর নামে জবাই করার নামই কোরবানি। জিলহজ মাসের ১০ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে কোরবানি করতে হয়। ইসলামি শরিয়তের পক্ষ থেকে কোরবানির পশু ও এর বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
কোরবানির পশুর ধরন: ছয় ধরনের পশু দিয়ে কোরবানি করা যায়। উট, গরু, মহিষ, দুম্বা, ভেড়া ও ছাগল। এর বাইরে অন্য কোনো পশু দিয়ে কোরবানি করার অনুমতি নেই।
কোরবানির পশুর বয়স: ছাগল, ভেড়া ও দুম্বার ক্ষেত্রে কোরবানি করার জন্য শর্ত হলো, বয়স কমপক্ষে এক বছর পূর্ণ হতে হবে। তবে ছয় মাসের ভেড়া যদি মোটাতাজা হয় এবং দেখতে এক বছর বয়সের মতো মনে হয়, তাহলে তা দিয়েই কোরবানি করা যাবে। গরু-মহিষের ক্ষেত্রে শর্ত হলো, দুই বছর পূর্ণ হতে হবে। আর উটের ক্ষেত্রে শর্ত হলো, পাঁচ বছর পূর্ণ হতে হবে।
এক পশুতে কতজন: ছাগল, ভেড়া, দুম্বা ইত্যাদির ক্ষেত্রে একটি পশু শুধু এক ব্যক্তিই কোরবানি দিতে পারবেন। গরু, মহিষ ও উটে সর্বোচ্চ সাত ব্যক্তি অংশ নিতে পারবেন।
কোরবানির পশুর গুণাগুণ: কোরবানির পশু হৃষ্টপুষ্ট এবং হাদিসে বর্ণিত যাবতীয় দোষত্রুটি থেকে মুক্ত হওয়া চাই। যেমন—পশুটি অন্ধ, বধির, অত্যন্ত দুর্বল ও জীর্ণ-শীর্ণ, জবাইয়ের স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে অক্ষম, লেজের বেশির ভাগ অংশ কাটা, জন্মগতভাবে কান না থাকা, কানের বেশির ভাগ কাটা, গোড়াসহ শিং উপড়ে যাওয়া, পাগল হওয়ার কারণে ঘাস-পানি ঠিকমতো না খাওয়া, বেশির ভাগ দাঁত না থাকা, রোগের কারণে স্তনের দুধ শুকিয়ে যাওয়া, ছাগলের দুটি দুধের যেকোনো একটি কাটা হওয়া, গরু বা মহিষের বাঁটের চারটি দুধের যেকোনো দুটি কাটা ইত্যাদি থেকে মুক্ত হতে হবে।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিচিত্ররূপে সৃষ্টি করেছেন। গায়ের রঙে যেমন রয়েছে ভিন্নতা, তেমনই মন-মেজাজেও বিচিত্রতা স্পষ্ট।
২ ঘণ্টা আগেপ্রত্যেক মুসলমানের চূড়ান্ত লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও একান্ত আশা-আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে জান্নাতের মেহমান হওয়া। কেননা জান্নাত অনন্ত সুখ, শান্তি ও অসংখ্য নিয়ামতের জায়গা। আল্লাহ তাআলা নিজেই জান্নাতের দিকে বান্দাদের ডেকেছেন। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে ডাকছেন।’ (সুরা ইউনুস: ২৫)
১ দিন আগেসংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটির বরাত দিয়ে গালফ নিউজ জানিয়েছে, ইসলামি বর্ষপঞ্জির পঞ্চম মাস জমাদিউল আউয়ালের চাঁদ দেখা যাবে আগামী ৩ নভেম্বর। এই চাঁদ দেখার সঙ্গে রমজান শুরুর ব্যাপারে পূর্বাভাস পান জ্যোতির্বিদেরা।
২ দিন আগেপ্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের জন্য মহান আল্লাহর পরীক্ষা। দুর্যোগের সময় মুমিনের বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে এসেছে। এখানে কয়েকটি করণীয় বিষয় তুলে ধরা হলো—
২ দিন আগে