ইসলাম ডেস্ক
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের জন্য মহান আল্লাহর পরীক্ষা। দুর্যোগের সময় মুমিনের বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে এসেছে। এখানে কয়েকটি করণীয় বিষয় তুলে ধরা হলো—
১. সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন: ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ কিছু প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করাই একজন মুমিনের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘হে মুমিনগণ, সতর্কতা অবলম্বন করো। ...’ (সুরা নিসা: ৭১)
২. আল্লাহর ওপর ভরসা: সতর্কতা অবলম্বনের পাশাপাশি আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)
৩. বিপদে ধৈর্যধারণ: এই সময়ে বিচলিত না হয়ে ধৈর্য ধরতে হবে। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেন, ‘আর আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং জান, মাল ও ফলফলাদির ক্ষতির মাধ্যমে। আর তুমি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও। যারা নিজেদের বিপদ-আপদের সময় বলে—নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর জন্য এবং নিশ্চয়ই আমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫-১৫৬)
৪. তওবা-ইস্তিগফার: যখন কোনো দুর্যোগ নেমে আসে, তখন আল্লাহর কাছে তওবা করা, নিজেদের জানমালের নিরাপত্তার জন্য দোয়া করা, কৃত গুনাহের জন্য অনুতপ্ত হওয়া এবং ক্ষমা প্রার্থনা করাই মুমিনের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর আজাব থেকে বাঁচার দোয়াগুলোর মধ্যে সংক্ষিপ্ত একটি দোয়া হলো—‘রাব্বানাকশিফ আন্নাল আজাবা ইন্না মুমিনুন।’ অর্থ: ‘হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের ওপর থেকে আপনার শাস্তি প্রত্যাহার করুন, আমরা বিশ্বাস স্থাপন করছি।’ (সুরা দুখান: ১২)
৫. দান-সদকা: বালা-মুসিবতের অন্যতম কারণ মহান আল্লাহর অসন্তুষ্টি। তাই তাঁর অসন্তুষ্টি থেকে বাঁচার জন্য অন্যতম আমল হলো দান-সদকা। হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘সদকা আল্লাহর অসন্তুষ্টিকে নিভিয়ে দেয় এবং অপমৃত্যু রোধ করে।’ (তিরমিজি: ৬০০)
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের জন্য মহান আল্লাহর পরীক্ষা। দুর্যোগের সময় মুমিনের বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে এসেছে। এখানে কয়েকটি করণীয় বিষয় তুলে ধরা হলো—
১. সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন: ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ কিছু প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করাই একজন মুমিনের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘হে মুমিনগণ, সতর্কতা অবলম্বন করো। ...’ (সুরা নিসা: ৭১)
২. আল্লাহর ওপর ভরসা: সতর্কতা অবলম্বনের পাশাপাশি আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)
৩. বিপদে ধৈর্যধারণ: এই সময়ে বিচলিত না হয়ে ধৈর্য ধরতে হবে। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেন, ‘আর আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং জান, মাল ও ফলফলাদির ক্ষতির মাধ্যমে। আর তুমি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও। যারা নিজেদের বিপদ-আপদের সময় বলে—নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর জন্য এবং নিশ্চয়ই আমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫-১৫৬)
৪. তওবা-ইস্তিগফার: যখন কোনো দুর্যোগ নেমে আসে, তখন আল্লাহর কাছে তওবা করা, নিজেদের জানমালের নিরাপত্তার জন্য দোয়া করা, কৃত গুনাহের জন্য অনুতপ্ত হওয়া এবং ক্ষমা প্রার্থনা করাই মুমিনের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর আজাব থেকে বাঁচার দোয়াগুলোর মধ্যে সংক্ষিপ্ত একটি দোয়া হলো—‘রাব্বানাকশিফ আন্নাল আজাবা ইন্না মুমিনুন।’ অর্থ: ‘হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের ওপর থেকে আপনার শাস্তি প্রত্যাহার করুন, আমরা বিশ্বাস স্থাপন করছি।’ (সুরা দুখান: ১২)
৫. দান-সদকা: বালা-মুসিবতের অন্যতম কারণ মহান আল্লাহর অসন্তুষ্টি। তাই তাঁর অসন্তুষ্টি থেকে বাঁচার জন্য অন্যতম আমল হলো দান-সদকা। হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘সদকা আল্লাহর অসন্তুষ্টিকে নিভিয়ে দেয় এবং অপমৃত্যু রোধ করে।’ (তিরমিজি: ৬০০)
প্রত্যেক মুসলমানের চূড়ান্ত লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও একান্ত আশা-আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে জান্নাতের মেহমান হওয়া। কেননা জান্নাত অনন্ত সুখ, শান্তি ও অসংখ্য নিয়ামতের জায়গা। আল্লাহ তাআলা নিজেই জান্নাতের দিকে বান্দাদের ডেকেছেন। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে ডাকছেন।’ (সুরা ইউনুস: ২৫)
১৫ ঘণ্টা আগেসংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটির বরাত দিয়ে গালফ নিউজ জানিয়েছে, ইসলামি বর্ষপঞ্জির পঞ্চম মাস জমাদিউল আউয়ালের চাঁদ দেখা যাবে আগামী ৩ নভেম্বর। এই চাঁদ দেখার সঙ্গে রমজান শুরুর ব্যাপারে পূর্বাভাস পান জ্যোতির্বিদেরা।
১ দিন আগেমোহরে নবুয়ত। শাব্দিক অর্থ নবুয়তের সিলমোহর। সিরাত বিশেষজ্ঞদের মতে, মোহরে নবুয়ত হলো হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দুই কাঁধের মধ্যবর্তী স্থানে ঘাড় মোবারকের নিচে অবস্থিত গোশতের টুকরা, যা তাঁর রিসালাত ও নবুয়তের প্রমাণ।
৩ দিন আগেসুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, বিপদাপদ—এসব আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ, যা এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। আল্লাহ তাআলা মাঝেমধ্যে আমাদের পরীক্ষা করেন। জানমাল, ধনসম্পদের ক্ষতি কিংবা অন্য কোনো বিপদাপদ দিয়ে।
৪ দিন আগে