ইসলাম ডেস্ক
রোজা অবস্থায় ভুলে খাবার বা পানি খেয়ে ফেলা অস্বাভাবিক কিছু নয়। এটি হতেই পারে। এখন প্রশ্ন হলো, এ রকম পরিস্থিতিতে কি রোজা ভেঙে যাবে? এরপর করণীয় কী?
এ প্রশ্নের উত্তর হলো, সজাগ থাকা অবস্থায় ভুলে পানাহার করলে রোজা ভাঙবে না। আর কেউ যদি ঘুমে পানাহার করে, তাহলে তো রোজা ভাঙার প্রশ্নই ওঠে না।
আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ভুলে আহার করল বা পান করল, সে যেন তার রোজা পূর্ণ করে। কারণ, আল্লাহই তাকে পানাহার করিয়েছেন।’ (সহিহ মুসলিম)
অন্য হাদিসে আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, ‘যে রমজান মাসে ভুলে পানাহার করল, তার ওপর কোনো কাজা নেই, কাফফারাও নেই।’ (ইবনে হিব্বান)
ফিকহের কিতাবে রয়েছে, পানাহার ও স্ত্রী সহবাস করলে রোজা ভেঙে যায়, যদি রোজাদারের এ কথা মনে থাকে যে সে রোজা রেখেছে। সুতরাং কেউ যদি রোজার কথা ভুলে পানাহার ও সঙ্গম করে, তবে তাঁর রোজা ভাঙবে না। অবশ্য মনে হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা থেকে বিরত থাকতে হবে। (রদ্দুল মুহতার: ৩/৩৬৫)
তবে কেউ যদি ভুলে কিছু খাওয়ার পর মনে করে যে তাঁর রোজা ভেঙে গেছে এবং সে এরপর পানাহার করতে থাকে, তবে তাঁর রোজা ভেঙে যাবে। কারণ, পরের বার তিনি ইচ্ছা করে পানাহার করেছেন। এ রকম ক্ষেত্রে সেদিনটি তাঁকে অন্য কিছু না খেয়ে কাটাতে হবে এবং পরে রোজার কাজা আদায় করতে হবে। তবে কাফফারা আদায় করতে হবে না। উক্ত ভুলের কারণে আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়াই যথেষ্ট।
রোজা অবস্থায় ভুলে খাবার বা পানি খেয়ে ফেলা অস্বাভাবিক কিছু নয়। এটি হতেই পারে। এখন প্রশ্ন হলো, এ রকম পরিস্থিতিতে কি রোজা ভেঙে যাবে? এরপর করণীয় কী?
এ প্রশ্নের উত্তর হলো, সজাগ থাকা অবস্থায় ভুলে পানাহার করলে রোজা ভাঙবে না। আর কেউ যদি ঘুমে পানাহার করে, তাহলে তো রোজা ভাঙার প্রশ্নই ওঠে না।
আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ভুলে আহার করল বা পান করল, সে যেন তার রোজা পূর্ণ করে। কারণ, আল্লাহই তাকে পানাহার করিয়েছেন।’ (সহিহ মুসলিম)
অন্য হাদিসে আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, ‘যে রমজান মাসে ভুলে পানাহার করল, তার ওপর কোনো কাজা নেই, কাফফারাও নেই।’ (ইবনে হিব্বান)
ফিকহের কিতাবে রয়েছে, পানাহার ও স্ত্রী সহবাস করলে রোজা ভেঙে যায়, যদি রোজাদারের এ কথা মনে থাকে যে সে রোজা রেখেছে। সুতরাং কেউ যদি রোজার কথা ভুলে পানাহার ও সঙ্গম করে, তবে তাঁর রোজা ভাঙবে না। অবশ্য মনে হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা থেকে বিরত থাকতে হবে। (রদ্দুল মুহতার: ৩/৩৬৫)
তবে কেউ যদি ভুলে কিছু খাওয়ার পর মনে করে যে তাঁর রোজা ভেঙে গেছে এবং সে এরপর পানাহার করতে থাকে, তবে তাঁর রোজা ভেঙে যাবে। কারণ, পরের বার তিনি ইচ্ছা করে পানাহার করেছেন। এ রকম ক্ষেত্রে সেদিনটি তাঁকে অন্য কিছু না খেয়ে কাটাতে হবে এবং পরে রোজার কাজা আদায় করতে হবে। তবে কাফফারা আদায় করতে হবে না। উক্ত ভুলের কারণে আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়াই যথেষ্ট।
জালিমের বিরুদ্ধে মজলুমের ঐতিহাসিক এক অসম লড়াইয়ের নাম বদর যুদ্ধ। আল্লাহ তাআলার অশেষ দয়া ও মেহেরবানিতে সেখানে মজলুম বিজয়ী হয়েছে। দীর্ঘ ১৩টি বছর মহানবী (সা.) ও সাহাবায়ে কেরাম মক্কার কাফিরদের নির্যাতন সয়ে গেছেন।
৯ মিনিট আগেসহিহ হাদিসে এমন কিছু বিস্ময়কর ঘটনার কথা উল্লেখ রয়েছে, যা অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এবং শিক্ষণীয়। কেননা ক্ষমতার লোভ বা ইচ্ছে সবারই থাকে, কিন্তু ক্ষমতা পাওয়ার পর তা প্রত্যাখ্যান করা কল্পনাতীত বিষয়। তেমনি এক বাদশাহর গল্প, যিনি ছিলেন এক সময়ের পরাক্রমশালী রাজা—সমৃদ্ধি, ক্ষমতা ও জৌলুসে পরিপূর্ণ যাঁর জীবন।
১৩ ঘণ্টা আগেওমর ইবনে আবদুল আজিজ ছিলেন ইসলামের ইতিহাসের অন্যতম মহান শাসক, যিনি তাঁর ন্যায়পরায়ণতা এবং সৎ শাসনব্যবস্থার জন্য বিশেষভাবে প্রসিদ্ধ। তিনি ৬৮২ খ্রিষ্টাব্দে (৬১ হিজরি) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আবদুল আজিজ ইবনে...
১৪ ঘণ্টা আগেপিতামাতার মর্যাদা আল্লাহ তাআলার কাছে অত্যন্ত মহান। তাই তিনি তাঁদের প্রতি সদাচরণের নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিশেষভাবে মায়ের অধিকারের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন। পিতামাতার প্রতি সদাচরণ হলো—তাঁদের প্রতি সদয় হওয়া, সহানুভূতি প্রদর্শন করা...
২ দিন আগে