ইসলাম ডেস্ক
আল্লাহ তাআলা সমগ্র পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা। তিনি বান্দাদের জানা-অজানা, প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য সব বিষয় জানেন ও শোনেন। আল্লাহ তাআলা জানেন, বান্দারা পাপকাজে লিপ্ত হবে। তবে পাপ হয়ে যাওয়ার পর তারা কী করবে? এ জন্য তিনি ব্যবস্থা রেখেছেন। পাপ সংঘটিত হওয়ার পর অনুতপ্ত হয়ে তওবা করলে, অর্থাৎ ক্ষমা চাইলে আল্লাহ তাআলা অনেক বেশি খুশি হন।
ক্ষমা চাওয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি হচ্ছে সাইয়িদুল ইসতিগফার পাঠ করা। এর অনেক ফজিলত রয়েছে। যেমন আল্লাহর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি সুদৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে সকালে সাইয়িদুল ইসতিগফার পাঠ করে, এরপর সে যদি সন্ধ্যা হওয়ার আগে মারা যায়, তবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি সুদৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে সন্ধ্যায় সাইয়িদুল ইসতিগফার পাঠ করে এবং সে যদি সকাল হওয়ার আগে মারা যায়, তবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’
সাইয়িদুল ইসতিগফার হলো: ‘আল্লাহুম্মা আন্তা রব্বি, লা ইলাহা ইল্লা আন্তা; খলাকতানি ওয়া আনা আবদুকা, ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়াদিকা মাসতাতাতু, আউজুবিকা মিন শাররি মা ছনাতু, আবুউ লাকা বিনিমাতিকা আলাইয়া, ওয়া আবুউ লাকা বিজাম্বি; ফাগফিরলি, ফাইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ-জুনুবা ইল্লা আন্তা।’
অর্থ: হে আল্লাহ, আপনি আমার প্রভু, আপনি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই; আপনিই আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনারই দাস। আর আমি আছি আপনার প্রতিশ্রুতি ও অঙ্গীকারের ওপর আমার সাধ্যমতো; আমি আপনার কাছে পানাহ ও আশ্রয় চাই আমার অনাসৃষ্টির অকল্যাণ এবং অপকার ও ক্ষতি থেকে। আমি স্বীকার করছি আমার প্রতি আপনার সব নিয়ামত, আরও স্বীকার করছি আপনার সমীপে আমার সব অপরাধ। সুতরাং আমাকে ক্ষমা করে দিন, আর অবশ্যই আপনি ছাড়া ক্ষমা করার আর কেউ নেই। (বুখারি: ৬৩২৩)
আল্লাহ তাআলা সমগ্র পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা। তিনি বান্দাদের জানা-অজানা, প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য সব বিষয় জানেন ও শোনেন। আল্লাহ তাআলা জানেন, বান্দারা পাপকাজে লিপ্ত হবে। তবে পাপ হয়ে যাওয়ার পর তারা কী করবে? এ জন্য তিনি ব্যবস্থা রেখেছেন। পাপ সংঘটিত হওয়ার পর অনুতপ্ত হয়ে তওবা করলে, অর্থাৎ ক্ষমা চাইলে আল্লাহ তাআলা অনেক বেশি খুশি হন।
ক্ষমা চাওয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি হচ্ছে সাইয়িদুল ইসতিগফার পাঠ করা। এর অনেক ফজিলত রয়েছে। যেমন আল্লাহর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি সুদৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে সকালে সাইয়িদুল ইসতিগফার পাঠ করে, এরপর সে যদি সন্ধ্যা হওয়ার আগে মারা যায়, তবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি সুদৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে সন্ধ্যায় সাইয়িদুল ইসতিগফার পাঠ করে এবং সে যদি সকাল হওয়ার আগে মারা যায়, তবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’
সাইয়িদুল ইসতিগফার হলো: ‘আল্লাহুম্মা আন্তা রব্বি, লা ইলাহা ইল্লা আন্তা; খলাকতানি ওয়া আনা আবদুকা, ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়াদিকা মাসতাতাতু, আউজুবিকা মিন শাররি মা ছনাতু, আবুউ লাকা বিনিমাতিকা আলাইয়া, ওয়া আবুউ লাকা বিজাম্বি; ফাগফিরলি, ফাইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ-জুনুবা ইল্লা আন্তা।’
অর্থ: হে আল্লাহ, আপনি আমার প্রভু, আপনি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই; আপনিই আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনারই দাস। আর আমি আছি আপনার প্রতিশ্রুতি ও অঙ্গীকারের ওপর আমার সাধ্যমতো; আমি আপনার কাছে পানাহ ও আশ্রয় চাই আমার অনাসৃষ্টির অকল্যাণ এবং অপকার ও ক্ষতি থেকে। আমি স্বীকার করছি আমার প্রতি আপনার সব নিয়ামত, আরও স্বীকার করছি আপনার সমীপে আমার সব অপরাধ। সুতরাং আমাকে ক্ষমা করে দিন, আর অবশ্যই আপনি ছাড়া ক্ষমা করার আর কেউ নেই। (বুখারি: ৬৩২৩)
ইসলাম বলে, মানুষে মানুষে কোনো ভেদাভেদ নেই। কেউ কারও স্বাধীনতায় অবৈধ হস্তক্ষেপ করার অধিকার নেই। রাজা-প্রজা, আমির-ফকির সবাই সমান। বিদায় হজের ভাষণে মহানবী (সা.) বলেন, ‘কালোর ওপর সাদার প্রাধান্য নেই, অনারবের ওপর আরবের শ্রেষ্ঠত্ব নেই।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৩৫৩৬)
৪ ঘণ্টা আগেশাহ জালাল ইয়ামেনি (রহ.) ছিলেন এক মহান সুফি সাধক, ইসলামের প্রচারক ও আধ্যাত্মিক পুরুষ। তাঁর জীবন ও আদর্শ আজও মুসলমানদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা প্রচার এবং মানুষের আধ্যাত্মিক উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তাঁর সিলেট আগমন ছিল ঐতিহাসিক, যেখানে তিনি ইসলামের আলো ছড়িয়ে দেন
১৭ ঘণ্টা আগেরমজান জাহান্নাম থেকে মুক্তির অপার সুযোগ। রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস রমজান। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘রমজানের প্রথম দশক রহমতের, দ্বিতীয় দশক মাগফিরাতের এবং তৃতীয় দশক জাহান্নাম থেকে মুক্তির।’ (মুসনাদে আহমদ)
১ দিন আগেহজরত আইয়ুব (আ.)–এর নাম শুনলেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে ধৈর্যশীল এক মহামানবের কথা। ধৈর্যের মাধ্যমে যে প্রকৃতভাবে জীবনের সাফল্য অর্জন কর যায়, তার অনন্য উদাহরণ তিনি। বছরের পর বছর শারীরিক ও আর্থিক নানা কষ্টের মুখোমুখি হয়ে তিনি মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ ছিলেন।
২ দিন আগে