ইসলাম ডেস্ক
ইসলামে দৈহিক পবিত্রতা অর্জনের পদ্ধতি দুটি—অজু ও গোসল। উভয় কাজই পবিত্র পানি ব্যবহার করে সম্পন্ন করতে হয়। তবে স্থান-কাল-পাত্রভেদে পানির বিকল্পও ব্যবহার করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া না গেলে অথবা পানি ব্যবহারে অপারগ হওয়ার শর্ত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ইসলামে পানির বিকল্প হিসেবে মাটি ব্যবহার করে পবিত্রতা অর্জনের বিশেষ বিধান রয়েছে। একে ইসলামের পরিভাষায় তায়াম্মুম বলা হয়।
তায়াম্মুমের অনুমোদন দিয়ে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর যদি তোমরা অসুস্থ হয়ে থাকো কিংবা সফরে থাকো অথবা তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি প্রস্রাব-পায়খানা থেকে এসে থাকে, কিংবা নারীগমন করে থাকো, কিন্তু পরে পানি পাওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করে নাও। মুখ ও হাত মাসেহ করে নাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল।’ (সুরা নিসা: ৪৩)
তায়াম্মুম করা কখন জায়েজ
স্বাভাবিক অবস্থায় অজু-গোসলের পরিবর্তে তায়াম্মুম করা জায়েজ নয়। তায়াম্মুম জায়েজ হওয়ার শর্ত হলো—শরিয়তের দৃষ্টিতে পানি ব্যবহারে অক্ষম বা অপারগ হওয়া। কয়েকটি কারণ পাওয়া গেলে পানি ব্যবহারে অপারগ বিবেচনা করা হবে। যথা—
১. পানি এক মাইল বা তার চেয়ে বেশি দূরে থাকলে।
২. পানি ব্যবহার করলে প্রাণহানি, অঙ্গহানি, মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হওয়া বা রোগ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলে।
৩. পানি দিয়ে অজু-গোসল করলে খাবার পানির সংকট তৈরি হওয়ার পরিস্থিতি থাকলে।
৪. একমাত্র উৎস হিসেবে কূপ ইত্যাদি থেকে পানি তোলার কোনো ব্যবস্থা না থাকলে।
৫. পানির উৎসে যাওয়ার পথে শত্রু বা হিংস্র পশুপাখির আক্রমণের আশঙ্কা থাকলে।
৬. ঈদ বা জানাজার নামাজে অজু করতে গেলে জামাত ছুটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলে।
(বুখারি: ২ / ৬১ ও ৭২; মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক: ৩ / ৩০০; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১১৫৮৬; দারাকুতনি: ৭৩১ ও ৭৩৪; কিতাবুল আসার: ৭৪; সুনানুল কুবরা লিল-বায়হাকি: ১১০৫ ও ১১৪৯)
তায়াম্মুমের শর্ত
তায়াম্মুম শুদ্ধ হওয়ার শর্ত তিনটি। যথা—
১. তায়াম্মুমের নিয়ত করা।
২. পবিত্র মাটি বা মাটিজাত উপাদান—পাথর, বালু, ধুলা ইত্যাদি দিয়ে তায়াম্মুম করা।
৩. মুখ ও হাতের ত্বকে কোনো প্রতিবন্ধকতা যেমন—মোম, চর্বিজাত দ্রব্য, প্রসাধনী ইত্যাদি না থাকা।
(মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক: ১ / ২৩২; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১৭১৬; বায়হাকি: ৩৬৭)
তায়াম্মুমের ফরজ
তায়াম্মুমের ফরজ দুটি। যথা—
১. পুরো মুখমণ্ডল একবার মাসেহ করা।
২. উভয় হাত কনুই পর্যন্ত মাসেহ করা।
(সুনানে দারাকুতনি: ৬৯৭)
তায়াম্মুমের সুন্নত
তায়াম্মুমের সুন্নত ৬টি। যথা—
১. শুরুতে বিসমিল্লাহ পড়া।
২. প্রথমে মুখমণ্ডল, পরে হাত মাসেহ করা।
৩. মুখমণ্ডল ও হাত মাসেহ করার মাঝে অন্য কাজ না করা।
৪. মাটির ওপর হাত হালকা ঘষে নেওয়া।
৫. এরপর উভয় হাত ঝেড়ে ফেলা।
৬. মাটির ওপর হাত রাখার সময় আঙুলগুলো সোজা রাখা।
(মুসলিম: ৫৫৩; দারাকুতনি: ৬৯৭; আবু দাউদ: ২৭২ ও ২৭৯; জমউল জাওয়ামে: ১ / ১৫৭৮৭।
তায়াম্মুম করার নিয়ম
প্রথমে উভয় হাতের কাপড় কনুইয়ের ওপরে উঠিয়ে নিতে হবে। এরপর তায়াম্মুমের নিয়ত করে বিসমিল্লাহ পড়ে উভয় হাতের আঙুল খোলা রেখে তালু মাটি বা পাথরের ওপর রাখতে হবে। এরপর হাত মাটির ওপর সামান্য ঘষে নিতে হবে। এবার হাত উঠিয়ে ঝেড়ে নিয়ে পুরো মুখমণ্ডলে মাসেহ করতে হবে।
এরপর একইভাবে উভয় হাতের আঙুল খোলা রেখে তালু মাটির ওপর রেখে সামান্য ঘষতে হবে। এরপর বাঁ হাত দিয়ে ডান হাতের কনুই পর্যন্ত এবং ডান হাত দিয়ে বাম হাতের কনুই পর্যন্ত মাসেহ করতে হবে।
(কিতাবুল আসার লি-আবি ইউসুফ: ৭৭; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১ / ১৬০)
যে কারণে তায়াম্মুম নষ্ট হয়
১. যেসব কারণে অজু ভেঙে যায়, সেসব কারণে তায়াম্মুমও ভেঙে যায়। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১ / ১৬০)
২. পানি ব্যবহারে সক্ষম হয়ে গেলে বা যে অপারগতার কারণে তায়াম্মুম করা হয়েছিল, তা দূর হয়ে গেলে তায়াম্মুম ভেঙে যাবে। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১ / ১৬০ ও ১৯২)
তায়াম্মুমে নিয়ত কেন গুরুত্বপূর্ণ
আরবি তায়াম্মুম শব্দের অর্থ নিয়ত করা, ইচ্ছা করা। এটি যেহেতু বিকল্প বিধান, তাই ইচ্ছা বা সংকল্প না থাকলে তা আদায় হবে না। এ ছাড়া নিয়তের কারণে বিধানগত পার্থক্যও রয়েছে।
নামাজ ছাড়া অন্যান্য কাজের নিয়তে তায়াম্মুম করলে তা দিয়ে নামাজ পড়া জায়েজ হবে না। যেমন, মসজিদে ঢোকা, কবর জিয়ারত করা বা মৃতদেহ দাফন করা ইত্যাদির জন্য করা তায়াম্মুম দিয়ে নামাজ পড়া যাবে না।
তবে সিজদায়ে তেলাওয়াতের জন্য তায়াম্মুম করলে তা দিয়ে নামাজ পড়া যাবে।
(তিরমিজি: ১১৫; বুখারি: ১; হেদায়া: ১ / ২৭)
পানি পাওয়ার আশা থাকলে
নামাজের সময় শেষ হওয়ার আগেই পানি খুঁজে পাওয়ার আশা থাকলে অপেক্ষা করা মোস্তাহাব। আর কেউ পানির আশ্বাস দিয়ে গেলে পানি আসার অপেক্ষা করা ওয়াজিব। তবে নামাজের শেষ সময় ঘনিয়ে এলে তায়াম্মুম করে নামাজ আদায় করা যাবে। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১ / ১৬০)
ইসলামে দৈহিক পবিত্রতা অর্জনের পদ্ধতি দুটি—অজু ও গোসল। উভয় কাজই পবিত্র পানি ব্যবহার করে সম্পন্ন করতে হয়। তবে স্থান-কাল-পাত্রভেদে পানির বিকল্পও ব্যবহার করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া না গেলে অথবা পানি ব্যবহারে অপারগ হওয়ার শর্ত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ইসলামে পানির বিকল্প হিসেবে মাটি ব্যবহার করে পবিত্রতা অর্জনের বিশেষ বিধান রয়েছে। একে ইসলামের পরিভাষায় তায়াম্মুম বলা হয়।
তায়াম্মুমের অনুমোদন দিয়ে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর যদি তোমরা অসুস্থ হয়ে থাকো কিংবা সফরে থাকো অথবা তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি প্রস্রাব-পায়খানা থেকে এসে থাকে, কিংবা নারীগমন করে থাকো, কিন্তু পরে পানি পাওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করে নাও। মুখ ও হাত মাসেহ করে নাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল।’ (সুরা নিসা: ৪৩)
তায়াম্মুম করা কখন জায়েজ
স্বাভাবিক অবস্থায় অজু-গোসলের পরিবর্তে তায়াম্মুম করা জায়েজ নয়। তায়াম্মুম জায়েজ হওয়ার শর্ত হলো—শরিয়তের দৃষ্টিতে পানি ব্যবহারে অক্ষম বা অপারগ হওয়া। কয়েকটি কারণ পাওয়া গেলে পানি ব্যবহারে অপারগ বিবেচনা করা হবে। যথা—
১. পানি এক মাইল বা তার চেয়ে বেশি দূরে থাকলে।
২. পানি ব্যবহার করলে প্রাণহানি, অঙ্গহানি, মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হওয়া বা রোগ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলে।
৩. পানি দিয়ে অজু-গোসল করলে খাবার পানির সংকট তৈরি হওয়ার পরিস্থিতি থাকলে।
৪. একমাত্র উৎস হিসেবে কূপ ইত্যাদি থেকে পানি তোলার কোনো ব্যবস্থা না থাকলে।
৫. পানির উৎসে যাওয়ার পথে শত্রু বা হিংস্র পশুপাখির আক্রমণের আশঙ্কা থাকলে।
৬. ঈদ বা জানাজার নামাজে অজু করতে গেলে জামাত ছুটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলে।
(বুখারি: ২ / ৬১ ও ৭২; মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক: ৩ / ৩০০; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১১৫৮৬; দারাকুতনি: ৭৩১ ও ৭৩৪; কিতাবুল আসার: ৭৪; সুনানুল কুবরা লিল-বায়হাকি: ১১০৫ ও ১১৪৯)
তায়াম্মুমের শর্ত
তায়াম্মুম শুদ্ধ হওয়ার শর্ত তিনটি। যথা—
১. তায়াম্মুমের নিয়ত করা।
২. পবিত্র মাটি বা মাটিজাত উপাদান—পাথর, বালু, ধুলা ইত্যাদি দিয়ে তায়াম্মুম করা।
৩. মুখ ও হাতের ত্বকে কোনো প্রতিবন্ধকতা যেমন—মোম, চর্বিজাত দ্রব্য, প্রসাধনী ইত্যাদি না থাকা।
(মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক: ১ / ২৩২; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১৭১৬; বায়হাকি: ৩৬৭)
তায়াম্মুমের ফরজ
তায়াম্মুমের ফরজ দুটি। যথা—
১. পুরো মুখমণ্ডল একবার মাসেহ করা।
২. উভয় হাত কনুই পর্যন্ত মাসেহ করা।
(সুনানে দারাকুতনি: ৬৯৭)
তায়াম্মুমের সুন্নত
তায়াম্মুমের সুন্নত ৬টি। যথা—
১. শুরুতে বিসমিল্লাহ পড়া।
২. প্রথমে মুখমণ্ডল, পরে হাত মাসেহ করা।
৩. মুখমণ্ডল ও হাত মাসেহ করার মাঝে অন্য কাজ না করা।
৪. মাটির ওপর হাত হালকা ঘষে নেওয়া।
৫. এরপর উভয় হাত ঝেড়ে ফেলা।
৬. মাটির ওপর হাত রাখার সময় আঙুলগুলো সোজা রাখা।
(মুসলিম: ৫৫৩; দারাকুতনি: ৬৯৭; আবু দাউদ: ২৭২ ও ২৭৯; জমউল জাওয়ামে: ১ / ১৫৭৮৭।
তায়াম্মুম করার নিয়ম
প্রথমে উভয় হাতের কাপড় কনুইয়ের ওপরে উঠিয়ে নিতে হবে। এরপর তায়াম্মুমের নিয়ত করে বিসমিল্লাহ পড়ে উভয় হাতের আঙুল খোলা রেখে তালু মাটি বা পাথরের ওপর রাখতে হবে। এরপর হাত মাটির ওপর সামান্য ঘষে নিতে হবে। এবার হাত উঠিয়ে ঝেড়ে নিয়ে পুরো মুখমণ্ডলে মাসেহ করতে হবে।
এরপর একইভাবে উভয় হাতের আঙুল খোলা রেখে তালু মাটির ওপর রেখে সামান্য ঘষতে হবে। এরপর বাঁ হাত দিয়ে ডান হাতের কনুই পর্যন্ত এবং ডান হাত দিয়ে বাম হাতের কনুই পর্যন্ত মাসেহ করতে হবে।
(কিতাবুল আসার লি-আবি ইউসুফ: ৭৭; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১ / ১৬০)
যে কারণে তায়াম্মুম নষ্ট হয়
১. যেসব কারণে অজু ভেঙে যায়, সেসব কারণে তায়াম্মুমও ভেঙে যায়। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১ / ১৬০)
২. পানি ব্যবহারে সক্ষম হয়ে গেলে বা যে অপারগতার কারণে তায়াম্মুম করা হয়েছিল, তা দূর হয়ে গেলে তায়াম্মুম ভেঙে যাবে। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১ / ১৬০ ও ১৯২)
তায়াম্মুমে নিয়ত কেন গুরুত্বপূর্ণ
আরবি তায়াম্মুম শব্দের অর্থ নিয়ত করা, ইচ্ছা করা। এটি যেহেতু বিকল্প বিধান, তাই ইচ্ছা বা সংকল্প না থাকলে তা আদায় হবে না। এ ছাড়া নিয়তের কারণে বিধানগত পার্থক্যও রয়েছে।
নামাজ ছাড়া অন্যান্য কাজের নিয়তে তায়াম্মুম করলে তা দিয়ে নামাজ পড়া জায়েজ হবে না। যেমন, মসজিদে ঢোকা, কবর জিয়ারত করা বা মৃতদেহ দাফন করা ইত্যাদির জন্য করা তায়াম্মুম দিয়ে নামাজ পড়া যাবে না।
তবে সিজদায়ে তেলাওয়াতের জন্য তায়াম্মুম করলে তা দিয়ে নামাজ পড়া যাবে।
(তিরমিজি: ১১৫; বুখারি: ১; হেদায়া: ১ / ২৭)
পানি পাওয়ার আশা থাকলে
নামাজের সময় শেষ হওয়ার আগেই পানি খুঁজে পাওয়ার আশা থাকলে অপেক্ষা করা মোস্তাহাব। আর কেউ পানির আশ্বাস দিয়ে গেলে পানি আসার অপেক্ষা করা ওয়াজিব। তবে নামাজের শেষ সময় ঘনিয়ে এলে তায়াম্মুম করে নামাজ আদায় করা যাবে। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ১ / ১৬০)
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিচিত্ররূপে সৃষ্টি করেছেন। গায়ের রঙে যেমন রয়েছে ভিন্নতা, তেমনই মন-মেজাজেও বিচিত্রতা স্পষ্ট।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রত্যেক মুসলমানের চূড়ান্ত লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও একান্ত আশা-আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে জান্নাতের মেহমান হওয়া। কেননা জান্নাত অনন্ত সুখ, শান্তি ও অসংখ্য নিয়ামতের জায়গা। আল্লাহ তাআলা নিজেই জান্নাতের দিকে বান্দাদের ডেকেছেন। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে ডাকছেন।’ (সুরা ইউনুস: ২৫)
১ দিন আগেসংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটির বরাত দিয়ে গালফ নিউজ জানিয়েছে, ইসলামি বর্ষপঞ্জির পঞ্চম মাস জমাদিউল আউয়ালের চাঁদ দেখা যাবে আগামী ৩ নভেম্বর। এই চাঁদ দেখার সঙ্গে রমজান শুরুর ব্যাপারে পূর্বাভাস পান জ্যোতির্বিদেরা।
২ দিন আগেপ্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের জন্য মহান আল্লাহর পরীক্ষা। দুর্যোগের সময় মুমিনের বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে এসেছে। এখানে কয়েকটি করণীয় বিষয় তুলে ধরা হলো—
২ দিন আগে