শরিফ আহমাদ
বদনজর একটি সুপরিচিত শব্দ। এর অর্থ কুদৃষ্টি। সাধারণত হিংসুকের দৃষ্টির প্রভাবে ব্যক্তি বা বস্তুর যে ক্ষতি হয়, তাকে বদনজর বলা হয়। বদনজরের সত্যতা কোরআন ও হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা বদনজর থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাও। কেননা, বদনজর সত্য।’ (ইবনে মাজাহ: ৩৫০৮)
জিন ও মানুষের বদনজরের প্রভাবে ছোট ছেলেমেয়েরা বেশি আক্রান্ত হয়। তাই বদনজর থেকে মুক্তির জন্য কিছু ছোট ছোট আমল করা যায়। এখানে তিনটি আমলে কথা তুলে ধরা হলো—
১. হজরত উসমান ইবনে আফফান (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা তিনবার এই দোয়া পাঠ করবে, কোনো কিছুই তার ক্ষতি করতে পারবে না। (দোয়াটি হলো) বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউন ফিল আরদি ওয়ালা ফিসসামাই ওয়াহুয়াস সামিউল আলিম।’ (আবু দাউদ: ৫০৮৮, তিরমিজি: ৩৩৮৮)
২. হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) হাসান ও হুসাইনকে এই দোয়া পড়ে ফুঁ দিতেন আর বলতেন, তোমাদের পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.) এই দোয়ার মাধ্যমে (ইসমাইল ও ইসহাক)কে ঝাড়ফুঁক করতেন। (দোয়াটি হলো) আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়াহাম্মাহ ওয়ামিন কুল্লি আইনিন লাম্মাহ।’ (বুখারি: ৩১৩২)
৩. হজরত আবদুল্লাহ ইবনে খুবাইব (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস পাঠ করবে। সবকিছুর ক্ষেত্রে তোমার জন্য যথেষ্ট হবে।’ (তিরমিজি: ৩৫৭৫)
বদনজর একটি সুপরিচিত শব্দ। এর অর্থ কুদৃষ্টি। সাধারণত হিংসুকের দৃষ্টির প্রভাবে ব্যক্তি বা বস্তুর যে ক্ষতি হয়, তাকে বদনজর বলা হয়। বদনজরের সত্যতা কোরআন ও হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা বদনজর থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাও। কেননা, বদনজর সত্য।’ (ইবনে মাজাহ: ৩৫০৮)
জিন ও মানুষের বদনজরের প্রভাবে ছোট ছেলেমেয়েরা বেশি আক্রান্ত হয়। তাই বদনজর থেকে মুক্তির জন্য কিছু ছোট ছোট আমল করা যায়। এখানে তিনটি আমলে কথা তুলে ধরা হলো—
১. হজরত উসমান ইবনে আফফান (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা তিনবার এই দোয়া পাঠ করবে, কোনো কিছুই তার ক্ষতি করতে পারবে না। (দোয়াটি হলো) বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউন ফিল আরদি ওয়ালা ফিসসামাই ওয়াহুয়াস সামিউল আলিম।’ (আবু দাউদ: ৫০৮৮, তিরমিজি: ৩৩৮৮)
২. হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) হাসান ও হুসাইনকে এই দোয়া পড়ে ফুঁ দিতেন আর বলতেন, তোমাদের পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.) এই দোয়ার মাধ্যমে (ইসমাইল ও ইসহাক)কে ঝাড়ফুঁক করতেন। (দোয়াটি হলো) আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়াহাম্মাহ ওয়ামিন কুল্লি আইনিন লাম্মাহ।’ (বুখারি: ৩১৩২)
৩. হজরত আবদুল্লাহ ইবনে খুবাইব (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস পাঠ করবে। সবকিছুর ক্ষেত্রে তোমার জন্য যথেষ্ট হবে।’ (তিরমিজি: ৩৫৭৫)
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
৭ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
৭ ঘণ্টা আগে