মুফতি সফিউল্লাহ
আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যাস করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন, কাউকে শাসিত। পৃথিবী সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য এমন স্তর নির্ধারণ করা হয়েছে। সঙ্গে শাসকদের জনগণের প্রতি ইনসাফ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আর জনগণকে শাসকদের ভালো নির্দেশের আনুগত্য করতে বলা হয়েছে। মূলত শাসনক্ষমতা আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে দেওয়া অপার নিয়ামত। তিনি যাকে ইচ্ছা তা দান করেন, আবার যার থেকে ইচ্ছা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
ক্ষমতাশালীকে অবশ্যই ন্যায়পরায়ণ হতে হবে। এটি শাসকের মৌলিক কর্তব্য। জনগণের অধিকার আদায় এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা শাসকের দায়িত্ব। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ন্যায়পরায়ণতার নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
পরকালে ন্যায়পরায়ণ শাসককে মহাপুরস্কারে ভূষিত করা হবে। কিয়ামতের দিন যখন মানুষ উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরবে, তখন আল্লাহ তাআলা ন্যায়পরায়ণ শাসকগণকে তাঁর ছায়ায় আশ্রয় দেবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
লেখক: মুফতি সফিউল্লাহ
ইসলামবিষয়ক গবেষক
আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যাস করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন, কাউকে শাসিত। পৃথিবী সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য এমন স্তর নির্ধারণ করা হয়েছে। সঙ্গে শাসকদের জনগণের প্রতি ইনসাফ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আর জনগণকে শাসকদের ভালো নির্দেশের আনুগত্য করতে বলা হয়েছে। মূলত শাসনক্ষমতা আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে দেওয়া অপার নিয়ামত। তিনি যাকে ইচ্ছা তা দান করেন, আবার যার থেকে ইচ্ছা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
ক্ষমতাশালীকে অবশ্যই ন্যায়পরায়ণ হতে হবে। এটি শাসকের মৌলিক কর্তব্য। জনগণের অধিকার আদায় এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা শাসকের দায়িত্ব। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ন্যায়পরায়ণতার নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
পরকালে ন্যায়পরায়ণ শাসককে মহাপুরস্কারে ভূষিত করা হবে। কিয়ামতের দিন যখন মানুষ উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরবে, তখন আল্লাহ তাআলা ন্যায়পরায়ণ শাসকগণকে তাঁর ছায়ায় আশ্রয় দেবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
লেখক: মুফতি সফিউল্লাহ
ইসলামবিষয়ক গবেষক
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১৬ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
১৬ ঘণ্টা আগে