ইসলাম ডেস্ক
রমজানের রোজা আমাদের আত্মা পরিশুদ্ধ করে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজজীবনে সুশৃঙ্খলভাবে চলার শিক্ষা দেয়। হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি ও আত্ম-অহংবোধ ভুলে গিয়ে সুখী, সুন্দর ও সমৃদ্ধিশালী সমাজ প্রতিষ্ঠার বার্তা দেয়। এটি আল্লাহর অফুরন্ত দয়া ও রহমতের মাস। এ মাস তাদের জন্যই রহমত বয়ে আনে, যারা আল্লাহ তাআলার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও অটুট আস্থা রাখে এবং তাঁর ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘মুমিনদের জীবনে রমজানের চেয়ে অধিক কল্যাণকর কোনো মাস অতিবাহিত হয় না এবং মুনাফিকদের জীবনে রমজানের চেয়ে অধিক অনিষ্টকর কোনো মাস অতিবাহিত হয় না।’ (মুসনাদে আহমাদ)
আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে যারা ইবাদত করার তাওফিক লাভ করে, তারাই এ মাসের অবর্ণনীয় রহমত লাভ করে। তাই তারা খুবই ভাগ্যবান। পক্ষান্তরে যারা এ মাসের বরকত থেকে বঞ্চিত, তাঁরা সবচেয়ে হতভাগা। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রমজান মাস পেয়েও তার পাপ ক্ষমা করাতে পারেনি, তার নাক ধুলায় ধূসরিত হোক!’ অর্থাৎ, সে ধ্বংস হোক! (জামিউল উসুল)
মনীষীরা বলেন, ‘নেক কাজের প্রাথমিক প্রতিদান হলো—এরপর আরও আমলের তাওফিক লাভ করা।’ রমজান তাদের জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে, যারা রমজানের পরও আমলের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে। রমজানের পর যদি ওয়াক্তমতো নামাজ পড়ার তাওফিক হয়, নফল রোজা রাখতে মন সায় দেয়, হালাল উপার্জনে মন সন্তুষ্ট থাকে, সুদ-ঘুষ ত্যাগ করার মানসিকতা তৈরি হয়, গিবত ও পরনিন্দা ত্যাগ করা সহজ হয়, তাহলে রমজান আপনার জীবনে আশীর্বাদ হিসেবে এসেছে।
রমজানের রোজা আমাদের আত্মা পরিশুদ্ধ করে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজজীবনে সুশৃঙ্খলভাবে চলার শিক্ষা দেয়। হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি ও আত্ম-অহংবোধ ভুলে গিয়ে সুখী, সুন্দর ও সমৃদ্ধিশালী সমাজ প্রতিষ্ঠার বার্তা দেয়। এটি আল্লাহর অফুরন্ত দয়া ও রহমতের মাস। এ মাস তাদের জন্যই রহমত বয়ে আনে, যারা আল্লাহ তাআলার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও অটুট আস্থা রাখে এবং তাঁর ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘মুমিনদের জীবনে রমজানের চেয়ে অধিক কল্যাণকর কোনো মাস অতিবাহিত হয় না এবং মুনাফিকদের জীবনে রমজানের চেয়ে অধিক অনিষ্টকর কোনো মাস অতিবাহিত হয় না।’ (মুসনাদে আহমাদ)
আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে যারা ইবাদত করার তাওফিক লাভ করে, তারাই এ মাসের অবর্ণনীয় রহমত লাভ করে। তাই তারা খুবই ভাগ্যবান। পক্ষান্তরে যারা এ মাসের বরকত থেকে বঞ্চিত, তাঁরা সবচেয়ে হতভাগা। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রমজান মাস পেয়েও তার পাপ ক্ষমা করাতে পারেনি, তার নাক ধুলায় ধূসরিত হোক!’ অর্থাৎ, সে ধ্বংস হোক! (জামিউল উসুল)
মনীষীরা বলেন, ‘নেক কাজের প্রাথমিক প্রতিদান হলো—এরপর আরও আমলের তাওফিক লাভ করা।’ রমজান তাদের জীবনে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে, যারা রমজানের পরও আমলের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে। রমজানের পর যদি ওয়াক্তমতো নামাজ পড়ার তাওফিক হয়, নফল রোজা রাখতে মন সায় দেয়, হালাল উপার্জনে মন সন্তুষ্ট থাকে, সুদ-ঘুষ ত্যাগ করার মানসিকতা তৈরি হয়, গিবত ও পরনিন্দা ত্যাগ করা সহজ হয়, তাহলে রমজান আপনার জীবনে আশীর্বাদ হিসেবে এসেছে।
সুখময় পরিবার জীবনের অমূল্য সম্পদ। সুখী সংসারকে বলা হয় দুনিয়ার জান্নাত। পরিবার আমাদের আশ্রয়, ভালোবাসা ও সাহসের উৎস। পরিবারে একে অপরের পাশে থাকলে সব বাধা সহজে অতিক্রম করা যায়। ছোঁয়া যায় ভালোবাসার আকাশ। মাখা যায় সুখের আবেশ। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) হতে পারেন উত্তম আদর্শ। কীভাবে তিনি পারিবারিক ও...
৩ ঘণ্টা আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)। অন্য এক হাদিসে তিনি বলেন, দিবসসমূহের মধ্যে...
৪ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ঘিবলি স্টাইল কার্টুন তৈরির বিষয়টি ইসলাম কীভাবে দেখে?
৪ ঘণ্টা আগেতসবি জিকির-আজকারের গুরুত্বপূর্ণ এক উপকরণ। আল্লাহর স্মরণে মুমিনদের সাহায্য করে এই জপমালা। হাতে তসবি, মুখে জিকির—মুমিনের হৃদয়ে ওঠে আল্লাহর প্রেম। যুগ যুগ ধরেই জিকির-আজকারে মুসলমানরা তসবি ব্যবহার করে আসছে। যেমন তুরস্কের কেসেরি প্রদেশের ‘সুওয়াসি সিতি হাতুন’ মসজিদে ৭০০ বছর ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন..
৪ ঘণ্টা আগে