সানজিদা সামরিন, ঢাকা
চুলের যত্নে তেলের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, উজ্জ্বলতা ও নমনীয়তা ধরে রাখতে নানান ধরনের তেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এসব তেলের মধ্যে তিলের তেল অন্যতম। তিল থেকে তৈরি এই তেল প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এতে রয়েছে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, রিবোফ্লাভিন, থায়ামিন, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড, লোহা, সেলেনিয়াম, জিংক ও প্রোটিন। এগুলো চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায় ও চুল ভেঙে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
তিলের তেলের উপকারিতা
চুল গজাতে সহায়তা করে
আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আগের তুলনায় বর্তমান সময়ে নারীরা অনেক বেশি চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন। সে ক্ষেত্রে চুলের গোড়ায় যদি তিলের তেল খুব ভালোভাবে ম্যাসাজ করা যায়, তাহলে চুল পড়ার সমস্যা রোধ হওয়ার পাশাপাশি গজাবে নতুন চুল। তা ছাড়া, পারলারে রাসায়নিক উপাদানমিশ্রিত পণ্য দিয়ে হেয়ার ট্রিটমেন্ট বা রং করার ফলে চুলের যে ক্ষতি হয়, তা-ও রোধ করতে পারে তিলের তেল।
অকালে চুল পেকে যাওয়া রোধ করে
চুলের স্বাভাবিক রং ধরে রাখতে তিলের তেল খুব উপকারী ভূমিকা রাখে। এই তেলের মধ্যকার উপাদান ধূসর হয়ে আসা চুলের রং গাঢ় করতে সহায়তা করে।
ফাঙ্গাল ও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধ করে
তিলের তেলে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত সমস্যা থাকলে চুলে রোজ তিলের তেল ম্যাসাজ করলে উপকার পাওয়া যায়। উকুন ও চুলে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত যেকোনো সমস্যার সমাধান হিসেবে বেছে নিতে পারেন এই তেল।
চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে
শুষ্ক আবহাওয়া ও রৌদ্রতাপে চুল হারায় স্বাভাবিক জৌলুশ। আর্দ্রতা হারিয়ে চুল একেবারেই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। এ সমস্যা এড়াতে চুলের গোড়া ও ডগায় তিলের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিপ কন্ডিশনিং
দুই টেবিল চামচ তিলের তেলের সঙ্গে এক চা-চামচ আদার রস মিশিয়ে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এবার সহনীয় মাত্রার গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে চুলে জড়িয়ে রাখুন আধঘণ্টা। এরপর কোমল শ্যাম্পু দিয়ে স্বাভাবিক নিয়মে চুল ধুয়ে নিন। এভাবে সপ্তাহে তিন দিন
যত্ন নিন।
সূত্র: ফেমিনা
চুলের যত্নে তেলের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, উজ্জ্বলতা ও নমনীয়তা ধরে রাখতে নানান ধরনের তেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এসব তেলের মধ্যে তিলের তেল অন্যতম। তিল থেকে তৈরি এই তেল প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এতে রয়েছে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, রিবোফ্লাভিন, থায়ামিন, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড, লোহা, সেলেনিয়াম, জিংক ও প্রোটিন। এগুলো চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায় ও চুল ভেঙে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
তিলের তেলের উপকারিতা
চুল গজাতে সহায়তা করে
আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আগের তুলনায় বর্তমান সময়ে নারীরা অনেক বেশি চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন। সে ক্ষেত্রে চুলের গোড়ায় যদি তিলের তেল খুব ভালোভাবে ম্যাসাজ করা যায়, তাহলে চুল পড়ার সমস্যা রোধ হওয়ার পাশাপাশি গজাবে নতুন চুল। তা ছাড়া, পারলারে রাসায়নিক উপাদানমিশ্রিত পণ্য দিয়ে হেয়ার ট্রিটমেন্ট বা রং করার ফলে চুলের যে ক্ষতি হয়, তা-ও রোধ করতে পারে তিলের তেল।
অকালে চুল পেকে যাওয়া রোধ করে
চুলের স্বাভাবিক রং ধরে রাখতে তিলের তেল খুব উপকারী ভূমিকা রাখে। এই তেলের মধ্যকার উপাদান ধূসর হয়ে আসা চুলের রং গাঢ় করতে সহায়তা করে।
ফাঙ্গাল ও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধ করে
তিলের তেলে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত সমস্যা থাকলে চুলে রোজ তিলের তেল ম্যাসাজ করলে উপকার পাওয়া যায়। উকুন ও চুলে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত যেকোনো সমস্যার সমাধান হিসেবে বেছে নিতে পারেন এই তেল।
চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে
শুষ্ক আবহাওয়া ও রৌদ্রতাপে চুল হারায় স্বাভাবিক জৌলুশ। আর্দ্রতা হারিয়ে চুল একেবারেই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। এ সমস্যা এড়াতে চুলের গোড়া ও ডগায় তিলের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিপ কন্ডিশনিং
দুই টেবিল চামচ তিলের তেলের সঙ্গে এক চা-চামচ আদার রস মিশিয়ে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এবার সহনীয় মাত্রার গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে চুলে জড়িয়ে রাখুন আধঘণ্টা। এরপর কোমল শ্যাম্পু দিয়ে স্বাভাবিক নিয়মে চুল ধুয়ে নিন। এভাবে সপ্তাহে তিন দিন
যত্ন নিন।
সূত্র: ফেমিনা
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে