শাকেরা তাসনীম ইরা, ঢাকা
কথায় বলে, দিনের শুরুটা কেমন হয়েছে, তার ওপর নির্ভর করে পুরো দিনটা কেমন কাটবে। হয়তো ভাবছেন, ব্যস্ত এ জীবনে যেখানে অ্যালার্ম ঘড়ির চিৎকারে সকাল হয়, সেখানে সকালটা আর সুন্দর হবে কী করে। তবে এ বেলায় জেনে রাখুন, একটু গুছিয়ে ভাবতে পারলে কিন্তু জীবন অনেকটা সহজ হয়ে যায়। আর দিনের শুরুটা কীভাবে করছেন, তার ওপরও নির্ভর করে মেজাজ, সুস্বাস্থ্য, সফলতা এমনকি ব্যর্থতাও। প্রতিটি সকালই যেহেতু নতুন, তাই জীবনকে পুরোনো ভাবা এবার বন্ধ করুন। দিনের শুরু হোক কর্মোদ্দীপনায় ভরপুর।
সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠুন
দিনের কাজের চাপ অনেকটা কমে যাবে, যদি সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠতে পারেন। কেননা যত আগে ঘুম থেকে উঠতে পারবেন, কাজ করার জন্য আপনি তত বেশি সময় হাতে পাবেন। এমনকি কাজ শেষেও হাতে সময় থাকবে নিজের এবং পরিবারের জন্য।
কাজের তালিকা তৈরি করুন
দিনের শুরুতে কাজের একটা তালিকা তৈরি করুন। গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো শুরুতে রাখুন, এরপর অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ কাজের তালিকা করে নিন। জমিয়ে না রেখে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো আগে সেরে ফেলুন। তারপর একে একে বাকি কাজগুলো সারুন। সবার আগে জটিল কাজটি সেরে ফেলতে পারলে মাথার ওপর থেকে চাপ সরে যাবে। গুরুত্বের পরিপ্রেক্ষিতে ভাগ করে নিয়ে কাজ করতে পারলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দিনের সব কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে প্রায় শতভাগ। ১৫ মিনিট ব্যয় করুন ইতিবাচক চিন্তায়
ইতিবাচক চিন্তা বরাবরই মানসিক প্রশান্তি জোগায়। তাই দিনের শুরুটা যদি করা যায় ভালো কিছু ভেবে, তাহলে তা সারা দিন আপনাকে উজ্জীবিত রাখবে। আপনার সারা জীবনের প্রাপ্তি, প্রিয় বন্ধু কিংবা স্মৃতি মনে করে দিন শুরু করুন। ভাবুন, আজকের দিনটি খুব ভালোভাবে কাটবে এবং প্রতিটি কাজই সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে। সারা দিন কাটবে চনমনে ভাব মনে নিয়ে।
ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলুন
শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি ব্যায়াম মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতেও সহযোগিতা করে। নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে একটি নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন করা সম্ভব। জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন অত্যন্ত জরুরি। কাজ শুরু করার আগে হালকা ব্যায়াম করে নিতে পারলে শরীর ও মন ফুরফুরে থাকে, যার ইতিবাচক প্রভাব ব্যক্তির কাজের ওপর পড়ে।
সকালে স্বাস্থ্যকর নাশতা রাখুন
সুস্বাস্থ্য এবং কাজ ভালোভাবে করার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। কথায় বলে, সকালের নাশতা হওয়া চাই রাজার মতো। মানে, দিনের প্রথম ভাগের খাবারটা খুব ভালোভাবে খাওয়া চাই। কারণ, এ খাবারই আপনাকে সারা দিন কর্মক্ষম রাখবে। তবে দিনের শুরুতে কখনোই অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত নয়। সকালের নাশতায় শস্যজাতীয় যেকোনো খাবার, পরিমাণমতো প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার এবং ফল খাওয়া উচিত। কারণ, এ ধরনের খাবার শরীরে শক্তি সঞ্চার করে থাকে। অন্যদিকে বাদ দিতে হবে প্রক্রিয়াজাত খাবার ও চিনি।
যোগাযোগ করুন ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে
দিনের শুরু সুন্দর না হলে সারাটা দিনই খারাপ কাটে। তাই দিনের শুরুতে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন যেকোনো নেতিবাচক মনমানসিকতার ব্যক্তিকে। এর পরিবর্তে দিনের শুরুতে ইতিবাচক মানুষ, যাঁদের কাজ কিংবা কথা আপনাকে অনুপ্রাণিত করে, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে দিন শুরু করুন। এটা আপনাকে অন্য রকম মানসিক প্রশান্তি দেবে। খোলা রাখুন চোখ-কান
শুধু নিজের কাজে মুখ গুঁজে পড়ে না থেকে পারিপার্শ্বিক অবস্থার খোঁজখবর রাখুন। এতে আপনার কাজে সুবিধা হবে। সাবধান হতে পারবেন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে যাওয়ার আগেই। এ জন্য প্রতিদিনের খবরের কাগজটি পড়ে দিন শুরু করুন। এতে করে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে কাজ গুছিয়ে নিতে পারবেন।
সূত্র: ১০০০ + লিটল থিংস বই অবলম্বনে
কথায় বলে, দিনের শুরুটা কেমন হয়েছে, তার ওপর নির্ভর করে পুরো দিনটা কেমন কাটবে। হয়তো ভাবছেন, ব্যস্ত এ জীবনে যেখানে অ্যালার্ম ঘড়ির চিৎকারে সকাল হয়, সেখানে সকালটা আর সুন্দর হবে কী করে। তবে এ বেলায় জেনে রাখুন, একটু গুছিয়ে ভাবতে পারলে কিন্তু জীবন অনেকটা সহজ হয়ে যায়। আর দিনের শুরুটা কীভাবে করছেন, তার ওপরও নির্ভর করে মেজাজ, সুস্বাস্থ্য, সফলতা এমনকি ব্যর্থতাও। প্রতিটি সকালই যেহেতু নতুন, তাই জীবনকে পুরোনো ভাবা এবার বন্ধ করুন। দিনের শুরু হোক কর্মোদ্দীপনায় ভরপুর।
সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠুন
দিনের কাজের চাপ অনেকটা কমে যাবে, যদি সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠতে পারেন। কেননা যত আগে ঘুম থেকে উঠতে পারবেন, কাজ করার জন্য আপনি তত বেশি সময় হাতে পাবেন। এমনকি কাজ শেষেও হাতে সময় থাকবে নিজের এবং পরিবারের জন্য।
কাজের তালিকা তৈরি করুন
দিনের শুরুতে কাজের একটা তালিকা তৈরি করুন। গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো শুরুতে রাখুন, এরপর অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ কাজের তালিকা করে নিন। জমিয়ে না রেখে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো আগে সেরে ফেলুন। তারপর একে একে বাকি কাজগুলো সারুন। সবার আগে জটিল কাজটি সেরে ফেলতে পারলে মাথার ওপর থেকে চাপ সরে যাবে। গুরুত্বের পরিপ্রেক্ষিতে ভাগ করে নিয়ে কাজ করতে পারলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দিনের সব কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে প্রায় শতভাগ। ১৫ মিনিট ব্যয় করুন ইতিবাচক চিন্তায়
ইতিবাচক চিন্তা বরাবরই মানসিক প্রশান্তি জোগায়। তাই দিনের শুরুটা যদি করা যায় ভালো কিছু ভেবে, তাহলে তা সারা দিন আপনাকে উজ্জীবিত রাখবে। আপনার সারা জীবনের প্রাপ্তি, প্রিয় বন্ধু কিংবা স্মৃতি মনে করে দিন শুরু করুন। ভাবুন, আজকের দিনটি খুব ভালোভাবে কাটবে এবং প্রতিটি কাজই সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে। সারা দিন কাটবে চনমনে ভাব মনে নিয়ে।
ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলুন
শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি ব্যায়াম মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতেও সহযোগিতা করে। নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে একটি নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন করা সম্ভব। জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন অত্যন্ত জরুরি। কাজ শুরু করার আগে হালকা ব্যায়াম করে নিতে পারলে শরীর ও মন ফুরফুরে থাকে, যার ইতিবাচক প্রভাব ব্যক্তির কাজের ওপর পড়ে।
সকালে স্বাস্থ্যকর নাশতা রাখুন
সুস্বাস্থ্য এবং কাজ ভালোভাবে করার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। কথায় বলে, সকালের নাশতা হওয়া চাই রাজার মতো। মানে, দিনের প্রথম ভাগের খাবারটা খুব ভালোভাবে খাওয়া চাই। কারণ, এ খাবারই আপনাকে সারা দিন কর্মক্ষম রাখবে। তবে দিনের শুরুতে কখনোই অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত নয়। সকালের নাশতায় শস্যজাতীয় যেকোনো খাবার, পরিমাণমতো প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার এবং ফল খাওয়া উচিত। কারণ, এ ধরনের খাবার শরীরে শক্তি সঞ্চার করে থাকে। অন্যদিকে বাদ দিতে হবে প্রক্রিয়াজাত খাবার ও চিনি।
যোগাযোগ করুন ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে
দিনের শুরু সুন্দর না হলে সারাটা দিনই খারাপ কাটে। তাই দিনের শুরুতে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন যেকোনো নেতিবাচক মনমানসিকতার ব্যক্তিকে। এর পরিবর্তে দিনের শুরুতে ইতিবাচক মানুষ, যাঁদের কাজ কিংবা কথা আপনাকে অনুপ্রাণিত করে, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে দিন শুরু করুন। এটা আপনাকে অন্য রকম মানসিক প্রশান্তি দেবে। খোলা রাখুন চোখ-কান
শুধু নিজের কাজে মুখ গুঁজে পড়ে না থেকে পারিপার্শ্বিক অবস্থার খোঁজখবর রাখুন। এতে আপনার কাজে সুবিধা হবে। সাবধান হতে পারবেন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে যাওয়ার আগেই। এ জন্য প্রতিদিনের খবরের কাগজটি পড়ে দিন শুরু করুন। এতে করে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে কাজ গুছিয়ে নিতে পারবেন।
সূত্র: ১০০০ + লিটল থিংস বই অবলম্বনে
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে