অনন্যা দাস
গর্ভধারণ থেকে প্রসব—এই দীর্ঘ সময়ে নারীর শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয়। এসবের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর অনেক অনুষঙ্গের মাঝে জায়গা করে নিয়েছে ফ্যাশন।
মাতৃত্বের প্রতিটি ট্রাইমেস্টারে বা প্রতি তিন মাসে শারীরিক বদলের সঙ্গে বদলে যেতে পারে ফ্যাশন ও স্টাইল। আজকের দিনে মেটারনিটি ওয়্যার মানে শুধু ঢিলেঢালা পোশাক নয় বরং প্রতিটি ট্রাইমেস্টারে শারীরিক বদলের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর জন্য একেবারে নিজের মতো করে তৈরি করে নেওয়া যায় পোশাক।
প্রথম ট্রাইমেস্টার: সূক্ষ্ম পরিবর্তনের সূচনা
গর্ভধারণের প্রথম তিন মাসে শরীরের খুব একটা পরিবর্তন হয় না। তাই পোশাকেও খুব বেশি পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ে না। তবে এই সময় শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন শুরু হয়। ফলে এ সময় থেকেই পোশাক নির্বাচনের ক্ষেত্রে আরামকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। চাইলে নরম সুতার, যেমন সুতি বা লিনেনের তৈরি টপস বা কামিজ এবং ইলাস্টিক ওয়েস্ট লাইন প্যান্টস বা পায়জামা ব্যবহার করতে পারেন। এমন পোশাক বেছে নিন, যেগুলো একটু ঢিলেঢালা কাটের এবং যেগুলো পরেও পরা যাবে।
দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টার: উজ্জ্বল আভা
দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টার বা চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ মাসে বেবি বাম্প স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ সময় এমন পোশাক পরতে হবে, যা এই পরিবর্তনগুলোকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলবে। এ সময় বডি-ফিটিং মেটারনিটি ড্রেস, র্যাপ ড্রেস বা এম্পায়ার ওয়েস্ট টপস পরতে পারেন। এগুলো আপনার বাম্পকে সুন্দরভাবে হাইলাইট করবে। পোশাকের ডিজাইনে ফ্লোরাল প্রিন্ট বা উজ্জ্বল রং বেছে নিলে যেমন মন প্রফুল্ল থাকবে, তেমনি নিজেকে বেশ ঝলমলে ও সুন্দর দেখাবে। আর একটু স্টাইল যোগ করতে স্টেটমেন্ট নেকলেস বা বাহারি স্কার্ফ অথবা ওড়না ব্যবহার করতে পারেন।
তৃতীয় ট্রাইমেস্টার: আরাম আর স্টাইলের সমন্বয়
সপ্তম থেকে নবম মাসে পোশাকের ক্ষেত্রে আরামের দিকে বেশি নজর দিতে হয়। কিন্তু তার মানে এই নয় যে স্টাইলের ব্যাপারে আপস করতে হবে। আরামদায়ক ম্যাক্সি ড্রেস, ঢিলেঢালা লম্বা কামিজ বা ফতুয়া, স্ট্রেচি মিডি স্কার্ট, র্যাপ ড্রেস এ সময়ের জন্য বেশ মানানসই। সুন্দর একটা শ্রাগ বা কটি দিয়ে স্টাইলটা কমপ্লিট করুন। রাতের কোনো অনুষ্ঠানে গেলে বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানে গেলে এমব্রয়ডারি করা বা লেস ডিটেইলসসহ ড্রেস পরতে পারেন। আর পা ফোলার সমস্যা এড়াতে আরামদায়ক ফ্ল্যাট জুতা পরুন।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিজেকে ভালোবাসুন, নিজের শরীরকে ভালোবাসুন। মাতৃত্বের এই সুন্দর সময়টাকে উপভোগ করুন।
গর্ভধারণ থেকে প্রসব—এই দীর্ঘ সময়ে নারীর শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয়। এসবের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর অনেক অনুষঙ্গের মাঝে জায়গা করে নিয়েছে ফ্যাশন।
মাতৃত্বের প্রতিটি ট্রাইমেস্টারে বা প্রতি তিন মাসে শারীরিক বদলের সঙ্গে বদলে যেতে পারে ফ্যাশন ও স্টাইল। আজকের দিনে মেটারনিটি ওয়্যার মানে শুধু ঢিলেঢালা পোশাক নয় বরং প্রতিটি ট্রাইমেস্টারে শারীরিক বদলের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর জন্য একেবারে নিজের মতো করে তৈরি করে নেওয়া যায় পোশাক।
প্রথম ট্রাইমেস্টার: সূক্ষ্ম পরিবর্তনের সূচনা
গর্ভধারণের প্রথম তিন মাসে শরীরের খুব একটা পরিবর্তন হয় না। তাই পোশাকেও খুব বেশি পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ে না। তবে এই সময় শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন শুরু হয়। ফলে এ সময় থেকেই পোশাক নির্বাচনের ক্ষেত্রে আরামকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। চাইলে নরম সুতার, যেমন সুতি বা লিনেনের তৈরি টপস বা কামিজ এবং ইলাস্টিক ওয়েস্ট লাইন প্যান্টস বা পায়জামা ব্যবহার করতে পারেন। এমন পোশাক বেছে নিন, যেগুলো একটু ঢিলেঢালা কাটের এবং যেগুলো পরেও পরা যাবে।
দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টার: উজ্জ্বল আভা
দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টার বা চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ মাসে বেবি বাম্প স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ সময় এমন পোশাক পরতে হবে, যা এই পরিবর্তনগুলোকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলবে। এ সময় বডি-ফিটিং মেটারনিটি ড্রেস, র্যাপ ড্রেস বা এম্পায়ার ওয়েস্ট টপস পরতে পারেন। এগুলো আপনার বাম্পকে সুন্দরভাবে হাইলাইট করবে। পোশাকের ডিজাইনে ফ্লোরাল প্রিন্ট বা উজ্জ্বল রং বেছে নিলে যেমন মন প্রফুল্ল থাকবে, তেমনি নিজেকে বেশ ঝলমলে ও সুন্দর দেখাবে। আর একটু স্টাইল যোগ করতে স্টেটমেন্ট নেকলেস বা বাহারি স্কার্ফ অথবা ওড়না ব্যবহার করতে পারেন।
তৃতীয় ট্রাইমেস্টার: আরাম আর স্টাইলের সমন্বয়
সপ্তম থেকে নবম মাসে পোশাকের ক্ষেত্রে আরামের দিকে বেশি নজর দিতে হয়। কিন্তু তার মানে এই নয় যে স্টাইলের ব্যাপারে আপস করতে হবে। আরামদায়ক ম্যাক্সি ড্রেস, ঢিলেঢালা লম্বা কামিজ বা ফতুয়া, স্ট্রেচি মিডি স্কার্ট, র্যাপ ড্রেস এ সময়ের জন্য বেশ মানানসই। সুন্দর একটা শ্রাগ বা কটি দিয়ে স্টাইলটা কমপ্লিট করুন। রাতের কোনো অনুষ্ঠানে গেলে বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানে গেলে এমব্রয়ডারি করা বা লেস ডিটেইলসসহ ড্রেস পরতে পারেন। আর পা ফোলার সমস্যা এড়াতে আরামদায়ক ফ্ল্যাট জুতা পরুন।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিজেকে ভালোবাসুন, নিজের শরীরকে ভালোবাসুন। মাতৃত্বের এই সুন্দর সময়টাকে উপভোগ করুন।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে