সানজিদা সামরিন, ঢাকা
ক্যাম্পাসে, ক্লাস-করিডরে, ক্যানটিনে প্রতিদিন জন্ম হয় নিত্যনতুন ফ্যাশনের। তরুণেরা যেমন ট্রেন্ডের পেছনে ছোটেন, তেমনি তাঁদের হাত ধরেই আসে ফ্যাশনের নতুন ধারা।
সেদিক থেকে বলতে গেলে টি-শার্ট সেই অনেককাল আগে থেকেই স্টাইলে ঠাটবাট বজায় রেখেছে। সত্তরের দশকের ঢিলেঢালা লম্বা টি-শার্ট থেকে শুরু করে রাতের আরাম পোশাক বা আড্ডায় যাওয়ার সময় রঙিন স্কার্ট বা ছেঁড়াফাটা ডেনিমের সঙ্গে গায়ে চাপানো ফিটিং টি-শার্ট অবধি সব পোশাকের ক্ষেত্রে যে শব্দটি না তুললেই নয়, তা হলো স্বস্তি।
ফ্যাশনে নকশার বৈচিত্র্য
টি-শার্টের নকশা নিয়ে পুরো পৃথিবীতে যত পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে, সম্ভবত অন্য কোনো পোশাকের নকশার ক্ষেত্রে সেটা হয়নি। বিভিন্ন স্লোগান, ছন্দময় বাক্য, রোমান্টিক পদ্য, জনপ্রিয় কবিতার পঙ্ক্তি, রকস্টারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের প্রতিকৃতি, বিমূর্ত চিত্র, চলতি সংলাপ, বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়, ঋতু, প্রকৃতি ইত্যাদি জায়গা করে নিয়েছে টি-শার্টের নকশার ক্ষেত্রে। টি-শার্টের নকশার ক্ষেত্রে বড় সুবিধা কাস্টমাইজড নকশা। ইচ্ছেমতো নকশা তৈরি করা যায় এখন এতে।
বলা বাহুল্য, বাড়ির উচ্ছল ছেলেটি বা স্টাইলিশ টিনএজ মেয়েটি থেকে শুরু করে সব বয়সীর কাছেই টি-শার্ট এখন দারুণ জনপ্রিয়। একটু যদি বাড়িয়েই বলি, তরুণদের মগজের ফ্যাশন ফ্যাক্টরিকেও প্রাধান্য দিতে শুরু করেছেন এ সময়ের ফ্যাশন ডিজাইনাররা। পাশাপাশি টি-শার্টে ঋতু, বিখ্য়াত পঙ্ক্তি, শিল্পীর আঁকা ছবি ও দেশীয় ঐতিহ্যকেও তুলে ধরার চেষ্টা করছেন অনেকেই।
নকশায় নতুন প্রয়াস
ঐতিহ্যবাহী ও সমকালীন শিল্পকেন্দ্র ‘যথাশিল্প’ তরুণদের কথা বিবেচনা করে দেশীয় ফ্যাশনশিল্পে টি-শার্টের নকশায় নতুন ধারা নিয়ে এসেছে। ‘যথাশিল্প’র পরিচালক শাওন আকন্দ বলেন, ‘আমাদের দেশে টি-শার্ট মূলত ওয়েস্টার্ন প্রোডাক্ট। যথাশিল্প থেকে আমরা একটি নতুন ধরনের জিনিস ডেভেলপ করার চেষ্টা করছি। সাতগাঁওয়ের কাঁথার মোটিফ ব্যবহার করে আমরা ইতিমধ্যে কিছু টি-শার্ট এনেছি। নকশিকাঁথাকে টি-শার্টের সঙ্গে যুক্ত করে আমরা সফল হয়েছি।’
শাওন আকন্দ আরও বলেন, ‘সাধারণত টি-শার্টের যে বুনন পদ্ধতি, তার ওপর নকশিকাঁথার কাজটা করা সম্ভব নয়। এখানে প্রযুক্তিগত সমস্যা রয়েছে। আমি চেয়েছিলাম ঐতিহ্যের সঙ্গে প্রযুক্তির একটা সম্পর্ক তৈরি হোক। গার্মেন্টস সেক্টরের কারণে টি-শার্টের যে ওয়েস্টার্ন প্রযুক্তি, তা ডেভেলপ করেছে। আমার চিন্তা ছিল, বিশ্বের সবচেয়ে ভালো টি-শার্ট হয়তো আমরা তৈরি করি। কিন্তু তাতে দেশীয় কোনো ছোঁয়া থাকে না। ইতিমধ্যে আমরা জামদানি ও নকশিকাঁথা যুক্ত করে দিয়েছি টি-শার্টের ভেতরে। এতে নতুনত্ব আছে। এর ফিডব্যাকও দারুণ পেয়েছি। ফলে বুঝেছি যে ইউনিক এ আইডিয়া অনেকেই সাদরে গ্রহণ করেছে। নকশিকাঁথার শিল্পীদের যে টি–শার্টে যুক্ত করা যেতে পারে, এটা আমাদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য।’
বলে রাখা ভালো, যথাশিল্প বাংলাদেশে টি-শার্টে নকশিকাঁথার ফোঁড় প্রথম নিয়ে এসেছে। এরপর বর্ষার থিম নিয়ে তারা নকশা করেছে। মূলত নতুন দুই ধরনের ইউনিক ডিজাইন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ষোলো শতকে একধরনের কাঁথা ছিল, যার নাম সাতগাঁও কাঁথা। এ কাঁথার নকশা দিয়ে একটি টি-শার্টের ডিজাইন করেছে তারা। আমাদের ট্র্যাডিশনাল যে নকশিকাঁথার নকশা ও সেলাইয়ের ধরন, সেটা দিয়েও একটি টি-শার্টের ডিজাইন করেছে যথাশিল্প। একসঙ্গে ছয়টি ঋতু সেলাই করা আছে। ছয়টি ঋতুর ভিন্ন ভিন্ন যে পরিবর্তন আমাদের চোখে ধরা দেয়, সেটাই নকশাকারেরা ফুটিয়ে তুলেছেন। এগুলো গ্রামে যাঁরা নকশিকাঁথার নকশাকার রয়েছেন, তাঁদের হাতে করা।
পাইওনিয়ারের কথা
নিত্য় উপহার বাংলাদেশে টি-শার্ট শিল্পকে একেবারে দেশীয় ঘরানায় মোড় দিয়েছে। ফ্যাশন হাউস নিত্য উপহারের স্বত্বাধিকারী বাহার রহমান বলেন, ‘আমরা শুরু থেকেই পোশাকের মাধ্যমে স্বদেশি চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে আসছি। দেশের অনেক গুণী শিল্পী আমাদের টি-শার্ট নকশা করেছেন। সহজ জনপ্রিয়তার রাস্তায় না হেঁটে তাঁরা আমাদের নিজস্ব নকশা ও গৌরবের বিষয়গুলোই তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। ফলে তরুণদের কাছে নিত্য উপহারের টি-শার্ট মানে অনুপ্রেরণাও।’
কাইয়ুম চৌধুরী, হাশেম খান, আবুল বারক আলভি, শেখ আফজাল ও চন্দ্রশেখর সাহার মতো চিত্রশিল্পী ও ডিজাইনাররা নিত্য উপহারের জন্য নকশা করেছেন। ধ্রুব এষ, সব্যসাচী হাজরার হাতের ছোঁয়া তো ছিল শুরু থেকেই। এ ছাড়া আনিসুজ্জামান সোহেল, নাজিব তারেক, কনক আদিত্যসহ আরও অনেক গুণী শিল্পীর নামও জড়িয়ে আছে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে। যোগ করেন বাহার রহমান।
দরদাম
যথাশিল্পের নকশিকাঁথা টি-শার্ট প্রতিটি কেনা যাবে ৭৭৫ টাকা করে। অন্য যেকোনো টি-শার্ট হচ্ছে ৪৭৫ টাকা করে। ইউনিমার্ট ও আগোরায় পাওয়া যাবে যথাশিল্পের এসব টি-শার্ট। এ ছাড়া যথাশিল্পের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজ থেকেও কেনা যাবে টি-শার্টগুলো। অন্য়দিকে নিত্য় উপহারের হাফস্লিভ টি-শার্টের দাম পড়বে ৩৯০ টাকা ও ফুলস্লিভ টি-শার্টের দাম ৪৩০ টাকা। এসব টি-শার্ট নিত্য় উপহারের আউটলেট ছাড়াও ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া আড়ং, রঙ বাংলাদেশ, ডুয়েটসহ বিভিন্ন হাউস ও ব্র্যান্ড তৈরি করছে দেশীয় নকশার টি-শার্ট।
ক্যাম্পাসে, ক্লাস-করিডরে, ক্যানটিনে প্রতিদিন জন্ম হয় নিত্যনতুন ফ্যাশনের। তরুণেরা যেমন ট্রেন্ডের পেছনে ছোটেন, তেমনি তাঁদের হাত ধরেই আসে ফ্যাশনের নতুন ধারা।
সেদিক থেকে বলতে গেলে টি-শার্ট সেই অনেককাল আগে থেকেই স্টাইলে ঠাটবাট বজায় রেখেছে। সত্তরের দশকের ঢিলেঢালা লম্বা টি-শার্ট থেকে শুরু করে রাতের আরাম পোশাক বা আড্ডায় যাওয়ার সময় রঙিন স্কার্ট বা ছেঁড়াফাটা ডেনিমের সঙ্গে গায়ে চাপানো ফিটিং টি-শার্ট অবধি সব পোশাকের ক্ষেত্রে যে শব্দটি না তুললেই নয়, তা হলো স্বস্তি।
ফ্যাশনে নকশার বৈচিত্র্য
টি-শার্টের নকশা নিয়ে পুরো পৃথিবীতে যত পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে, সম্ভবত অন্য কোনো পোশাকের নকশার ক্ষেত্রে সেটা হয়নি। বিভিন্ন স্লোগান, ছন্দময় বাক্য, রোমান্টিক পদ্য, জনপ্রিয় কবিতার পঙ্ক্তি, রকস্টারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের প্রতিকৃতি, বিমূর্ত চিত্র, চলতি সংলাপ, বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়, ঋতু, প্রকৃতি ইত্যাদি জায়গা করে নিয়েছে টি-শার্টের নকশার ক্ষেত্রে। টি-শার্টের নকশার ক্ষেত্রে বড় সুবিধা কাস্টমাইজড নকশা। ইচ্ছেমতো নকশা তৈরি করা যায় এখন এতে।
বলা বাহুল্য, বাড়ির উচ্ছল ছেলেটি বা স্টাইলিশ টিনএজ মেয়েটি থেকে শুরু করে সব বয়সীর কাছেই টি-শার্ট এখন দারুণ জনপ্রিয়। একটু যদি বাড়িয়েই বলি, তরুণদের মগজের ফ্যাশন ফ্যাক্টরিকেও প্রাধান্য দিতে শুরু করেছেন এ সময়ের ফ্যাশন ডিজাইনাররা। পাশাপাশি টি-শার্টে ঋতু, বিখ্য়াত পঙ্ক্তি, শিল্পীর আঁকা ছবি ও দেশীয় ঐতিহ্যকেও তুলে ধরার চেষ্টা করছেন অনেকেই।
নকশায় নতুন প্রয়াস
ঐতিহ্যবাহী ও সমকালীন শিল্পকেন্দ্র ‘যথাশিল্প’ তরুণদের কথা বিবেচনা করে দেশীয় ফ্যাশনশিল্পে টি-শার্টের নকশায় নতুন ধারা নিয়ে এসেছে। ‘যথাশিল্প’র পরিচালক শাওন আকন্দ বলেন, ‘আমাদের দেশে টি-শার্ট মূলত ওয়েস্টার্ন প্রোডাক্ট। যথাশিল্প থেকে আমরা একটি নতুন ধরনের জিনিস ডেভেলপ করার চেষ্টা করছি। সাতগাঁওয়ের কাঁথার মোটিফ ব্যবহার করে আমরা ইতিমধ্যে কিছু টি-শার্ট এনেছি। নকশিকাঁথাকে টি-শার্টের সঙ্গে যুক্ত করে আমরা সফল হয়েছি।’
শাওন আকন্দ আরও বলেন, ‘সাধারণত টি-শার্টের যে বুনন পদ্ধতি, তার ওপর নকশিকাঁথার কাজটা করা সম্ভব নয়। এখানে প্রযুক্তিগত সমস্যা রয়েছে। আমি চেয়েছিলাম ঐতিহ্যের সঙ্গে প্রযুক্তির একটা সম্পর্ক তৈরি হোক। গার্মেন্টস সেক্টরের কারণে টি-শার্টের যে ওয়েস্টার্ন প্রযুক্তি, তা ডেভেলপ করেছে। আমার চিন্তা ছিল, বিশ্বের সবচেয়ে ভালো টি-শার্ট হয়তো আমরা তৈরি করি। কিন্তু তাতে দেশীয় কোনো ছোঁয়া থাকে না। ইতিমধ্যে আমরা জামদানি ও নকশিকাঁথা যুক্ত করে দিয়েছি টি-শার্টের ভেতরে। এতে নতুনত্ব আছে। এর ফিডব্যাকও দারুণ পেয়েছি। ফলে বুঝেছি যে ইউনিক এ আইডিয়া অনেকেই সাদরে গ্রহণ করেছে। নকশিকাঁথার শিল্পীদের যে টি–শার্টে যুক্ত করা যেতে পারে, এটা আমাদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য।’
বলে রাখা ভালো, যথাশিল্প বাংলাদেশে টি-শার্টে নকশিকাঁথার ফোঁড় প্রথম নিয়ে এসেছে। এরপর বর্ষার থিম নিয়ে তারা নকশা করেছে। মূলত নতুন দুই ধরনের ইউনিক ডিজাইন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ষোলো শতকে একধরনের কাঁথা ছিল, যার নাম সাতগাঁও কাঁথা। এ কাঁথার নকশা দিয়ে একটি টি-শার্টের ডিজাইন করেছে তারা। আমাদের ট্র্যাডিশনাল যে নকশিকাঁথার নকশা ও সেলাইয়ের ধরন, সেটা দিয়েও একটি টি-শার্টের ডিজাইন করেছে যথাশিল্প। একসঙ্গে ছয়টি ঋতু সেলাই করা আছে। ছয়টি ঋতুর ভিন্ন ভিন্ন যে পরিবর্তন আমাদের চোখে ধরা দেয়, সেটাই নকশাকারেরা ফুটিয়ে তুলেছেন। এগুলো গ্রামে যাঁরা নকশিকাঁথার নকশাকার রয়েছেন, তাঁদের হাতে করা।
পাইওনিয়ারের কথা
নিত্য় উপহার বাংলাদেশে টি-শার্ট শিল্পকে একেবারে দেশীয় ঘরানায় মোড় দিয়েছে। ফ্যাশন হাউস নিত্য উপহারের স্বত্বাধিকারী বাহার রহমান বলেন, ‘আমরা শুরু থেকেই পোশাকের মাধ্যমে স্বদেশি চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে আসছি। দেশের অনেক গুণী শিল্পী আমাদের টি-শার্ট নকশা করেছেন। সহজ জনপ্রিয়তার রাস্তায় না হেঁটে তাঁরা আমাদের নিজস্ব নকশা ও গৌরবের বিষয়গুলোই তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। ফলে তরুণদের কাছে নিত্য উপহারের টি-শার্ট মানে অনুপ্রেরণাও।’
কাইয়ুম চৌধুরী, হাশেম খান, আবুল বারক আলভি, শেখ আফজাল ও চন্দ্রশেখর সাহার মতো চিত্রশিল্পী ও ডিজাইনাররা নিত্য উপহারের জন্য নকশা করেছেন। ধ্রুব এষ, সব্যসাচী হাজরার হাতের ছোঁয়া তো ছিল শুরু থেকেই। এ ছাড়া আনিসুজ্জামান সোহেল, নাজিব তারেক, কনক আদিত্যসহ আরও অনেক গুণী শিল্পীর নামও জড়িয়ে আছে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে। যোগ করেন বাহার রহমান।
দরদাম
যথাশিল্পের নকশিকাঁথা টি-শার্ট প্রতিটি কেনা যাবে ৭৭৫ টাকা করে। অন্য যেকোনো টি-শার্ট হচ্ছে ৪৭৫ টাকা করে। ইউনিমার্ট ও আগোরায় পাওয়া যাবে যথাশিল্পের এসব টি-শার্ট। এ ছাড়া যথাশিল্পের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজ থেকেও কেনা যাবে টি-শার্টগুলো। অন্য়দিকে নিত্য় উপহারের হাফস্লিভ টি-শার্টের দাম পড়বে ৩৯০ টাকা ও ফুলস্লিভ টি-শার্টের দাম ৪৩০ টাকা। এসব টি-শার্ট নিত্য় উপহারের আউটলেট ছাড়াও ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া আড়ং, রঙ বাংলাদেশ, ডুয়েটসহ বিভিন্ন হাউস ও ব্র্যান্ড তৈরি করছে দেশীয় নকশার টি-শার্ট।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৬ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৬ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৬ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে