শারমিন কচি, রূপ বিশেষজ্ঞ
অনেকে মেকআপ করতে খুব একটা পছন্দ করেন না। তবে বিশেষ দিনগুলোয় একটু হলেও মেকআপ নিতে হয়। যত কমই মেকআপ করুন না কেন, তা যেন পরিপাটি হয়।
টোনার ও ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন: প্রথমে ত্বক পরিষ্কার করে এক্সফোলিয়েট করুন। তারপর টোনার ব্যবহার করুন। তাতে ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ দেখাবে। এরপর ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। আপনার ত্বকের ধরনের ওপর ভিত্তি করে একটি ময়শ্চারাইজার কিনুন এবং এটি তেলমুক্ত কি না, দেখে নিন।
প্রাইমার ব্যবহার করুন: ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগানোর পর সরাসরি ফাউন্ডেশন না দিয়ে প্রথমে প্রাইমার লাগান। একটি ভালো মানের প্রাইমার ত্বকের টোনকে সমান এবং যেকোনো অপূর্ণতা দূর করে। দীর্ঘস্থায়ী মেকআপ লুক পেতে প্রাইমার ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ। তাতে একদিকে মেকআপ দেখতে যেমন উজ্জ্বল লাগবে, তেমনি থাকবেও অনেকক্ষণ। আই প্রাইমার, জলভিত্তিক ও তেলমুক্ত প্রাইমার ব্যবহার করুন।
ভালো ফাউন্ডেশন বেছে নিন: বাছাই করার কথা আসছে; কারণ, ফাউন্ডেশন লাগানোর আগে তার ধরনটা আপনাকে জেনে নিতে হবে। ফাউন্ডেশনের ধরন প্রাইমারের ধরনের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হওয়াটা জরুরি; অর্থাৎ যদি আপনি অয়েল বেসড প্রাইমার লাগিয়ে থাকেন, তাহলে অয়েল বেসড ফাউন্ডেশনই ব্যবহার করতে হবে। প্রাইমার ওয়াটার বেসড হলে ফাউন্ডেশনও তেমন হওয়া দরকার। প্রিমিয়াম ও হালকা এবং তেলমুক্ত ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা ভালো। উল্টোটা হলে তেলে-জলে যেমন মেশে না, তেমনি প্রাইমার ও ফাউন্ডেশনও মিশবে না। হালকা প্রলেপে ফাউন্ডেশন লাগান। এটি আপনার ত্বককে মসৃণ টেক্সচার দেবে এবং মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবে।
ওয়াটারপ্রুফ আইলাইনার ও মাসকারা ব্যবহার করুন: ভালো মানের ওয়াটারপ্রুফ আইলাইনার ও মাসকারা ব্যবহার করলে চোখের মেকআপ দীর্ঘক্ষণ থাকে।
ভালো পাউডার ব্যবহার করুন: ফাউন্ডেশনকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য এই কমপ্যাক্ট বা পাউডার আবশ্যক। এতে ত্বক আরও সুন্দর দেখাবে। পাশাপাশি ত্বকের টেক্সচার ও ধরন দেখে কনসিলার শেড বেছে নিন। তাতে সামান্য পাউডার দিয়ে আলতো করে সেট করে নিন।
সেটিং স্প্রে দিয়ে সেট করুন: মেকআপ করার পর একটি মেকআপ সেটিং স্প্রে দিয়ে সেট করতে ভুলবেন না। সেটিং স্প্রে চূড়ান্ত টাচ-আপ হিসেবে কাজ করে এবং আপনার মেকআপকে যথাস্থানে রাখতে সাহায্য করবে।
অনেকে মেকআপ করতে খুব একটা পছন্দ করেন না। তবে বিশেষ দিনগুলোয় একটু হলেও মেকআপ নিতে হয়। যত কমই মেকআপ করুন না কেন, তা যেন পরিপাটি হয়।
টোনার ও ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন: প্রথমে ত্বক পরিষ্কার করে এক্সফোলিয়েট করুন। তারপর টোনার ব্যবহার করুন। তাতে ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ দেখাবে। এরপর ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। আপনার ত্বকের ধরনের ওপর ভিত্তি করে একটি ময়শ্চারাইজার কিনুন এবং এটি তেলমুক্ত কি না, দেখে নিন।
প্রাইমার ব্যবহার করুন: ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগানোর পর সরাসরি ফাউন্ডেশন না দিয়ে প্রথমে প্রাইমার লাগান। একটি ভালো মানের প্রাইমার ত্বকের টোনকে সমান এবং যেকোনো অপূর্ণতা দূর করে। দীর্ঘস্থায়ী মেকআপ লুক পেতে প্রাইমার ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ। তাতে একদিকে মেকআপ দেখতে যেমন উজ্জ্বল লাগবে, তেমনি থাকবেও অনেকক্ষণ। আই প্রাইমার, জলভিত্তিক ও তেলমুক্ত প্রাইমার ব্যবহার করুন।
ভালো ফাউন্ডেশন বেছে নিন: বাছাই করার কথা আসছে; কারণ, ফাউন্ডেশন লাগানোর আগে তার ধরনটা আপনাকে জেনে নিতে হবে। ফাউন্ডেশনের ধরন প্রাইমারের ধরনের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হওয়াটা জরুরি; অর্থাৎ যদি আপনি অয়েল বেসড প্রাইমার লাগিয়ে থাকেন, তাহলে অয়েল বেসড ফাউন্ডেশনই ব্যবহার করতে হবে। প্রাইমার ওয়াটার বেসড হলে ফাউন্ডেশনও তেমন হওয়া দরকার। প্রিমিয়াম ও হালকা এবং তেলমুক্ত ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা ভালো। উল্টোটা হলে তেলে-জলে যেমন মেশে না, তেমনি প্রাইমার ও ফাউন্ডেশনও মিশবে না। হালকা প্রলেপে ফাউন্ডেশন লাগান। এটি আপনার ত্বককে মসৃণ টেক্সচার দেবে এবং মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবে।
ওয়াটারপ্রুফ আইলাইনার ও মাসকারা ব্যবহার করুন: ভালো মানের ওয়াটারপ্রুফ আইলাইনার ও মাসকারা ব্যবহার করলে চোখের মেকআপ দীর্ঘক্ষণ থাকে।
ভালো পাউডার ব্যবহার করুন: ফাউন্ডেশনকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য এই কমপ্যাক্ট বা পাউডার আবশ্যক। এতে ত্বক আরও সুন্দর দেখাবে। পাশাপাশি ত্বকের টেক্সচার ও ধরন দেখে কনসিলার শেড বেছে নিন। তাতে সামান্য পাউডার দিয়ে আলতো করে সেট করে নিন।
সেটিং স্প্রে দিয়ে সেট করুন: মেকআপ করার পর একটি মেকআপ সেটিং স্প্রে দিয়ে সেট করতে ভুলবেন না। সেটিং স্প্রে চূড়ান্ত টাচ-আপ হিসেবে কাজ করে এবং আপনার মেকআপকে যথাস্থানে রাখতে সাহায্য করবে।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে