নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আবহাওয়ার যে অবস্থা তাতে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকে অনেক বেশি তেল জমা হয়। লোমকূপে অতিরিক্ত তেল ও বাইরের ধুলোবালি জমে ব্রণ হতে পারে। তা ছাড়া ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার না রাখলে ও মেকআপ সঠিক উপায়ে না তুললে ব্রণ হতে পারে। যাদের ত্বক সংবেদনশীল তারাও এ সময় এই সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। জেনে নিন ব্রণ হলে যা করতে হবে।
⦁ সারা দিনে চার পাঁচ বার ফ্রিজের ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুতে হবে।
⦁ নিয়মিত ত্বক পরিষ্কারের দিকে নজর রাখতে হবে। ত্বক থেকে যদি অতিরিক্ত তেল সরিয়ে ফেলা যায় তাহলে ত্বকে ব্রণ হবে না।
⦁ খুব বেশি গরম পড়লে ত্বকে বরফ ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বক ঠান্ডা ও ভালো থাকবে। ব্রণ ওঠার প্রবণতা কমবে।
⦁ মুখের ত্বকে ব্রণ হলে কোনোভাবেই চুলকানো বা নখ লাগানো যাবে না। ব্রণ পেকে গেলেও তা চাপ দিয়ে সাদা অংশ বের করা যাবে না। বারবার ব্রণে হাত দিলে ত্বকে দাগ বসে যায়।
⦁ গরমের সময় পানি জাতীয় খাবার যত বেশি খাওয়া যাবে ত্বক তত বেশি ভালো থাকবে। পাশাপাশি অ্যালার্জিক খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
⦁ ব্রণ হলে ত্বকে কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে পেস্ট করে লাগানো যেতে পারে। চাইলে এই মিশ্রণে একটু লেবুর রস মেশানো যায়। তবে এই মিশ্রণ ফ্রিজে রেখে বা ঘরের শীতল জায়গায় রেখে ঠান্ডা করে ত্বকে লাগাতে হবে। ব্রণ সারাতে এই মিশ্রণ খুব ভালো কাজ করে।
⦁ ব্রণের দাগ দূর করতে লেবুর রস লাগিয়ে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
⦁ নিমপাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানির ভাপ নিলে ত্বক পরিচ্ছন্ন থাকবে। ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমবে এবং দাগও হালকা হবে।
⦁ মুখে নিয়মিত গোলাপজল ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়।
⦁ অনেকের পিঠে ব্রণ দেখা দেয়। এমন হলে পাকা পেঁপে ও লেবুর রস দিয়ে প্যাক তৈরি করে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
⦁ ব্রণ হলে ত্বকে স্ক্র্যাব করা থেকে বিরত থাকুন। এতে ব্রণ বাড়তে পারে।
⦁ দৈনিক খাদ্যের তালিকায় অবশ্যই টাটকা শাকসবজি, ফলমূল এবং আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে। যেখানে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই ও বিটা ক্যারোটিন থাকবে। এ ধরনের ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার ব্রণ ও ব্রণের দাগ কমায়। এ ছাড়া পোরস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। আঁশযুক্ত খাবার রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখে, যা ব্রণ কমাতে উপকারী ভূমিকা পালন করে।
⦁ তালিকায় জিংক ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। কারণ এগুলো কোষের ক্ষয়রোধ ও সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া এ ধরনের খাবার হরমোন ও ত্বক ভালো রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পাশাপাশি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। ওমেগা-থ্রি সমৃদ্ধ খাবার তালিকাভুক্ত করতে হবে।
⦁ সাধারণত দুগ্ধজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে বলা হয়ে থাকে। কিন্তু টক দই এ ক্ষেত্রে প্রোবায়োটিকস হিসেবে কাজ করবে, তাই খাবারের তালিকায় টক দই রাখতে হবে। শরীরে জমে থাকা টক্সিন ও ক্ষতিকর রাসায়নিক দূর করতে দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করতে হবে।
আবহাওয়ার যে অবস্থা তাতে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকে অনেক বেশি তেল জমা হয়। লোমকূপে অতিরিক্ত তেল ও বাইরের ধুলোবালি জমে ব্রণ হতে পারে। তা ছাড়া ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার না রাখলে ও মেকআপ সঠিক উপায়ে না তুললে ব্রণ হতে পারে। যাদের ত্বক সংবেদনশীল তারাও এ সময় এই সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। জেনে নিন ব্রণ হলে যা করতে হবে।
⦁ সারা দিনে চার পাঁচ বার ফ্রিজের ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুতে হবে।
⦁ নিয়মিত ত্বক পরিষ্কারের দিকে নজর রাখতে হবে। ত্বক থেকে যদি অতিরিক্ত তেল সরিয়ে ফেলা যায় তাহলে ত্বকে ব্রণ হবে না।
⦁ খুব বেশি গরম পড়লে ত্বকে বরফ ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বক ঠান্ডা ও ভালো থাকবে। ব্রণ ওঠার প্রবণতা কমবে।
⦁ মুখের ত্বকে ব্রণ হলে কোনোভাবেই চুলকানো বা নখ লাগানো যাবে না। ব্রণ পেকে গেলেও তা চাপ দিয়ে সাদা অংশ বের করা যাবে না। বারবার ব্রণে হাত দিলে ত্বকে দাগ বসে যায়।
⦁ গরমের সময় পানি জাতীয় খাবার যত বেশি খাওয়া যাবে ত্বক তত বেশি ভালো থাকবে। পাশাপাশি অ্যালার্জিক খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
⦁ ব্রণ হলে ত্বকে কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে পেস্ট করে লাগানো যেতে পারে। চাইলে এই মিশ্রণে একটু লেবুর রস মেশানো যায়। তবে এই মিশ্রণ ফ্রিজে রেখে বা ঘরের শীতল জায়গায় রেখে ঠান্ডা করে ত্বকে লাগাতে হবে। ব্রণ সারাতে এই মিশ্রণ খুব ভালো কাজ করে।
⦁ ব্রণের দাগ দূর করতে লেবুর রস লাগিয়ে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
⦁ নিমপাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানির ভাপ নিলে ত্বক পরিচ্ছন্ন থাকবে। ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমবে এবং দাগও হালকা হবে।
⦁ মুখে নিয়মিত গোলাপজল ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়।
⦁ অনেকের পিঠে ব্রণ দেখা দেয়। এমন হলে পাকা পেঁপে ও লেবুর রস দিয়ে প্যাক তৈরি করে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
⦁ ব্রণ হলে ত্বকে স্ক্র্যাব করা থেকে বিরত থাকুন। এতে ব্রণ বাড়তে পারে।
⦁ দৈনিক খাদ্যের তালিকায় অবশ্যই টাটকা শাকসবজি, ফলমূল এবং আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে। যেখানে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই ও বিটা ক্যারোটিন থাকবে। এ ধরনের ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার ব্রণ ও ব্রণের দাগ কমায়। এ ছাড়া পোরস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। আঁশযুক্ত খাবার রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখে, যা ব্রণ কমাতে উপকারী ভূমিকা পালন করে।
⦁ তালিকায় জিংক ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। কারণ এগুলো কোষের ক্ষয়রোধ ও সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া এ ধরনের খাবার হরমোন ও ত্বক ভালো রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পাশাপাশি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। ওমেগা-থ্রি সমৃদ্ধ খাবার তালিকাভুক্ত করতে হবে।
⦁ সাধারণত দুগ্ধজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে বলা হয়ে থাকে। কিন্তু টক দই এ ক্ষেত্রে প্রোবায়োটিকস হিসেবে কাজ করবে, তাই খাবারের তালিকায় টক দই রাখতে হবে। শরীরে জমে থাকা টক্সিন ও ক্ষতিকর রাসায়নিক দূর করতে দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করতে হবে।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে