ফারিয়া সুলতানা রিজু
আর কিছুদিন পরই ঈদ। ঈদের লম্বা ছুটিতে শহর ছেড়ে বাড়ি যাবেন অনেকেই। যেহেতু দীর্ঘ সময় পর ফেরা হবে তাই বারান্দা ও ছাদের গাছগুলোর তো একটা ব্যবস্থা করে যেতে হবে; যাতে করে গাছগুলো পর্যাপ্ত পানি পায় ও যত্নে থাকে। ছুটিতে গেলে গাছগুলো যেন ভালো থাকে সে জন্য যা যা করা যেতে পারে–
প্রতিবেশী বা বাড়ির কেয়ার টেকারকে দায়িত্ব দিন
এটা সহজ এবং নির্ভরযোগ্য উপায়। আপনি ছুটিতে থাকার সময়টায় প্রতিবেশী বা কেয়ার টেকারকে যদি অনুরোধ করেন একদিন অন্তর অন্তর গাছগুলোয় পানি দিতে, তাহলে দুশ্চিন্তা অনেকটাই কমে যাবে। অল্প ও ছোট টবের গাছ হলে সেগুলো পাশের ফ্ল্যাটে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন। ছাদে গাছ থাকলে অবশ্য চিন্তা অনেকটাই কম থাকে, কারণ এ সময় বৃষ্টিও হয়, ফলে গাছ পর্যাপ্ত পানিও পায় ও আলো, বাতাসে ভালোও থাকে।
সতেজ রাখার জন্য
ছুটিতে যাওয়ার আগে গাছের গোড়ায় স্তর করে নারকেলের ছোবড়া বিছিয়ে বেশি করে পানি দিন। এতে গাছ তার প্রয়োজনমতো পানি শোষণ করে নিতে পারবে। এ ছাড়া প্লাস্টিকের বোতলের নিচে ছোট ছোট ছিদ্র করে তাতে পানি ভরে ওপর থেকে গাছের ওপর ঝুলিয়ে দিতে পারেন। এতে প্রতি ২-৩ সেকেন্ড সময়ে এক ফোঁটা করে পানি পড়বে গাছের গোড়ায়। এমনি করে একটি বোতলের পানি শেষ হতে প্রায় ৩-৪ দিন সময় লেগে যাবে আর গাছ সহজে পানির অভাব বোধ করবে না।
ছোট গ্রিনহাউজ তৈরি করে নিন
আপনার গাছের সংখ্যা যদি কম হয় তাহলে নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন একটি ‘মিনি গ্রিনহাউজ’। বড়, স্বচ্ছ প্লাস্টিকের একটি ব্যাগ জোগাড় করে নিন। এর তলায় একটি কাপড় বিছিয়ে নিন। এর ওপরে গাছগুলোকে রাখুন। এরপর প্লাস্টিকের ব্যাগের ভেতরে বাতাস ভরে দিন যাতে ফুলে থাকে। ব্যাগটা বেঁধে ফেলুন। প্লাস্টিকের ব্যাগের ভেতরে ভরার আগেই এসব টবে ভালো করে পানি দিয়ে দিন। ব্যাগটাকে অবশ্যই ঘরের ভেতরে, ছায়ায় রাখুন। এতে গাছগুলো থেকে পানি শুকিয়ে যাবে না, প্লাস্টিকের ব্যাগের ভেতরেই থাকবে।
বারান্দায় অতিরিক্ত রোদ এলে
বারান্দায় অতিরিক্ত রোদ এলে গাছের গোড়ার মাটি দ্রুত শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে নিয়মিত পানি দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এর জন্য একটি বালতিতে পানি নিয়ে তা বারান্দায় রাখুন। বারান্দায় যতগুলো টপ, ঠিক ততগুলো পাটের দড়ি নিন। দড়িগুলোর এক প্রান্ত ওই বালতির পানিতে ভেজান ও অপর প্রান্তগুলো একেকটি টবের মাটিতে গুঁজে দিন। এতে করে রোজ প্রয়োজনমতো গাছ তার প্রয়োজনীয় পানি শুষে নিতে পারবে।
সূত্র: এগ্রিকালচারাল ডাইজেস্ট, সিনেট ও অন্যান্য
আর কিছুদিন পরই ঈদ। ঈদের লম্বা ছুটিতে শহর ছেড়ে বাড়ি যাবেন অনেকেই। যেহেতু দীর্ঘ সময় পর ফেরা হবে তাই বারান্দা ও ছাদের গাছগুলোর তো একটা ব্যবস্থা করে যেতে হবে; যাতে করে গাছগুলো পর্যাপ্ত পানি পায় ও যত্নে থাকে। ছুটিতে গেলে গাছগুলো যেন ভালো থাকে সে জন্য যা যা করা যেতে পারে–
প্রতিবেশী বা বাড়ির কেয়ার টেকারকে দায়িত্ব দিন
এটা সহজ এবং নির্ভরযোগ্য উপায়। আপনি ছুটিতে থাকার সময়টায় প্রতিবেশী বা কেয়ার টেকারকে যদি অনুরোধ করেন একদিন অন্তর অন্তর গাছগুলোয় পানি দিতে, তাহলে দুশ্চিন্তা অনেকটাই কমে যাবে। অল্প ও ছোট টবের গাছ হলে সেগুলো পাশের ফ্ল্যাটে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন। ছাদে গাছ থাকলে অবশ্য চিন্তা অনেকটাই কম থাকে, কারণ এ সময় বৃষ্টিও হয়, ফলে গাছ পর্যাপ্ত পানিও পায় ও আলো, বাতাসে ভালোও থাকে।
সতেজ রাখার জন্য
ছুটিতে যাওয়ার আগে গাছের গোড়ায় স্তর করে নারকেলের ছোবড়া বিছিয়ে বেশি করে পানি দিন। এতে গাছ তার প্রয়োজনমতো পানি শোষণ করে নিতে পারবে। এ ছাড়া প্লাস্টিকের বোতলের নিচে ছোট ছোট ছিদ্র করে তাতে পানি ভরে ওপর থেকে গাছের ওপর ঝুলিয়ে দিতে পারেন। এতে প্রতি ২-৩ সেকেন্ড সময়ে এক ফোঁটা করে পানি পড়বে গাছের গোড়ায়। এমনি করে একটি বোতলের পানি শেষ হতে প্রায় ৩-৪ দিন সময় লেগে যাবে আর গাছ সহজে পানির অভাব বোধ করবে না।
ছোট গ্রিনহাউজ তৈরি করে নিন
আপনার গাছের সংখ্যা যদি কম হয় তাহলে নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন একটি ‘মিনি গ্রিনহাউজ’। বড়, স্বচ্ছ প্লাস্টিকের একটি ব্যাগ জোগাড় করে নিন। এর তলায় একটি কাপড় বিছিয়ে নিন। এর ওপরে গাছগুলোকে রাখুন। এরপর প্লাস্টিকের ব্যাগের ভেতরে বাতাস ভরে দিন যাতে ফুলে থাকে। ব্যাগটা বেঁধে ফেলুন। প্লাস্টিকের ব্যাগের ভেতরে ভরার আগেই এসব টবে ভালো করে পানি দিয়ে দিন। ব্যাগটাকে অবশ্যই ঘরের ভেতরে, ছায়ায় রাখুন। এতে গাছগুলো থেকে পানি শুকিয়ে যাবে না, প্লাস্টিকের ব্যাগের ভেতরেই থাকবে।
বারান্দায় অতিরিক্ত রোদ এলে
বারান্দায় অতিরিক্ত রোদ এলে গাছের গোড়ার মাটি দ্রুত শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে নিয়মিত পানি দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এর জন্য একটি বালতিতে পানি নিয়ে তা বারান্দায় রাখুন। বারান্দায় যতগুলো টপ, ঠিক ততগুলো পাটের দড়ি নিন। দড়িগুলোর এক প্রান্ত ওই বালতির পানিতে ভেজান ও অপর প্রান্তগুলো একেকটি টবের মাটিতে গুঁজে দিন। এতে করে রোজ প্রয়োজনমতো গাছ তার প্রয়োজনীয় পানি শুষে নিতে পারবে।
সূত্র: এগ্রিকালচারাল ডাইজেস্ট, সিনেট ও অন্যান্য
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে