জীবনধারা ডেস্ক
কী ভাবছেন, এবারের ঈদটা বাড়ির বাইরেই কাটাবেন? কাজের চাপে সময়ই মেলে না, তাই বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঈদের ছুটিটা যদি ঘুরেই কাটানো যায় তাহলে মন্দ হয় না। যেহেতু চৈত্র্য়ের শেষের দিকেই ঈদ হবে সেহেতু বোঝাই যাচ্ছে গরমটাও পড়বে বেশ। তাই ঘুরে বেড়ানোটা যাতে ফুরফুরে হয় তাই পোশাক–আশাকও তেমন হওয়া চাই। আবার যেহেতু উৎসব, তাই আটপৌঢ়ে কাপড়ও আবার পরা যায় না। ফলে কেটাকাটার সময়ই এই ব্যাপারগুলো মনে রেখে কাপড় বাছাই করতে হবে।
উৎসবে ফ্যাশন হাউজগুলোয় পুরুষের পোশাকে খুব যে বৈচিত্র থঅকে এমনটা নয়। তবে একেক বছরে একেক রং, মোটিফ ও কাট প্রভাব বিস্তার করে। ফ্যাশন হাউসগুলো পুরুষদের জন্য এবারের ঈদে নিয়ে এসেছে নতুন ডিজাইন সব টি-শার্ট, পোলো শার্ট, শার্ট, পাঞ্জাবি, ফরমাল শার্ট, ক্যজুয়াল শার্ট, কটি, কাবলি পাঞ্জাবি, প্যান্ট ইত্যাদি। এগুলোর রংয়ে, ভ্যালু অ্যাড মিডিয়ার ব্যবহারে, কাটে ও নকশায় নতুনত্ব এসেছে বেশ খানিকটা।
উৎসব ও ভ্রমণ উপযোগী পোশাক
দেশীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইজি তাদের ঈদ আয়োজনে রেখেছে ক্যাজুয়্যাল পোশাক, যা একাধারে উৎসবে পরার উপযোগী ও ভ্রমণের জন্যও আরামদায়ক। আরামের কথা বিবেচনা করে এসব টি–শার্ট, পোলো শার্ট, শার্ট, পাঞ্জাবি, ফরমাল শার্ট, ক্যজুয়াল শার্ট ইত্যাদি পোশাকে ব্যবহার করা হয়েছে নিরপেক্ষ রং। পাশাপাশি কিছু পোশাকে আবার লাল, কমলার মতো উজ্জ্বল রং ব্যবহার হয়েছে।
প্রাধান্য পেয়েছে ডিজিটাল প্রিন্ট ও স্ট্রাইপ
এবারের পোশাকগুলোয় মূলত ডিজিটাল প্রিন্ট ও স্ট্রাইপের ব্যবহার লক্ষ্য় করা গেছে। সব ধরনের ক্রেতাদের কথা বিবেচনা করেই এ ধরনের নকশা করা হয়েছে।
কাপড়
সুতি, সিল্ক, লিনেন, ভয়েলসহ সব ধরনের কাপড়ে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের পোশাক। ইজির স্বত্তাধিকারী ও ডিজাইনার তৌহিদ চৌধুরী বলেন, ‘ক্রেতাদের পছন্দ ও আরামের কথা ভেবেই আমরা পোশাকগুলো তৈরি করেছি। ঢাকা ছাড়া ও আমাদের বাংলাদেশের সব জেলাতেই ইজির শো-রুমে পাওয়া যাবে পোশাকগুলো।’
পাঞ্জাবি ছাড়া ঈদ হয়?
ঘরের বাইরে ঈদ হলেই কি? পাঞ্জাবি ছাড়া কি আর পুরুষের ঈদ হয়? প্রতিবছরের মতো এবারও কলিকাট, একছাট রেগুলার ফিট ও স্ট্যান্ডার্ড ফিট পাঞ্জাবি থাকছে এবারের ঈদ আয়োজনে।
কী ভাবছেন, এবারের ঈদটা বাড়ির বাইরেই কাটাবেন? কাজের চাপে সময়ই মেলে না, তাই বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঈদের ছুটিটা যদি ঘুরেই কাটানো যায় তাহলে মন্দ হয় না। যেহেতু চৈত্র্য়ের শেষের দিকেই ঈদ হবে সেহেতু বোঝাই যাচ্ছে গরমটাও পড়বে বেশ। তাই ঘুরে বেড়ানোটা যাতে ফুরফুরে হয় তাই পোশাক–আশাকও তেমন হওয়া চাই। আবার যেহেতু উৎসব, তাই আটপৌঢ়ে কাপড়ও আবার পরা যায় না। ফলে কেটাকাটার সময়ই এই ব্যাপারগুলো মনে রেখে কাপড় বাছাই করতে হবে।
উৎসবে ফ্যাশন হাউজগুলোয় পুরুষের পোশাকে খুব যে বৈচিত্র থঅকে এমনটা নয়। তবে একেক বছরে একেক রং, মোটিফ ও কাট প্রভাব বিস্তার করে। ফ্যাশন হাউসগুলো পুরুষদের জন্য এবারের ঈদে নিয়ে এসেছে নতুন ডিজাইন সব টি-শার্ট, পোলো শার্ট, শার্ট, পাঞ্জাবি, ফরমাল শার্ট, ক্যজুয়াল শার্ট, কটি, কাবলি পাঞ্জাবি, প্যান্ট ইত্যাদি। এগুলোর রংয়ে, ভ্যালু অ্যাড মিডিয়ার ব্যবহারে, কাটে ও নকশায় নতুনত্ব এসেছে বেশ খানিকটা।
উৎসব ও ভ্রমণ উপযোগী পোশাক
দেশীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইজি তাদের ঈদ আয়োজনে রেখেছে ক্যাজুয়্যাল পোশাক, যা একাধারে উৎসবে পরার উপযোগী ও ভ্রমণের জন্যও আরামদায়ক। আরামের কথা বিবেচনা করে এসব টি–শার্ট, পোলো শার্ট, শার্ট, পাঞ্জাবি, ফরমাল শার্ট, ক্যজুয়াল শার্ট ইত্যাদি পোশাকে ব্যবহার করা হয়েছে নিরপেক্ষ রং। পাশাপাশি কিছু পোশাকে আবার লাল, কমলার মতো উজ্জ্বল রং ব্যবহার হয়েছে।
প্রাধান্য পেয়েছে ডিজিটাল প্রিন্ট ও স্ট্রাইপ
এবারের পোশাকগুলোয় মূলত ডিজিটাল প্রিন্ট ও স্ট্রাইপের ব্যবহার লক্ষ্য় করা গেছে। সব ধরনের ক্রেতাদের কথা বিবেচনা করেই এ ধরনের নকশা করা হয়েছে।
কাপড়
সুতি, সিল্ক, লিনেন, ভয়েলসহ সব ধরনের কাপড়ে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের পোশাক। ইজির স্বত্তাধিকারী ও ডিজাইনার তৌহিদ চৌধুরী বলেন, ‘ক্রেতাদের পছন্দ ও আরামের কথা ভেবেই আমরা পোশাকগুলো তৈরি করেছি। ঢাকা ছাড়া ও আমাদের বাংলাদেশের সব জেলাতেই ইজির শো-রুমে পাওয়া যাবে পোশাকগুলো।’
পাঞ্জাবি ছাড়া ঈদ হয়?
ঘরের বাইরে ঈদ হলেই কি? পাঞ্জাবি ছাড়া কি আর পুরুষের ঈদ হয়? প্রতিবছরের মতো এবারও কলিকাট, একছাট রেগুলার ফিট ও স্ট্যান্ডার্ড ফিট পাঞ্জাবি থাকছে এবারের ঈদ আয়োজনে।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে