রিক্তা রিচি
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে
পূজার আগে ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর করতে ঘরোয়া প্যাক লাগাতে পারেন। এর জন্য ২ চা-চামচ চন্দনের গুঁড়া নিন। সঙ্গে মেশান ১ চা-চামচ গ্লিসারিন, ১ চা-চামচ লেবুর রস ও ১ চা-চামচ গোলাপজল। প্রতিটি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে গেলে মুখ
ধুয়ে নিন।
সহজ উপায়ে ত্বকের যত্ন নিতে পারেন সবুজ চায়ের পাতা দিয়ে। এর জন্য খানিকটা গ্রিন টির পাতায় ২ চামচ মধু, আধা চামচ দই ও সামান্য পরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই ফেসপ্যাকটি নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখতে চিনির জুড়ি মেলা ভার। হাতে যদি সময় কম থাকে কিংবা রূপচর্চার অন্যান্য উপকরণ যদি হাতের কাছে না থাকে, তাহলে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল ও ১ চামচ লেবুর রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে নিন। ধোয়ার সময় স্ক্রাব করে ধোবেন। এতে মুখের ময়লা পরিষ্কার হবে।
নরম ও মোলায়েম ত্বকের জন্য
যাঁদের ত্বক বেশি শুষ্ক তাঁরা কলার প্যাক লাগাতে পারেন। এর জন্য দুধের সরের সঙ্গে একটা মাঝারি আকারের কলা পেস্ট করে মিশিয়ে নিন। এই প্যাক লাগালে ত্বক নরম হবে। রুক্ষতা ও শুষ্কতা থাকবে না।
মোলায়েম ত্বক পেতে ঘরে বসেই স্ক্রাব করতে পারেন। এর জন্য চা তৈরির পর চায়ের পাতা মুখে স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করুন। খানিকক্ষণ স্ক্রাবিংয়ের পর মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগান। চায়ে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল, নরম ও মসৃণ করতে সাহায্য করে।
ত্বকের মরা কোষ দূর করতে
বেকিং সোডা ত্বকের ব্রণ, পোরস, ব্ল্যাকহেডস দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকের মরা কোষও দূর করে এটি।
ত্বকের গঠন সুন্দর রাখতে ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ২ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন-চারবার ব্যবহার করলে ভালো উপকার পাবেন।
ত্বকের দাগ দূর করতে
চায়ের লিকার ত্বকের কালো ভাব ও ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এর জন্য ঠান্ডা চায়ের লিকারে একখণ্ড কাপড় ডুবিয়ে রেখে সেটি মুখে লাগাতে হবে। চায়ের লিকার বরফ করে লাগালে ত্বকের কালো দাগ-ছোপ দূর হয় খুব সহজে।
এক্সফোলিয়েশন
ত্বকের স্ক্রাবার হিসেবে দারুণ কাজ করে চিনি। ত্বকের মৃত কোষ তুলে ত্বককে ঝকঝকে ও মোলায়েম করে তোলে চিনি। অলিভ অয়েল ও কয়েক ফোঁটা নারকেল তেলের সঙ্গে ১ চামচ চিনি মিশিয়ে স্ক্রাব করুন। অর্থাৎ মুখে ও সারা শরীরে আলতো হাতে ঘষুন। যতক্ষণ না চিনি গলে যায়, ততক্ষণই স্ক্রাবিং করুন। এরপর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।
বরফের ব্যবহার
এ সময়ে ত্বকের যত্ন নিতে বরফ ব্যবহার করতে পারেন। বাইরে থেকে এসে মুখ ধুয়ে ত্বকে বরফ ঘষতে পারেন। নরম সুতি কাপড়ে বরফ নিয়ে আলতো ঘষে ত্বকে লাগান। এতে ত্বক ঠান্ডা থাকবে। এ ছাড়া বরফের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে ত্বক ঘষতে পারেন। এটি ত্বকের জন্য খুবই ভালো।
ঠোঁটের যত্ন
পূজার দিনগুলোতে ঠোঁট সজীব রাখতে পারেন ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করেই। চিনির কেরামতিতেই ঠোঁট ফাটার সমস্যাসহ শুষ্কতা দূর করতে পারবেন। ঠোঁটে বিটের রস ও চিনি মিশিয়ে লাগিয়ে নিন। এতে ঠোঁট নরম হবে। খানিকটা গোলাপি হবে। এ ছাড়া একটি লেবুর টুকরোর সঙ্গে চিনি মিশিয়ে তা দিয়ে ঠোঁটে স্ক্রাব করতে পারেন। এতে ঠোঁট সুন্দর হবে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে
পূজার আগে ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর করতে ঘরোয়া প্যাক লাগাতে পারেন। এর জন্য ২ চা-চামচ চন্দনের গুঁড়া নিন। সঙ্গে মেশান ১ চা-চামচ গ্লিসারিন, ১ চা-চামচ লেবুর রস ও ১ চা-চামচ গোলাপজল। প্রতিটি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে গেলে মুখ
ধুয়ে নিন।
সহজ উপায়ে ত্বকের যত্ন নিতে পারেন সবুজ চায়ের পাতা দিয়ে। এর জন্য খানিকটা গ্রিন টির পাতায় ২ চামচ মধু, আধা চামচ দই ও সামান্য পরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই ফেসপ্যাকটি নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখতে চিনির জুড়ি মেলা ভার। হাতে যদি সময় কম থাকে কিংবা রূপচর্চার অন্যান্য উপকরণ যদি হাতের কাছে না থাকে, তাহলে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল ও ১ চামচ লেবুর রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে নিন। ধোয়ার সময় স্ক্রাব করে ধোবেন। এতে মুখের ময়লা পরিষ্কার হবে।
নরম ও মোলায়েম ত্বকের জন্য
যাঁদের ত্বক বেশি শুষ্ক তাঁরা কলার প্যাক লাগাতে পারেন। এর জন্য দুধের সরের সঙ্গে একটা মাঝারি আকারের কলা পেস্ট করে মিশিয়ে নিন। এই প্যাক লাগালে ত্বক নরম হবে। রুক্ষতা ও শুষ্কতা থাকবে না।
মোলায়েম ত্বক পেতে ঘরে বসেই স্ক্রাব করতে পারেন। এর জন্য চা তৈরির পর চায়ের পাতা মুখে স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করুন। খানিকক্ষণ স্ক্রাবিংয়ের পর মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগান। চায়ে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল, নরম ও মসৃণ করতে সাহায্য করে।
ত্বকের মরা কোষ দূর করতে
বেকিং সোডা ত্বকের ব্রণ, পোরস, ব্ল্যাকহেডস দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকের মরা কোষও দূর করে এটি।
ত্বকের গঠন সুন্দর রাখতে ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ২ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন-চারবার ব্যবহার করলে ভালো উপকার পাবেন।
ত্বকের দাগ দূর করতে
চায়ের লিকার ত্বকের কালো ভাব ও ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এর জন্য ঠান্ডা চায়ের লিকারে একখণ্ড কাপড় ডুবিয়ে রেখে সেটি মুখে লাগাতে হবে। চায়ের লিকার বরফ করে লাগালে ত্বকের কালো দাগ-ছোপ দূর হয় খুব সহজে।
এক্সফোলিয়েশন
ত্বকের স্ক্রাবার হিসেবে দারুণ কাজ করে চিনি। ত্বকের মৃত কোষ তুলে ত্বককে ঝকঝকে ও মোলায়েম করে তোলে চিনি। অলিভ অয়েল ও কয়েক ফোঁটা নারকেল তেলের সঙ্গে ১ চামচ চিনি মিশিয়ে স্ক্রাব করুন। অর্থাৎ মুখে ও সারা শরীরে আলতো হাতে ঘষুন। যতক্ষণ না চিনি গলে যায়, ততক্ষণই স্ক্রাবিং করুন। এরপর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।
বরফের ব্যবহার
এ সময়ে ত্বকের যত্ন নিতে বরফ ব্যবহার করতে পারেন। বাইরে থেকে এসে মুখ ধুয়ে ত্বকে বরফ ঘষতে পারেন। নরম সুতি কাপড়ে বরফ নিয়ে আলতো ঘষে ত্বকে লাগান। এতে ত্বক ঠান্ডা থাকবে। এ ছাড়া বরফের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে ত্বক ঘষতে পারেন। এটি ত্বকের জন্য খুবই ভালো।
ঠোঁটের যত্ন
পূজার দিনগুলোতে ঠোঁট সজীব রাখতে পারেন ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করেই। চিনির কেরামতিতেই ঠোঁট ফাটার সমস্যাসহ শুষ্কতা দূর করতে পারবেন। ঠোঁটে বিটের রস ও চিনি মিশিয়ে লাগিয়ে নিন। এতে ঠোঁট নরম হবে। খানিকটা গোলাপি হবে। এ ছাড়া একটি লেবুর টুকরোর সঙ্গে চিনি মিশিয়ে তা দিয়ে ঠোঁটে স্ক্রাব করতে পারেন। এতে ঠোঁট সুন্দর হবে।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে