নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজয় দিবসে সকাল থেকেই বাইরে বের হওয়ার একটা তাড়া থাকে। লাল-সবুজ শাড়ির সঙ্গে কপালে বড় লাল টিপ, লাল, সবুজ পুঁতির মালা, হাতভর্তি চুড়ি এবং লিপস্টিকের রঙে নিজেকে রাঙিয়ে নিতে ভুল হয় না। তবে মেকআপের আগে ত্বককে তৈরি করে নেওয়ার ব্যাপারটা প্রায়ই উপেক্ষিত থাকে। মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী করতে প্রথমেই ত্বককে প্রস্তুত করে নিতে হবে। অন্যদিকে দিন শেষে যত্ন নিয়ে মেকআপ তুলতেও হবে।
মেকআপের আগে
ত্বক পরিচ্ছন্ন ও মরা কোষমুক্ত না থাকলে কোনো মেকআপই ভালোভাবে বসে না। এর জন্য দুধের সরের সঙ্গে একটা মাঝারি আকারের কলা পেস্ট করে মাখুন। ত্বক নরম হবে। শুষ্কতা থাকবে না। এ ছাড়া ২ চা-চামচ চন্দনের গুঁড়োর সঙ্গে মেশান ১ চা-চামচ গ্লিসারিন, ১ চা-চামচ লেবুর রস, ১ চা-চামচ গোলাপজল। ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রণটি তৈরি করুন। এবার মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে গেলে মুখ ধুয়ে নিন। মেকআপের আগে ত্বকে বরফ ব্যবহার করতে পারেন। ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে একটা নরম কাপড়ে বরফ নিয়ে ত্বকে লাগান কিছুক্ষণ। ত্বক ঠান্ডা থাকবে আর মেকআপও গলবে না।
দিন শেষে মেকআপ তুলতে
মেকআপ তোলার জন্য ক্লিনজিং মিল্ক বা ওয়েল বেসড ক্লিনজার বেশি ভালো। এগুলো কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড মুখে ম্যাসাজ করলেই গভীর থেকে ত্বক পরিষ্কার হয়ে যায়। এরপর কুসুম গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মুখ মুছে নিতে হবে। তারপর ত্বকের উপযোগী ফেসওয়াশ ও স্পঞ্জ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এরপর গরম পানির ভাপ নিলে লোমকূপের গোড়া সহজেই খুলে যাবে। ত্বকে ফিরে আসবে সতেজতা।
মেকআপ তোলার পর যদি ত্বকে কোনো ডিপ ক্লিনজিং প্যাক লাগানো যায়, তাহলে ত্বক নিয়ে আর দুশ্চিন্তা করতে হয় না। প্রাকৃতিক কয়েকটি উপাদানের সংমিশ্রণেই এই ডিপ ক্লিনজিং প্যাক তৈরি করা সম্ভব। ২ টেবিল চামচ মুলতানি মাটির সঙ্গে ২ টেবিল চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখে লাগান। একটু সময় রেখে আধা শুকনো হলে আঙুল দিয়ে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। তৈলাক্ত ত্বকের ডিপ ক্লিনজিং প্যাক হিসেবে এটি নির্ভরযোগ্য।
বিজয় দিবসে সকাল থেকেই বাইরে বের হওয়ার একটা তাড়া থাকে। লাল-সবুজ শাড়ির সঙ্গে কপালে বড় লাল টিপ, লাল, সবুজ পুঁতির মালা, হাতভর্তি চুড়ি এবং লিপস্টিকের রঙে নিজেকে রাঙিয়ে নিতে ভুল হয় না। তবে মেকআপের আগে ত্বককে তৈরি করে নেওয়ার ব্যাপারটা প্রায়ই উপেক্ষিত থাকে। মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী করতে প্রথমেই ত্বককে প্রস্তুত করে নিতে হবে। অন্যদিকে দিন শেষে যত্ন নিয়ে মেকআপ তুলতেও হবে।
মেকআপের আগে
ত্বক পরিচ্ছন্ন ও মরা কোষমুক্ত না থাকলে কোনো মেকআপই ভালোভাবে বসে না। এর জন্য দুধের সরের সঙ্গে একটা মাঝারি আকারের কলা পেস্ট করে মাখুন। ত্বক নরম হবে। শুষ্কতা থাকবে না। এ ছাড়া ২ চা-চামচ চন্দনের গুঁড়োর সঙ্গে মেশান ১ চা-চামচ গ্লিসারিন, ১ চা-চামচ লেবুর রস, ১ চা-চামচ গোলাপজল। ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রণটি তৈরি করুন। এবার মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে গেলে মুখ ধুয়ে নিন। মেকআপের আগে ত্বকে বরফ ব্যবহার করতে পারেন। ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে একটা নরম কাপড়ে বরফ নিয়ে ত্বকে লাগান কিছুক্ষণ। ত্বক ঠান্ডা থাকবে আর মেকআপও গলবে না।
দিন শেষে মেকআপ তুলতে
মেকআপ তোলার জন্য ক্লিনজিং মিল্ক বা ওয়েল বেসড ক্লিনজার বেশি ভালো। এগুলো কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ সেকেন্ড মুখে ম্যাসাজ করলেই গভীর থেকে ত্বক পরিষ্কার হয়ে যায়। এরপর কুসুম গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মুখ মুছে নিতে হবে। তারপর ত্বকের উপযোগী ফেসওয়াশ ও স্পঞ্জ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এরপর গরম পানির ভাপ নিলে লোমকূপের গোড়া সহজেই খুলে যাবে। ত্বকে ফিরে আসবে সতেজতা।
মেকআপ তোলার পর যদি ত্বকে কোনো ডিপ ক্লিনজিং প্যাক লাগানো যায়, তাহলে ত্বক নিয়ে আর দুশ্চিন্তা করতে হয় না। প্রাকৃতিক কয়েকটি উপাদানের সংমিশ্রণেই এই ডিপ ক্লিনজিং প্যাক তৈরি করা সম্ভব। ২ টেবিল চামচ মুলতানি মাটির সঙ্গে ২ টেবিল চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখে লাগান। একটু সময় রেখে আধা শুকনো হলে আঙুল দিয়ে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। তৈলাক্ত ত্বকের ডিপ ক্লিনজিং প্যাক হিসেবে এটি নির্ভরযোগ্য।
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে