অনলাইন ডেস্ক
নিউইয়র্ক, মিলান ও প্যারিসের পাশাপাশি বৈশ্বিক ফ্যাশনের কেন্দ্র হিসেবে মনে হয় না কারো কল্পনায় সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের ঠাঁই হয়েছে। এসব পশ্চিমা শহর ঘিরেই ছিল ফ্যাশনের যত আয়োজন। উচ্চাকাঙ্ক্ষী ডিজাইনার ও ক্রেতাদের সঙ্গে সাংবাদিকরাও এখানকার ফ্যাশন উইকের আয়োজনে অংশ নেন। এবার ফ্যাশনের কেন্দ্র হিসেবে নাম লেখাতে যাচ্ছে রিয়াদ।
পশ্চিম থেকে পূর্বে অর্থাৎ উপসাগরীয় দেশগুলোকে ঘিরে ফ্যাশন বাণিজ্যের নতুন ঘাঁটি গড়ে উঠছে। বিশেষ করে ৪৮ শতাংশ চাহিদা বেড়ে ২০২৫ সাল নাগাদ সৌদি আরব ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলারের ফ্যাশন বাজারে পরিণত হতে পারে বলে আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
এ বছর ২০ থেকে ২৩ অক্টোবর প্রথমবারের মতো রিয়াদে ফ্যাশন উইক আয়োজিত হতে যাচ্ছে। সৌদি আরবের ফ্যাশন ডিজাইনাররা নিজ দেশেই তাঁদের নৈপুণ্য দেখানোর সুযোগ পাবেন। গত জুনে প্যারিস ফ্যাশন উইকে ‘১০০ সৌদি ব্র্যান্ড’ প্রদর্শনীর পর সম্প্রতি ফ্যাশন কমিশনের নেওয়া কয়েকটি অন্যতম পদক্ষেপ এটি।
সৌদি লাইফস্টাইল সম্পাদক, সাংবাদিক ও সৌদি আরবের যোগাযোগ সংস্থা নিশ এরাবিয়ার প্রতিষ্ঠাতা মারিয়াম মোসাল্লি বলেন, ‘ফ্যাশন রিটেইল সৌদি নারীদের জন্য সবসময়ই আকর্ষণীয় খাত ছিল। কাপড় খুঁজে বের করা থেকে স্থানীয় দর্জির সঙ্গে মিলে কাজ করা; নিজেদের চেনাজানার মধ্যেই পণ্য বিক্রি করা। এ পেশা আমাদের সমাজ ও পরিবেশ উপযোগী।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকাল এ চাহিদা বৈশ্বিক হয়ে উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ই–কমার্সের কারণে অনেক ডিজাইনারের দক্ষতা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। তাঁদের ব্যবসা এখন আর শুধু স্থানীয় বাজারে সীমিত নেই।’
ফ্যাশন বাণিজ্যে এই আকর্ষণের কারণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে এ খাত অবদান রাখতে পারে বলে সরকার ভাবছে। ফ্যাশন বাণিজ্য সৌদি আরবের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি দ্রুত বর্ধনশীল হাইড্রোকার্বনহীন খাতগুলোর অন্যতম।
২০২০ সালে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠিত ১১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ফ্যাশন কমিশন একটি। ফ্যাশন খাত সম্প্রসারণে কমিশন বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে।
এই কমিশন চলতি বছর মার্চে ‘দ্য স্টেট অব ফ্যাশন ইন দ্য কিংডম অব সৌদি আরব ২০২৩’ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে সৌদি আরবের ফ্যাশন বাণিজ্য নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। দেশীয় মেধা ব্যবহার উৎপাদন বাড়িয়ে সৌদি আরব আমদানিনির্ভরতা কমাতে চাচ্ছে। প্রতিবেদনে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ফ্যাশন খাতের সম্ভাব্য ভূমিকার বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
সৌদি ফ্যাশন কমিশনের সিইও বুরাক চাকমাক বলছেন, ‘আমরা সৌদি আরবে ভবিষ্যৎ ফ্যাশনের ভিত্তি তৈরি করছি।’
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, সৌদি আরবে ফ্যাশন পণ্যের খুচরা বিক্রির চাহিদা ২০২৫ সাল নাগাদ ৪৮ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলার হতে পারে। এতে সৌদি ফ্যাশন বাণিজ্যে উল্লেখযোগ্য প্রসার ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফ্যাশন খাতের পণ্য আমদানিতে ২০২১ সালে সৌদি আরবের ৭৩০ কোটি ডলার ব্যয় হয়েছে। ফ্যাশন ইকোসিস্টেম তৈরির মাধ্যমে সৌদি আরবে ২ লাখ ৩০ হাজার কর্মসংস্থান তৈরি হবে বলে কমিশনের ধারণা। সৌদি কর্মশক্তির ৫২ শতাংশ নারী ফ্যাশন বাণিজ্যে কাজ করছে।
নিউইয়র্ক, মিলান ও প্যারিসের পাশাপাশি বৈশ্বিক ফ্যাশনের কেন্দ্র হিসেবে মনে হয় না কারো কল্পনায় সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের ঠাঁই হয়েছে। এসব পশ্চিমা শহর ঘিরেই ছিল ফ্যাশনের যত আয়োজন। উচ্চাকাঙ্ক্ষী ডিজাইনার ও ক্রেতাদের সঙ্গে সাংবাদিকরাও এখানকার ফ্যাশন উইকের আয়োজনে অংশ নেন। এবার ফ্যাশনের কেন্দ্র হিসেবে নাম লেখাতে যাচ্ছে রিয়াদ।
পশ্চিম থেকে পূর্বে অর্থাৎ উপসাগরীয় দেশগুলোকে ঘিরে ফ্যাশন বাণিজ্যের নতুন ঘাঁটি গড়ে উঠছে। বিশেষ করে ৪৮ শতাংশ চাহিদা বেড়ে ২০২৫ সাল নাগাদ সৌদি আরব ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলারের ফ্যাশন বাজারে পরিণত হতে পারে বলে আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
এ বছর ২০ থেকে ২৩ অক্টোবর প্রথমবারের মতো রিয়াদে ফ্যাশন উইক আয়োজিত হতে যাচ্ছে। সৌদি আরবের ফ্যাশন ডিজাইনাররা নিজ দেশেই তাঁদের নৈপুণ্য দেখানোর সুযোগ পাবেন। গত জুনে প্যারিস ফ্যাশন উইকে ‘১০০ সৌদি ব্র্যান্ড’ প্রদর্শনীর পর সম্প্রতি ফ্যাশন কমিশনের নেওয়া কয়েকটি অন্যতম পদক্ষেপ এটি।
সৌদি লাইফস্টাইল সম্পাদক, সাংবাদিক ও সৌদি আরবের যোগাযোগ সংস্থা নিশ এরাবিয়ার প্রতিষ্ঠাতা মারিয়াম মোসাল্লি বলেন, ‘ফ্যাশন রিটেইল সৌদি নারীদের জন্য সবসময়ই আকর্ষণীয় খাত ছিল। কাপড় খুঁজে বের করা থেকে স্থানীয় দর্জির সঙ্গে মিলে কাজ করা; নিজেদের চেনাজানার মধ্যেই পণ্য বিক্রি করা। এ পেশা আমাদের সমাজ ও পরিবেশ উপযোগী।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকাল এ চাহিদা বৈশ্বিক হয়ে উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ই–কমার্সের কারণে অনেক ডিজাইনারের দক্ষতা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। তাঁদের ব্যবসা এখন আর শুধু স্থানীয় বাজারে সীমিত নেই।’
ফ্যাশন বাণিজ্যে এই আকর্ষণের কারণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে এ খাত অবদান রাখতে পারে বলে সরকার ভাবছে। ফ্যাশন বাণিজ্য সৌদি আরবের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি দ্রুত বর্ধনশীল হাইড্রোকার্বনহীন খাতগুলোর অন্যতম।
২০২০ সালে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠিত ১১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ফ্যাশন কমিশন একটি। ফ্যাশন খাত সম্প্রসারণে কমিশন বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে।
এই কমিশন চলতি বছর মার্চে ‘দ্য স্টেট অব ফ্যাশন ইন দ্য কিংডম অব সৌদি আরব ২০২৩’ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে সৌদি আরবের ফ্যাশন বাণিজ্য নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। দেশীয় মেধা ব্যবহার উৎপাদন বাড়িয়ে সৌদি আরব আমদানিনির্ভরতা কমাতে চাচ্ছে। প্রতিবেদনে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ফ্যাশন খাতের সম্ভাব্য ভূমিকার বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
সৌদি ফ্যাশন কমিশনের সিইও বুরাক চাকমাক বলছেন, ‘আমরা সৌদি আরবে ভবিষ্যৎ ফ্যাশনের ভিত্তি তৈরি করছি।’
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, সৌদি আরবে ফ্যাশন পণ্যের খুচরা বিক্রির চাহিদা ২০২৫ সাল নাগাদ ৪৮ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলার হতে পারে। এতে সৌদি ফ্যাশন বাণিজ্যে উল্লেখযোগ্য প্রসার ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফ্যাশন খাতের পণ্য আমদানিতে ২০২১ সালে সৌদি আরবের ৭৩০ কোটি ডলার ব্যয় হয়েছে। ফ্যাশন ইকোসিস্টেম তৈরির মাধ্যমে সৌদি আরবে ২ লাখ ৩০ হাজার কর্মসংস্থান তৈরি হবে বলে কমিশনের ধারণা। সৌদি কর্মশক্তির ৫২ শতাংশ নারী ফ্যাশন বাণিজ্যে কাজ করছে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে