সানজিদা সামরিন, ঢাকা
বৈশাখের শুরুতেই উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে ঈদুল ফিতর। উৎসবের দিনগুলোয় গরম থাকবে বেশ তা বোঝাই যাচ্ছে। কিন্তু তাই বলে কি জমকালো পোশাক আর সাজসজ্জায় ভাটা পড়বে? নিশ্চয়ই না। বিশেষ উৎসবে নারীর পোশাক হিসেবে শাড়িই যেন সেরা হিসেবে বিবেচ্য। তবে আবহাওয়া যেহেতু অনুকূলে নেই, ফলে ঈদের দিন কোন বেলায় কেমন শাড়ি পরবেন তা নিয়ে আগে থেকেই ভাবতে হবে।
শাড়ি বিভিন্ন ধরনের সুতা দিয়ে তৈরি হয়, যেমন সুতি, রেশম, সিনথেটিক ইত্যাদি। উপলক্ষের জন্য সাধারণত শিফন, রেয়ন, জর্জেট ও অন্যান্য সিনথেটিক শাড়িই কেনেন অধিকাংশ নারী। এসব শাড়ি সারা দিন পরে থাকলেও কুঁচকে যায় না বা ভাঁজ পড়ে না। উপযুক্ত কাপড়ের শাড়ি বেছে নিতে পারলে আভিজাত্য বয়ে বেড়াতে পারবেন আপনি। কিন্তু এসব কাপড়ের শাড়ির সবগুলোই গরমে স্বস্তি দেয় না। আবার সবগুলোই যে উৎসবে পরার জন্য জুতসই তাও নয়। সে ক্ষেত্রে জড়ি, চুমকি, পাথর, কারজুবি বা কারচুপি নকশা এড়িয়ে একটু পাতলা কিন্তু দৃষ্টিনন্দন শাড়ি বেছে নিতে পারলে ভালো।
গরমের ঈদে পরার জন্য সুতি শাড়ির বিকল্প নেই। তবে সিনথেটিক শাড়ি যদি পরতেই হয় তাহলে বেছে নিতে পারেন হাফসিল্ক, সিল্ক বা মিশ্র সিল্কের শাড়িগুলো। রং হিসেবে বেছে নিতে পারেন ল্যাভেন্ডার, সি-গ্রিন কিংবা বাসন্তী রং।
ঈদের সকালে ল্যাভেন্ডারের আভা
যেহেতু অনেক গরম, তাই ঈদের সকালে পরার জন্য বেছে নিতে পারেন ল্যাভেন্ডার রঙের শাড়ি। বাড়িতে অতিথি আসার ব্যাপার থাকলে ঈদের সকালে ল্যাভেন্ডার ও রূপালি রঙের মিশ্রণে হাফসিল্ক শাড়ি পরতে পারেন। শাড়ির জমিন জুড়ে থাকতে পারে জামদানি মোটিফ। খুব বেশি আড়ম্বর নয়, কেবল ব্লক ছাপের এমন শাড়ি পরেই বাড়ির বসার ঘরে চোখের আরাম হয়ে উঠতে পারেন আপনি নিজেই।
পড়ন্ত বিকেলে ছড়াক সোনালি দীপ্তি
বিকেলে কোথাও বের হলে গায়ে জড়িয়ে নিতে পারেন তাঁতে বোনা মিশ্র সিল্কের শাড়ি। রং হিসেবে বেছে নিতে পারেন বাসন্তী ও সোনালি। কাতান শাড়ির আভিজাত্য ও মোটিফ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে ব্লক প্রিন্টে তৈরি এমন শাড়ির সঙ্গে হালকা সাজ–ই দারুণ মানাবে। গরমে যেহেতু কাতান শাড়ি পরে বের হলে স্বস্তি মিলবে না, আবার শাড়িতে আভিজাত্য়ের রেশটাও থাকা চাই, তাই এমন শাড়ি বেছে নিলে মন্দ হয় না।
রাতে সমুদ্রের প্রশান্তি
ঈদের দিন রাতে যদি দাওয়াত থাকে তাহলে এমন শাড়ি বেছে নিন যা পরাটা সহজ আর ওজনেও হালকা। পাশাপাশি জমকালো ভাবও আছে। সিল্কের শাড়ি এ ক্ষেত্রে ভালো পছন্দ। রং হিসেবে বেছে নিতে পারেন সি-গ্রিন। শাড়ির কুচি ও আঁচলে থাকতে পারে ট্রেডিশনাল বা মুঘল চিত্রকলার ব্লকপ্রিন্ট। নিমন্ত্রণে ফুরফুরে, ক্ল্যাসিক এবং অভিজাত লুকের জন্য আর কি চাই!
বৈশাখের শুরুতেই উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে ঈদুল ফিতর। উৎসবের দিনগুলোয় গরম থাকবে বেশ তা বোঝাই যাচ্ছে। কিন্তু তাই বলে কি জমকালো পোশাক আর সাজসজ্জায় ভাটা পড়বে? নিশ্চয়ই না। বিশেষ উৎসবে নারীর পোশাক হিসেবে শাড়িই যেন সেরা হিসেবে বিবেচ্য। তবে আবহাওয়া যেহেতু অনুকূলে নেই, ফলে ঈদের দিন কোন বেলায় কেমন শাড়ি পরবেন তা নিয়ে আগে থেকেই ভাবতে হবে।
শাড়ি বিভিন্ন ধরনের সুতা দিয়ে তৈরি হয়, যেমন সুতি, রেশম, সিনথেটিক ইত্যাদি। উপলক্ষের জন্য সাধারণত শিফন, রেয়ন, জর্জেট ও অন্যান্য সিনথেটিক শাড়িই কেনেন অধিকাংশ নারী। এসব শাড়ি সারা দিন পরে থাকলেও কুঁচকে যায় না বা ভাঁজ পড়ে না। উপযুক্ত কাপড়ের শাড়ি বেছে নিতে পারলে আভিজাত্য বয়ে বেড়াতে পারবেন আপনি। কিন্তু এসব কাপড়ের শাড়ির সবগুলোই গরমে স্বস্তি দেয় না। আবার সবগুলোই যে উৎসবে পরার জন্য জুতসই তাও নয়। সে ক্ষেত্রে জড়ি, চুমকি, পাথর, কারজুবি বা কারচুপি নকশা এড়িয়ে একটু পাতলা কিন্তু দৃষ্টিনন্দন শাড়ি বেছে নিতে পারলে ভালো।
গরমের ঈদে পরার জন্য সুতি শাড়ির বিকল্প নেই। তবে সিনথেটিক শাড়ি যদি পরতেই হয় তাহলে বেছে নিতে পারেন হাফসিল্ক, সিল্ক বা মিশ্র সিল্কের শাড়িগুলো। রং হিসেবে বেছে নিতে পারেন ল্যাভেন্ডার, সি-গ্রিন কিংবা বাসন্তী রং।
ঈদের সকালে ল্যাভেন্ডারের আভা
যেহেতু অনেক গরম, তাই ঈদের সকালে পরার জন্য বেছে নিতে পারেন ল্যাভেন্ডার রঙের শাড়ি। বাড়িতে অতিথি আসার ব্যাপার থাকলে ঈদের সকালে ল্যাভেন্ডার ও রূপালি রঙের মিশ্রণে হাফসিল্ক শাড়ি পরতে পারেন। শাড়ির জমিন জুড়ে থাকতে পারে জামদানি মোটিফ। খুব বেশি আড়ম্বর নয়, কেবল ব্লক ছাপের এমন শাড়ি পরেই বাড়ির বসার ঘরে চোখের আরাম হয়ে উঠতে পারেন আপনি নিজেই।
পড়ন্ত বিকেলে ছড়াক সোনালি দীপ্তি
বিকেলে কোথাও বের হলে গায়ে জড়িয়ে নিতে পারেন তাঁতে বোনা মিশ্র সিল্কের শাড়ি। রং হিসেবে বেছে নিতে পারেন বাসন্তী ও সোনালি। কাতান শাড়ির আভিজাত্য ও মোটিফ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে ব্লক প্রিন্টে তৈরি এমন শাড়ির সঙ্গে হালকা সাজ–ই দারুণ মানাবে। গরমে যেহেতু কাতান শাড়ি পরে বের হলে স্বস্তি মিলবে না, আবার শাড়িতে আভিজাত্য়ের রেশটাও থাকা চাই, তাই এমন শাড়ি বেছে নিলে মন্দ হয় না।
রাতে সমুদ্রের প্রশান্তি
ঈদের দিন রাতে যদি দাওয়াত থাকে তাহলে এমন শাড়ি বেছে নিন যা পরাটা সহজ আর ওজনেও হালকা। পাশাপাশি জমকালো ভাবও আছে। সিল্কের শাড়ি এ ক্ষেত্রে ভালো পছন্দ। রং হিসেবে বেছে নিতে পারেন সি-গ্রিন। শাড়ির কুচি ও আঁচলে থাকতে পারে ট্রেডিশনাল বা মুঘল চিত্রকলার ব্লকপ্রিন্ট। নিমন্ত্রণে ফুরফুরে, ক্ল্যাসিক এবং অভিজাত লুকের জন্য আর কি চাই!
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে