অনলাইন ডেস্ক
হাতিরঝিলের বুকে নির্মিত হতে যাছে আকাশছোঁয়া নান্দনিক ভবন ঢাকা টাওয়ার। এটি নির্মাণের দায়িত্বে রয়েছে নগরভিত্তিক স্থাপত্য নির্মাণবিষয়ক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ওএমএ। ‘গতিশীল জাতির আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করে’ এমন নকশা তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছে নেদারল্যান্ডসের প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশে এটাই ওএমএর প্রথম প্রকল্প।
স্থাপত্য ও নকশাবিষয়ক অনলাইন ম্যাগাজিন ডিজিনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকার তেজগাঁওয়ের প্রান্তে এবং হাতিরঝিল লেকের তীরে অবস্থিত হবে ১৫০ মিটার উঁচু এই আকাশছোঁয়া ভবন। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে অফিসের জায়গা ভাড়া দেওয়া হবে এই ভবনে। ডেভেলপার কোম্পানি শান্তা হোল্ডিংসের জন্য ওএমএর অংশীদারি প্রতিষ্ঠান ইয়াদ আলসাকা তৈরি করেছে ঢাকা টাওয়ারের নকশা। দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশে এটিই ইয়াদ আলসাকার প্রথম প্রকল্প।
ইয়াদ আলসাকা বলেছে, ‘বাংলাদেশের সমৃদ্ধিশালী অর্থনীতির চেতনায় অনুপ্রাণিত একটি নকশা করা হয়েছে ঢাকা টাওয়ারের জন্য। একটি গতিশীল জাতির আকাঙ্ক্ষাকে প্রকাশ করবে ঢাকা টাওয়ারের নকশা। শহরের আকাশরেখায় দৃপ্ত ও সাহসী প্রতীক হবে এই ভবন।’
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ এই ভবনের নকশায় থাকছে পিরামিড আকৃতির ভিত্তি, যেখানে বহুভুজাকার ভিত্তির সঙ্গে যুক্ত থাকবে টাওয়ারের সর্বোচ্চ অংশ। এর প্যানারোমিক লিফটের মেঝে হবে আয়তাকার। সেখান থেকে হাতিরঝিল দেখতে পাওয়া যাবে। ১ লাখ ৮০ হাজার বর্গমিটারের ঢাকা টাওয়ারের উভয় পাশেই অ্যাট্রিয়াম থাকবে, যা বাইরের জায়গাগুলোকে যুক্ত করবে।
ভবনের ত্রিভুজাকৃতির দুটি অংশের মাঝখানে থাকবে তিন গুণ উচ্চতার লবি। এর চারপাশে থাকবে খাবারের জায়গা এবং অন্যান্য সুবিধা। ঢাকা টাওয়ারের ৪০ মিটার উঁচুতে থাকবে প্রদর্শনীর জায়গা। টাওয়ারটির সবচেয়ে উঁচুতে থাকবে একটি রেস্টুরেন্ট। ভবনের ভেতরের ও বাইরে দুই জায়গায়ই বসার ব্যবস্থা থাকবে সেখানে। শহরের দৃশ্য অবলোকনের জন্য থাকবে দুই স্তরের পর্যবেক্ষণ ডেক।
ঢাকার সাবেক শিল্প তেজগাঁওয়ে এখন আছে স্থানীয় এবং বহুজাতিক অনেক কোম্পানি। তেজগাঁওয়ের পাশেই নির্মিত হবে ঢাকা টাওয়ার।
হাতিরঝিলের বুকে নির্মিত হতে যাছে আকাশছোঁয়া নান্দনিক ভবন ঢাকা টাওয়ার। এটি নির্মাণের দায়িত্বে রয়েছে নগরভিত্তিক স্থাপত্য নির্মাণবিষয়ক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ওএমএ। ‘গতিশীল জাতির আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করে’ এমন নকশা তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছে নেদারল্যান্ডসের প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশে এটাই ওএমএর প্রথম প্রকল্প।
স্থাপত্য ও নকশাবিষয়ক অনলাইন ম্যাগাজিন ডিজিনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকার তেজগাঁওয়ের প্রান্তে এবং হাতিরঝিল লেকের তীরে অবস্থিত হবে ১৫০ মিটার উঁচু এই আকাশছোঁয়া ভবন। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে অফিসের জায়গা ভাড়া দেওয়া হবে এই ভবনে। ডেভেলপার কোম্পানি শান্তা হোল্ডিংসের জন্য ওএমএর অংশীদারি প্রতিষ্ঠান ইয়াদ আলসাকা তৈরি করেছে ঢাকা টাওয়ারের নকশা। দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশে এটিই ইয়াদ আলসাকার প্রথম প্রকল্প।
ইয়াদ আলসাকা বলেছে, ‘বাংলাদেশের সমৃদ্ধিশালী অর্থনীতির চেতনায় অনুপ্রাণিত একটি নকশা করা হয়েছে ঢাকা টাওয়ারের জন্য। একটি গতিশীল জাতির আকাঙ্ক্ষাকে প্রকাশ করবে ঢাকা টাওয়ারের নকশা। শহরের আকাশরেখায় দৃপ্ত ও সাহসী প্রতীক হবে এই ভবন।’
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ এই ভবনের নকশায় থাকছে পিরামিড আকৃতির ভিত্তি, যেখানে বহুভুজাকার ভিত্তির সঙ্গে যুক্ত থাকবে টাওয়ারের সর্বোচ্চ অংশ। এর প্যানারোমিক লিফটের মেঝে হবে আয়তাকার। সেখান থেকে হাতিরঝিল দেখতে পাওয়া যাবে। ১ লাখ ৮০ হাজার বর্গমিটারের ঢাকা টাওয়ারের উভয় পাশেই অ্যাট্রিয়াম থাকবে, যা বাইরের জায়গাগুলোকে যুক্ত করবে।
ভবনের ত্রিভুজাকৃতির দুটি অংশের মাঝখানে থাকবে তিন গুণ উচ্চতার লবি। এর চারপাশে থাকবে খাবারের জায়গা এবং অন্যান্য সুবিধা। ঢাকা টাওয়ারের ৪০ মিটার উঁচুতে থাকবে প্রদর্শনীর জায়গা। টাওয়ারটির সবচেয়ে উঁচুতে থাকবে একটি রেস্টুরেন্ট। ভবনের ভেতরের ও বাইরে দুই জায়গায়ই বসার ব্যবস্থা থাকবে সেখানে। শহরের দৃশ্য অবলোকনের জন্য থাকবে দুই স্তরের পর্যবেক্ষণ ডেক।
ঢাকার সাবেক শিল্প তেজগাঁওয়ে এখন আছে স্থানীয় এবং বহুজাতিক অনেক কোম্পানি। তেজগাঁওয়ের পাশেই নির্মিত হবে ঢাকা টাওয়ার।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে