ফারিয়া এজাজ, ঢাকা
প্রোবায়োটিকস-সমৃদ্ধ দই কম-বেশি সবার ঘরে থাকে। এটি যে শুধু খাদ্য হিসেবেই ব্যবহৃত হয়, তা নয়। ত্বক ও চুলের যত্নেও এর জুড়ি মেলা ভার।
ত্বকের যত্নে
ত্বকের সংক্রমণ দূর করতে: রাস্তাঘাটে ধুলাবালু, রোদ আর ঘামে আপনার ত্বকে নানা সংক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা থেকে বাঁচাতে পারে টক দই। ত্বকে সংক্রমিত জায়গাগুলোতে এক বা দুই আঙুল দিয়ে ক্রিমের মতো করে দই লাগিয়ে নিন। আধা ঘণ্টা পর শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে উপকার পাবেন।
ব্রণ সারাতে: টক দইয়ে আছে ল্যাকটিক অ্যাসিড। এটি দ্রুত ব্রণ শুকাতে সাহায্য করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্রণের ওপর কটন বল দিয়ে দই লাগিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত রাতে ব্যবহারে ব্রণের সমস্যা দূর হবে।
দাগ কমাতে: বিভিন্ন কারণে ত্বকে দাগছোপের সমস্যা দেখা দেয়। টক দইয়ের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট দাগের ওপর রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সহজেই দাগ থেকে মুক্তি পাবেন।
আর্দ্রতা বজায় রাখতে: বিশেষ করে শীতের শেষের দিকে ত্বক খুব বেশি রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। টক দই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখবে। এতে ত্বক হবে নরম ও কোমল। কোমল ত্বকের সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে টক দইয়ে কিছুটা গোলাপজল মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
চুলের যত্নে
খুশকিমুক্ত থাকতে: কটন বল টক দইয়ে ভিজিয়ে মাথার ত্বকে লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দু-তিন দিন ব্যবহারে খুশকি থেকে মুক্তি পাবেন। আর খুশি অতিরিক্ত হলে টক দইয়ের সঙ্গে কিছুটা লেবুর রসও মিলিয়ে নিতে পারেন।
নিষ্প্রাণ ও রুক্ষ-শুষ্ক চুলের যত্নে: টক দইয়ে থাকা ময়শ্চারাইজার চুলের রুক্ষতা দূর করতে খুবই উপকারী। টক দইয়ের সঙ্গে নারকেল তেল ও অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে চুলের গোড়া এবং পুরো চুলে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহারে চুল প্রাণ ফিরে পাবে, হবে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।
চুলের বৃদ্ধিতে: টক দই চুল বড় হতে সহায়তা করে। টক দইয়ের সঙ্গে অলিভ অয়েল এবং একটি ডিমের ভেতরের অংশ মিশিয়ে নিয়ে চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে ১ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
প্রোবায়োটিকস-সমৃদ্ধ দই কম-বেশি সবার ঘরে থাকে। এটি যে শুধু খাদ্য হিসেবেই ব্যবহৃত হয়, তা নয়। ত্বক ও চুলের যত্নেও এর জুড়ি মেলা ভার।
ত্বকের যত্নে
ত্বকের সংক্রমণ দূর করতে: রাস্তাঘাটে ধুলাবালু, রোদ আর ঘামে আপনার ত্বকে নানা সংক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা থেকে বাঁচাতে পারে টক দই। ত্বকে সংক্রমিত জায়গাগুলোতে এক বা দুই আঙুল দিয়ে ক্রিমের মতো করে দই লাগিয়ে নিন। আধা ঘণ্টা পর শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে উপকার পাবেন।
ব্রণ সারাতে: টক দইয়ে আছে ল্যাকটিক অ্যাসিড। এটি দ্রুত ব্রণ শুকাতে সাহায্য করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্রণের ওপর কটন বল দিয়ে দই লাগিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত রাতে ব্যবহারে ব্রণের সমস্যা দূর হবে।
দাগ কমাতে: বিভিন্ন কারণে ত্বকে দাগছোপের সমস্যা দেখা দেয়। টক দইয়ের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট দাগের ওপর রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সহজেই দাগ থেকে মুক্তি পাবেন।
আর্দ্রতা বজায় রাখতে: বিশেষ করে শীতের শেষের দিকে ত্বক খুব বেশি রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। টক দই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখবে। এতে ত্বক হবে নরম ও কোমল। কোমল ত্বকের সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে টক দইয়ে কিছুটা গোলাপজল মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
চুলের যত্নে
খুশকিমুক্ত থাকতে: কটন বল টক দইয়ে ভিজিয়ে মাথার ত্বকে লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দু-তিন দিন ব্যবহারে খুশকি থেকে মুক্তি পাবেন। আর খুশি অতিরিক্ত হলে টক দইয়ের সঙ্গে কিছুটা লেবুর রসও মিলিয়ে নিতে পারেন।
নিষ্প্রাণ ও রুক্ষ-শুষ্ক চুলের যত্নে: টক দইয়ে থাকা ময়শ্চারাইজার চুলের রুক্ষতা দূর করতে খুবই উপকারী। টক দইয়ের সঙ্গে নারকেল তেল ও অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে চুলের গোড়া এবং পুরো চুলে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহারে চুল প্রাণ ফিরে পাবে, হবে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।
চুলের বৃদ্ধিতে: টক দই চুল বড় হতে সহায়তা করে। টক দইয়ের সঙ্গে অলিভ অয়েল এবং একটি ডিমের ভেতরের অংশ মিশিয়ে নিয়ে চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে ১ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
বাংলার রান্নাঘর শুধু খাবারের জায়গা নয়, এখানে ঘটে স্বাদ ও আবেগের মেলবন্ধন। বাংলার ঐতিহ্যবাহী রান্নায় মিষ্টি, টক আর ঝালের এক অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়। বাংলার রান্নায় এই তিনটি স্বাদের মিশেল এক অনন্য মুখরোচক অভিজ্ঞতা দেয়, যা বিশ্বের অন্য কোনো রান্নায় খুব কমই দেখা যায়।
৭ ঘণ্টা আগেখেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল। আজকাল এটি ‘সুপার ফুড’ হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্বে খেজুরের বিভিন্ন ধরনের প্রজাতি রয়েছে। প্রতিটির পুষ্টিগুণ কিছুটা আলাদা হলেও সব ধরনের খেজুর সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে খেজুরের গুণমান নিশ্চিত করার জন্য কিছু বিষয় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
১ দিন আগেবলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
২ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
২ দিন আগে