নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা মিস্টার অ্যান্ড মিস সেলিব্রিটি ইন্টারন্যাশনাল ২০২৩–এ মূল পর্বে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের দুই মডেল এফা তাবাসসুম ও রনি ইমরান।
মালয়েশিয়ার পর্যটনশিল্পের প্রচারণার অংশ হিসেবে আয়োজিত হচ্ছে ‘মিস্টার অ্যান্ড মিস সেলিব্রিটি ইন্টারন্যাশনাল ২০২৩’। এই সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা আয়োজনের দায়িত্বে আছে ইন্টারন্যাশনাল সেলিব্রিটি প্যাজেন্টস গ্রুপ এন্টারপ্রাইজ।
প্রতিযোগিতাটিতে বাংলাদেশসহ ২৯ দেশের ৬০ জন প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছে। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া এশিয়ার বাইরের একমাত্র দেশ হল্যান্ড। সার্কভুক্ত দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছাড়াও আছে ভারত ও নেপাল। এই সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সূচি বদলে ১ মে অনুষ্ঠিত হবে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে।
রাজধানী কুয়ালালামপুরের অভিজাত এলাকা বুকিত জলিলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মিস্টার ও মিস সেলিব্রিটি ইন্টারন্যাশনালের প্রার্থীরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্যাজেন্টসের মালিক লেনার্ড ট্যান এবং মালয়েশিয়ার সুপার মডেল অ্যাম্বার চিয়া। এই আসরে বাংলাদেশসহ আরও তিন দেশ ভারত, শ্রীলঙ্কা ও নেপালের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনোনীত হয়েছে আজরা মাহমুদ’স ট্যালেন্ট ক্যাম্প (এএমটিসি)। তাঁর যোগ্যতার পাশাপাশি দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কারণেই তাঁকে এই প্রতিযোগিতায় চার দেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নিযুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল সেলিব্রিটি প্যাজেন্টস গ্রুপ এন্টারপ্রাইজ। মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ–২০১৯ শিরিন আক্তার শিলা এবার বিচারক হিসেবে অংশ নিচ্ছেন এ প্রতিযোগিতায়। এ ছাড়া বিচারকমণ্ডলীতে আরও আছেন ২০১৮ সালের মিস মিয়ানমার হান থি, ২০১৮ সালের মিস ইউনিভার্স কম্বোডিয়া পার্ন নাট, ২০১৮ সালের মিস্টার গ্লোবার থাইলান্ড জিরাওয়াট ভাটচাসাকল, এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় মডেল অ্যাম্বার চিয়া ও ২০১৪ সালের থাইল্যান্ডের মিস মডেল অব দ্য ওয়ার্ল্ড অনন্যা বেইফার্ন।
এই আয়োজনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ইন্টারন্যাশনাল সেলিব্রিটি প্যাজেন্টস গ্রুপ এন্টারপ্রাইজ জানিয়েছে, এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো এমন মডেল খুঁজে বের করা যারা পরবর্তীতে কেবল ফ্যাশন আইকন হিসেবেই নয় বরং বড় মানের তারকা হওয়ার সম্ভাবনাও রাখেন। একই সঙ্গে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করার মধ্যে দিয়ে এশিয়ার প্রতিনিধিত্ব জোরদার করাও এ আয়োজনের লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন আয়োজকেরা।
আন্তর্জাতিক সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা মিস্টার অ্যান্ড মিস সেলিব্রিটি ইন্টারন্যাশনাল ২০২৩–এ মূল পর্বে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের দুই মডেল এফা তাবাসসুম ও রনি ইমরান।
মালয়েশিয়ার পর্যটনশিল্পের প্রচারণার অংশ হিসেবে আয়োজিত হচ্ছে ‘মিস্টার অ্যান্ড মিস সেলিব্রিটি ইন্টারন্যাশনাল ২০২৩’। এই সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা আয়োজনের দায়িত্বে আছে ইন্টারন্যাশনাল সেলিব্রিটি প্যাজেন্টস গ্রুপ এন্টারপ্রাইজ।
প্রতিযোগিতাটিতে বাংলাদেশসহ ২৯ দেশের ৬০ জন প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছে। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া এশিয়ার বাইরের একমাত্র দেশ হল্যান্ড। সার্কভুক্ত দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছাড়াও আছে ভারত ও নেপাল। এই সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সূচি বদলে ১ মে অনুষ্ঠিত হবে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে।
রাজধানী কুয়ালালামপুরের অভিজাত এলাকা বুকিত জলিলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মিস্টার ও মিস সেলিব্রিটি ইন্টারন্যাশনালের প্রার্থীরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্যাজেন্টসের মালিক লেনার্ড ট্যান এবং মালয়েশিয়ার সুপার মডেল অ্যাম্বার চিয়া। এই আসরে বাংলাদেশসহ আরও তিন দেশ ভারত, শ্রীলঙ্কা ও নেপালের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনোনীত হয়েছে আজরা মাহমুদ’স ট্যালেন্ট ক্যাম্প (এএমটিসি)। তাঁর যোগ্যতার পাশাপাশি দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কারণেই তাঁকে এই প্রতিযোগিতায় চার দেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নিযুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল সেলিব্রিটি প্যাজেন্টস গ্রুপ এন্টারপ্রাইজ। মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ–২০১৯ শিরিন আক্তার শিলা এবার বিচারক হিসেবে অংশ নিচ্ছেন এ প্রতিযোগিতায়। এ ছাড়া বিচারকমণ্ডলীতে আরও আছেন ২০১৮ সালের মিস মিয়ানমার হান থি, ২০১৮ সালের মিস ইউনিভার্স কম্বোডিয়া পার্ন নাট, ২০১৮ সালের মিস্টার গ্লোবার থাইলান্ড জিরাওয়াট ভাটচাসাকল, এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় মডেল অ্যাম্বার চিয়া ও ২০১৪ সালের থাইল্যান্ডের মিস মডেল অব দ্য ওয়ার্ল্ড অনন্যা বেইফার্ন।
এই আয়োজনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ইন্টারন্যাশনাল সেলিব্রিটি প্যাজেন্টস গ্রুপ এন্টারপ্রাইজ জানিয়েছে, এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো এমন মডেল খুঁজে বের করা যারা পরবর্তীতে কেবল ফ্যাশন আইকন হিসেবেই নয় বরং বড় মানের তারকা হওয়ার সম্ভাবনাও রাখেন। একই সঙ্গে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করার মধ্যে দিয়ে এশিয়ার প্রতিনিধিত্ব জোরদার করাও এ আয়োজনের লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন আয়োজকেরা।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে