আনিকা জীনাত, ঢাকা
‘এইজ ক্যাননট উইদার হার’-এর সরল বাংলা করা যেতে পারে ‘বয়স তাঁকে বিবর্ণ করতে পারেনি।’ সর্বকালের সেরা রূপসীদের একজন রানি ক্লিওপেট্রাকে উদ্দেশ্য করে লিখেছিলেন শেক্সপিয়ার। কিন্তু দুঃখের বিষয়, খোঁপায় লাল জবা ফুল গোঁজা সাঁওতাল মেয়ের সৌন্দর্য দেখেননি শেক্সপিয়ার। দেখলে হয়তো আরও একটা বিখ্যাত কোটেশন পেত বিশ্ববাসী।
যাই হোক, বলছি ‘সাঁওতাল মেয়ে’ নামে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের বিখ্যাত চিত্রকর্মটির কথা। অনেকেই তা দেখেছেন। নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন, খোঁপায় গোঁজা একটি লাল জবা ফুল কীভাবে পুরো চিত্রকর্মের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে। এ মাস্টারপিস দেখলে ঘুরেফিরে খোঁপার বাম দিকে লাল জবায় চোখ আটকে যায়। মনে হতেই পারে, এটি শিল্পীর কল্পনার ফসল। কিন্তু না, ত্বক ভালো রাখতে, ছোটখাটো অসুখ সারাতে কিংবা চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহার আমাদের এ অঞ্চলে অনেক প্রাচীন ঘটনা।
ভেষজ গুণে ভরপুর জবা ফুল। এখন কিছুটা কম হলেও একসময় বাগানের আবশ্যকীয় ফুলগাছের মধ্যে জবা ছিল উল্লেখযোগ্য।
জবার উপকারিতা
• চুল লম্বা করে
• টাক প্রতিরোধ করে
• খুশকি দূর করে
• চুল মসৃণ ও রেশমি করে
• সময়ের আগেই চুল পেকে যাওয়া রোধ করে
দই ও জবা ফুলের মিশ্রণ
উপাদান
• একটি জবা ফুল
• ৪-৫টি জবা ফুলের পাতা
• ৪-৫ টেবিল চামচ দই
প্রক্রিয়া
পাতা ও ফুল বেটে পেস্ট বানাতে হবে। এর সঙ্গে দই যোগ করতে হবে। চুলে ও চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখতে হবে ঘণ্টাখানেক। এরপর হালকা গরম পানিতে চুল ধুয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করা যাবে।
আমলকী ও জবা ফুলের মিশ্রণ
উপাদান
• ২-৩ টেবিল চামচ জবা ফুল ও পাতার পেস্ট
• ৯ টেবিল চামচ আমলকীর পাউডার ও পানি
প্রক্রিয়া
জবা ফুল ও পাতার পেস্ট আমলকীর পাউডারের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এর সঙ্গে পানি যোগ করতে হবে। চুলে ও চুলের গোড়ায় লাগিয়ে ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। মিশ্রণটি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
আদা ও জবা ফুলের মিশ্রণ
উপাদান
• ২-৩ টেবিল চামচ আদার রস
• ২-৩টি জবা ফুলের পেস্ট
প্রক্রিয়া
উপাদান দুটি একটি পাত্রে নিয়ে ভালোমতো মেশাতে হবে। তারপর চুলে লাগিয়ে ২৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে হবে। মিশ্রণটি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করাই যথেষ্ট।
‘এইজ ক্যাননট উইদার হার’-এর সরল বাংলা করা যেতে পারে ‘বয়স তাঁকে বিবর্ণ করতে পারেনি।’ সর্বকালের সেরা রূপসীদের একজন রানি ক্লিওপেট্রাকে উদ্দেশ্য করে লিখেছিলেন শেক্সপিয়ার। কিন্তু দুঃখের বিষয়, খোঁপায় লাল জবা ফুল গোঁজা সাঁওতাল মেয়ের সৌন্দর্য দেখেননি শেক্সপিয়ার। দেখলে হয়তো আরও একটা বিখ্যাত কোটেশন পেত বিশ্ববাসী।
যাই হোক, বলছি ‘সাঁওতাল মেয়ে’ নামে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের বিখ্যাত চিত্রকর্মটির কথা। অনেকেই তা দেখেছেন। নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন, খোঁপায় গোঁজা একটি লাল জবা ফুল কীভাবে পুরো চিত্রকর্মের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে। এ মাস্টারপিস দেখলে ঘুরেফিরে খোঁপার বাম দিকে লাল জবায় চোখ আটকে যায়। মনে হতেই পারে, এটি শিল্পীর কল্পনার ফসল। কিন্তু না, ত্বক ভালো রাখতে, ছোটখাটো অসুখ সারাতে কিংবা চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহার আমাদের এ অঞ্চলে অনেক প্রাচীন ঘটনা।
ভেষজ গুণে ভরপুর জবা ফুল। এখন কিছুটা কম হলেও একসময় বাগানের আবশ্যকীয় ফুলগাছের মধ্যে জবা ছিল উল্লেখযোগ্য।
জবার উপকারিতা
• চুল লম্বা করে
• টাক প্রতিরোধ করে
• খুশকি দূর করে
• চুল মসৃণ ও রেশমি করে
• সময়ের আগেই চুল পেকে যাওয়া রোধ করে
দই ও জবা ফুলের মিশ্রণ
উপাদান
• একটি জবা ফুল
• ৪-৫টি জবা ফুলের পাতা
• ৪-৫ টেবিল চামচ দই
প্রক্রিয়া
পাতা ও ফুল বেটে পেস্ট বানাতে হবে। এর সঙ্গে দই যোগ করতে হবে। চুলে ও চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখতে হবে ঘণ্টাখানেক। এরপর হালকা গরম পানিতে চুল ধুয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করা যাবে।
আমলকী ও জবা ফুলের মিশ্রণ
উপাদান
• ২-৩ টেবিল চামচ জবা ফুল ও পাতার পেস্ট
• ৯ টেবিল চামচ আমলকীর পাউডার ও পানি
প্রক্রিয়া
জবা ফুল ও পাতার পেস্ট আমলকীর পাউডারের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এর সঙ্গে পানি যোগ করতে হবে। চুলে ও চুলের গোড়ায় লাগিয়ে ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। মিশ্রণটি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
আদা ও জবা ফুলের মিশ্রণ
উপাদান
• ২-৩ টেবিল চামচ আদার রস
• ২-৩টি জবা ফুলের পেস্ট
প্রক্রিয়া
উপাদান দুটি একটি পাত্রে নিয়ে ভালোমতো মেশাতে হবে। তারপর চুলে লাগিয়ে ২৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে হবে। মিশ্রণটি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করাই যথেষ্ট।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২১ ঘণ্টা আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে