ঐশানী মোদক
চোখের সুরক্ষা ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ—দুই কারণেই আমাদের সঙ্গী রোদচশমা বা সানগ্লাস।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে চোখের সুরক্ষার জন্য শুধু গ্রীষ্মকালেই সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে, তা নয়। শ্রাবণ মাসের মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য যে রোদ ছড়াচ্ছে, তাতেও আছে অতিবেগুনি রশ্মি। এ থেকেও চোখ সুরক্ষিত রাখতে হবে। এ ছাড়া অতিরিক্ত সূর্যালোকে তৈরি হওয়া মাথাব্যথা অথবা মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও সুবিধা দিতে পারে সানগ্লাস বা রোদচশমা। আবার যাঁরা মোটরসাইকেলে যাতায়াত করেন, তাঁদের তো এটি অপরিহার্য সঙ্গী। ফলে রোদচশমা এখন আর ফ্যাশনের দুনিয়ায় আটকে রাখার কোনো উপায় নেই।
তাই বলে সানগ্লাস কিনেই পরে ফেললাম, বিষয়টা তেমনও নয়। এর কিছু নিয়মকানুন বা মেনে চলার বিষয় আছে। সানগ্লাস কেনার সময় সেগুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।
অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা
এটিই যদি সানগ্লাস পরার প্রধান উদ্দেশ্য হয়, তাহলে জেনে নেওয়া ভালো যে সব সানগ্লাস এই সুবিধা দেয় না। কেনার আগে তাই দেখে নিতে হবে সানগ্লাসের লেবেলে ইউভি৪০০ বা ইউভিএ কিংবা ইউভিবি রশ্মি থেকে শতভাগ সুরক্ষা দেয়, এমন তথ্য লেখা আছে কি না।
ভালো লাগলেই কিনে ফেলবেন না
হুবহু এক রকম দেখতে দুই জোড়া সানগ্লাস পরার পরেও একজন ব্যক্তিকে ভিন্ন দেখাতে পারে। মুখের আকৃতি-প্রকৃতির সঙ্গে সানগ্লাসের প্রকৃত মেলবন্ধন বোঝার জন্য কেনার আগে সেটি পরে আয়নায় নিজেকে দেখে নেওয়ার বিকল্প নেই।
সঠিক মাপের সানগ্লাস কিনুন
মুখের আকৃতি তো বটেই, চোখের পাশ থেকে কান পর্যন্ত যতটুকু জায়গা আছে, সেখানে সানগ্লাস ঠিকমতো বসছে কি না, তা যাচাই করে নিতে ভুলবেন না। সানগ্লাস কেনার আগে পরে দেখুন চোখ, কান ও নাকের ওপর সেটি সঠিকভাবে বসেছে কি না।
মুখের আদল অনুযায়ী যাচাই করুন
লম্বাটে মুখে যে সানগ্লাস মানিয়ে যাবে, গোলাকার বা চার কোনা মুখে সেটি মানাবে না। তাই মুখের ধরন বুঝে সানগ্লাস কিনুন। মুখের গোলাকার আকারে চার কোনা সানগ্লাস বেশি মানানসই। আবার ডিম্বাকার মুখাবয়বে প্রায় সব আকৃতির সানগ্লাসই মানায়। তবে গোল ফ্রেমগুলো একটু বেশি মানানসই হয়।
কেস আছে কি না, দেখুন
সবশেষে সানগ্লাসের সঙ্গে সেটি রাখার কেস আছে কি না, দেখে নিন। কেসের ব্যবস্থা ছাড়া সানগ্লাস কেনা মানেই এটা হারানো বা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা।
সানগ্লাসের যত্নআত্তি
আঁচড়ের দাগ থেকে রক্ষা করুন
যখন সানগ্লাস ব্যবহার করছেন না, তখন সেটি বাক্স বা কেসে রেখে দিন। স্ক্র্যাচ বা আঁচড়ের দাগ পড়ার আশঙ্কা দূর হবে।
সঠিক উপায়ে পরিষ্কার করুন
শার্টের কোনা অথবা ওড়না দিয়ে সানগ্লাস পরিষ্কার করা যায় না। সানগ্লাসের কোনায় জমতে থাকে ধুলা। ফলে এটি পরিষ্কার রাখতে সঙ্গে দেওয়া মাইক্রোফাইবারে তৈরি কাপড়ের টুকরো ব্যবহার করুন।
সানগ্লাস মাথায় রাখবেন না
সানগ্লাস মাথায় রাখা ফ্যাশনে ‘কুলনেস’ তৈরি করলেও এর ফলে সেটি বেশি দিন ব্যবহার করা যায় না। তাতে অল্প সময়েই ঢিলে হয়ে যেতে পারে। তা ছাড়া মাথায় রাখলে এর নোজ-প্যাড ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
অতিরিক্ত তাপে রাখবেন না
যে সানগ্লাস আমাদের চোখ দুটো উত্তাপ থেকে রক্ষা করে, সেই সানগ্লাস যদি ভুলে রোদে ফেলে রাখেন কিংবা অনেক তাপ পড়ে তেমন জায়গায় রেখে দেওয়া যায়, তাতে তার ফ্রেমটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ব্যবহার করুন যত্ন নিয়ে
এত শখ করে, যাচাই-বাছাই করে যে সানগ্লাস কেনা হলো, সেটি ব্যবহারের সময়ও থাকুন যত্নবান; বিশেষ করে সানগ্লাস পরা আর খোলার সময় সতর্ক ও স্থির থাকুন। এতে নিজের সুরক্ষাও হয়, সঙ্গে সানগ্লাসেরও।
চোখের সুরক্ষা ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ—দুই কারণেই আমাদের সঙ্গী রোদচশমা বা সানগ্লাস।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে চোখের সুরক্ষার জন্য শুধু গ্রীষ্মকালেই সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে, তা নয়। শ্রাবণ মাসের মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য যে রোদ ছড়াচ্ছে, তাতেও আছে অতিবেগুনি রশ্মি। এ থেকেও চোখ সুরক্ষিত রাখতে হবে। এ ছাড়া অতিরিক্ত সূর্যালোকে তৈরি হওয়া মাথাব্যথা অথবা মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও সুবিধা দিতে পারে সানগ্লাস বা রোদচশমা। আবার যাঁরা মোটরসাইকেলে যাতায়াত করেন, তাঁদের তো এটি অপরিহার্য সঙ্গী। ফলে রোদচশমা এখন আর ফ্যাশনের দুনিয়ায় আটকে রাখার কোনো উপায় নেই।
তাই বলে সানগ্লাস কিনেই পরে ফেললাম, বিষয়টা তেমনও নয়। এর কিছু নিয়মকানুন বা মেনে চলার বিষয় আছে। সানগ্লাস কেনার সময় সেগুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।
অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা
এটিই যদি সানগ্লাস পরার প্রধান উদ্দেশ্য হয়, তাহলে জেনে নেওয়া ভালো যে সব সানগ্লাস এই সুবিধা দেয় না। কেনার আগে তাই দেখে নিতে হবে সানগ্লাসের লেবেলে ইউভি৪০০ বা ইউভিএ কিংবা ইউভিবি রশ্মি থেকে শতভাগ সুরক্ষা দেয়, এমন তথ্য লেখা আছে কি না।
ভালো লাগলেই কিনে ফেলবেন না
হুবহু এক রকম দেখতে দুই জোড়া সানগ্লাস পরার পরেও একজন ব্যক্তিকে ভিন্ন দেখাতে পারে। মুখের আকৃতি-প্রকৃতির সঙ্গে সানগ্লাসের প্রকৃত মেলবন্ধন বোঝার জন্য কেনার আগে সেটি পরে আয়নায় নিজেকে দেখে নেওয়ার বিকল্প নেই।
সঠিক মাপের সানগ্লাস কিনুন
মুখের আকৃতি তো বটেই, চোখের পাশ থেকে কান পর্যন্ত যতটুকু জায়গা আছে, সেখানে সানগ্লাস ঠিকমতো বসছে কি না, তা যাচাই করে নিতে ভুলবেন না। সানগ্লাস কেনার আগে পরে দেখুন চোখ, কান ও নাকের ওপর সেটি সঠিকভাবে বসেছে কি না।
মুখের আদল অনুযায়ী যাচাই করুন
লম্বাটে মুখে যে সানগ্লাস মানিয়ে যাবে, গোলাকার বা চার কোনা মুখে সেটি মানাবে না। তাই মুখের ধরন বুঝে সানগ্লাস কিনুন। মুখের গোলাকার আকারে চার কোনা সানগ্লাস বেশি মানানসই। আবার ডিম্বাকার মুখাবয়বে প্রায় সব আকৃতির সানগ্লাসই মানায়। তবে গোল ফ্রেমগুলো একটু বেশি মানানসই হয়।
কেস আছে কি না, দেখুন
সবশেষে সানগ্লাসের সঙ্গে সেটি রাখার কেস আছে কি না, দেখে নিন। কেসের ব্যবস্থা ছাড়া সানগ্লাস কেনা মানেই এটা হারানো বা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা।
সানগ্লাসের যত্নআত্তি
আঁচড়ের দাগ থেকে রক্ষা করুন
যখন সানগ্লাস ব্যবহার করছেন না, তখন সেটি বাক্স বা কেসে রেখে দিন। স্ক্র্যাচ বা আঁচড়ের দাগ পড়ার আশঙ্কা দূর হবে।
সঠিক উপায়ে পরিষ্কার করুন
শার্টের কোনা অথবা ওড়না দিয়ে সানগ্লাস পরিষ্কার করা যায় না। সানগ্লাসের কোনায় জমতে থাকে ধুলা। ফলে এটি পরিষ্কার রাখতে সঙ্গে দেওয়া মাইক্রোফাইবারে তৈরি কাপড়ের টুকরো ব্যবহার করুন।
সানগ্লাস মাথায় রাখবেন না
সানগ্লাস মাথায় রাখা ফ্যাশনে ‘কুলনেস’ তৈরি করলেও এর ফলে সেটি বেশি দিন ব্যবহার করা যায় না। তাতে অল্প সময়েই ঢিলে হয়ে যেতে পারে। তা ছাড়া মাথায় রাখলে এর নোজ-প্যাড ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
অতিরিক্ত তাপে রাখবেন না
যে সানগ্লাস আমাদের চোখ দুটো উত্তাপ থেকে রক্ষা করে, সেই সানগ্লাস যদি ভুলে রোদে ফেলে রাখেন কিংবা অনেক তাপ পড়ে তেমন জায়গায় রেখে দেওয়া যায়, তাতে তার ফ্রেমটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ব্যবহার করুন যত্ন নিয়ে
এত শখ করে, যাচাই-বাছাই করে যে সানগ্লাস কেনা হলো, সেটি ব্যবহারের সময়ও থাকুন যত্নবান; বিশেষ করে সানগ্লাস পরা আর খোলার সময় সতর্ক ও স্থির থাকুন। এতে নিজের সুরক্ষাও হয়, সঙ্গে সানগ্লাসেরও।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২১ ঘণ্টা আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২১ ঘণ্টা আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২১ ঘণ্টা আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২১ ঘণ্টা আগে