শিশুদের চশমা দরকার হলে কখনোই অবহেলা করবেন না। একজন চক্ষুবিশেষজ্ঞের পরামর্শে শিশুর জন্য চশমা নিন।
প্রযুক্তির জগতে একটি উত্তেজনাপূর্ণ প্রতিযোগিতা শুরু হতে যাচ্ছে আগামী মাসে। কারণ সেপ্টেম্বরের দুটি পৃথক অনুষ্ঠানে অগমেন্টেড রিয়েলিটির (এআর) চশমা উন্মোচন করবে প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানি স্ন্যাপচ্যাট ও মেটা। ভার্চুয়াল দুনিয়ার সঙ্গে বাস্তব দুনিয়ার মেলবন্ধন তৈরি করে দৈনন্দিন কাজকর্মকে আরো সহজ ও আকর্ষণীয় করে
চোখের সুরক্ষা ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ—দুই কারণেই আমাদের সঙ্গী রোদচশমা বা সানগ্লাস। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে চোখের সুরক্ষার জন্য শুধু গ্রীষ্মকালেই সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে, তা নয়। শ্রাবণ মাসের মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য যে রোদ ছড়াচ্ছে, তাতেও আছে অতিবেগুনি রশ্মি।
দেশে চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চোখে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হতে থাকে। তাই বয়স বাড়লে নিয়মিত চোখের পরীক্ষা চালিয়ে যেতে হবে। নিয়মিত চোখ পরীক্ষা গুরুতর রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করবে। নতুন চশমা বা লেন্স বানাতে চোখ পরীক্ষা করানো উচিত।
আমাদের সংকটের ইটপাথরগুলোই আমাদের ঘিরে দেয়াল রচনা করেছে। পৃথিবীর এই অংশের মানুষ তাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক চশমা পরে আমাদের বুঝে ওঠার উপায় খুঁজে পায় না। খুবই স্বাভাবিক যে তারা নিজেদের যে বাটখারায় বিচার করে, সেই একই বাটখারা ব্যবহার করে আমাদের মাপতেও। সব সংঘাত যে এক নয়, সেটা তারা বিস্মৃত হয়। আমাদের নিজস্ব
যাঁদের নিয়মিত চশমা পরতে হয়, তাঁদের কাছে চশমা যেন জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি ব্যাপার। তবে অনেকের ধারণা, চশমা পরার কারণে স্টাইলিশ লুক মাটি হয়ে যায়। একটু বুদ্ধি করে সঠিক ফ্রেমের চশমা বাছাই করলে সব সময় নিজেকে ফ্যাশনেবল রাখা সম্ভব।
জন্মদিনের কেকে মোমবাতির সংখ্যা যেমন বাড়ে, চোখের নানা জটিলতার ঝুঁকিও তেমনি বাড়ে। বয়সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৃষ্টিশক্তি কমা অস্বাভাবিক নয়। তবে হুট করে দৃষ্টিশক্তি কমা চোখের সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এ জন্য চোখের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। ।
দৃষ্টিশক্তির সমস্যায় ব্যবহৃত চশমা ও লেন্সের ব্যবসায় দেশে অরাজকতা চলছে। চশমা, লেন্স ও সানগ্লাসের মান ও দামে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। এ নিয়ে মানুষ প্রায়ই প্রতারণা ও হয়রানির শিকার হন বলে অভিযোগ আছে। রিফ্রাক্টোমিটার বা প্রতিসরাঙ্ক মাপার যন্ত্রের সঠিকতাও যাচাই করা হচ্ছে না। এতে মানুষের আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি