রিক্তা রিচি, ঢাকা
ভালো বন্ধু জীবনে খুব প্রয়োজন। একজন ভালো বন্ধু তোমাকে অনেক সাহায্য করবে। ভালোবাসবে। বন্ধুরা পাশে থাকলে জীবন অনেক সহজ মনে হয়। তাই বন্ধুত্বের বিকল্প নেই। বন্ধুত্বের বন্ধন নিয়ে লেখা অনেক গল্পের বইয়ের মধ্যে একটি বইয়ের নাম ‘পাতার নৌকা’। তুমি হয়তো ভাবতে পারো, পাতার আবার নৌকা হয় নাকি! এটা দেখতে কেমন? জানো তো, গল্পে সবই সম্ভব। আর এ-ও নিশ্চয় শুনেছ, পিঁপড়া অনেক পরিশ্রমী প্রাণী। পিঁপড়ার দল খুব ধীরে কাজ করে ঠিকই, কিন্তু অনবরত করতে থাকে। একসময় তারা সফল হয়। ছোট ছোট পায়ে হেঁটে হেঁটে তারা পাহাড়ের চূড়ায়ও পৌঁছাতে পারে।
গল্পটি পিঁপড়া, মৌমাছি, প্রজাপতিদের নিয়ে। পিঁপড়ার মেয়ে কাটুম একদিন তার মাকে বলল, অন্য এক দেশে বেড়াতে যাবে। মা সন্দিহান হয়ে যায়।
কাটুমকে বলে, নদী পেরিয়ে কেমন করে যাবে। নদীতে যে কাটুম ডুবে যাবে। কিন্তু নাছোড়বান্দা কাটুম নদী পেরিয়ে দূর দেশে যেতে চায়। কাটুম একটা বুদ্ধি বের করে। সে তার মাকে বলে, ‘আমরা পাতার নৌকায় করে যাব।’
কাটুমের এই ইচ্ছে পূরণ করতে ব্যাকুল হয়ে ওঠে গাছ। সে পাতা দিল। আর সেই পাতা দিয়ে মা পিঁপড়া পাতার নৌকা বানাল। কাটুম অন্য দেশে যাবে বলে তার সফরসঙ্গী হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করে ঘাসফড়িং, মৌমাছি ও প্রজাপতি। কাটুমও তাদের নিতে রাজি হয়ে গেল।
মা পিঁপড়া ও কাটুম পাতার নৌকার মাঝখানে বসল। অন্য দেশে যাওয়ার আনন্দে কাটুম তো খুশিতে গদগদ। নৌকার দাঁড় ধরল ঘাসফড়িং ও পাল তুলল প্রজাপতি।
আর মৌমাছি বইঠা চালানোর দায়িত্ব নিল। সবাই মিলে আনন্দ করতে করতে অন্য এক দেশে বেড়াতে গেল।
বইয়ের নাম: পাতার নৌকা
লেখক: দীপু মাহমুদ
প্রকাশনী: পঙ্খীরাজ
মূল্য: ৬০ টাকা
ভালো বন্ধু জীবনে খুব প্রয়োজন। একজন ভালো বন্ধু তোমাকে অনেক সাহায্য করবে। ভালোবাসবে। বন্ধুরা পাশে থাকলে জীবন অনেক সহজ মনে হয়। তাই বন্ধুত্বের বিকল্প নেই। বন্ধুত্বের বন্ধন নিয়ে লেখা অনেক গল্পের বইয়ের মধ্যে একটি বইয়ের নাম ‘পাতার নৌকা’। তুমি হয়তো ভাবতে পারো, পাতার আবার নৌকা হয় নাকি! এটা দেখতে কেমন? জানো তো, গল্পে সবই সম্ভব। আর এ-ও নিশ্চয় শুনেছ, পিঁপড়া অনেক পরিশ্রমী প্রাণী। পিঁপড়ার দল খুব ধীরে কাজ করে ঠিকই, কিন্তু অনবরত করতে থাকে। একসময় তারা সফল হয়। ছোট ছোট পায়ে হেঁটে হেঁটে তারা পাহাড়ের চূড়ায়ও পৌঁছাতে পারে।
গল্পটি পিঁপড়া, মৌমাছি, প্রজাপতিদের নিয়ে। পিঁপড়ার মেয়ে কাটুম একদিন তার মাকে বলল, অন্য এক দেশে বেড়াতে যাবে। মা সন্দিহান হয়ে যায়।
কাটুমকে বলে, নদী পেরিয়ে কেমন করে যাবে। নদীতে যে কাটুম ডুবে যাবে। কিন্তু নাছোড়বান্দা কাটুম নদী পেরিয়ে দূর দেশে যেতে চায়। কাটুম একটা বুদ্ধি বের করে। সে তার মাকে বলে, ‘আমরা পাতার নৌকায় করে যাব।’
কাটুমের এই ইচ্ছে পূরণ করতে ব্যাকুল হয়ে ওঠে গাছ। সে পাতা দিল। আর সেই পাতা দিয়ে মা পিঁপড়া পাতার নৌকা বানাল। কাটুম অন্য দেশে যাবে বলে তার সফরসঙ্গী হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করে ঘাসফড়িং, মৌমাছি ও প্রজাপতি। কাটুমও তাদের নিতে রাজি হয়ে গেল।
মা পিঁপড়া ও কাটুম পাতার নৌকার মাঝখানে বসল। অন্য দেশে যাওয়ার আনন্দে কাটুম তো খুশিতে গদগদ। নৌকার দাঁড় ধরল ঘাসফড়িং ও পাল তুলল প্রজাপতি।
আর মৌমাছি বইঠা চালানোর দায়িত্ব নিল। সবাই মিলে আনন্দ করতে করতে অন্য এক দেশে বেড়াতে গেল।
বইয়ের নাম: পাতার নৌকা
লেখক: দীপু মাহমুদ
প্রকাশনী: পঙ্খীরাজ
মূল্য: ৬০ টাকা
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে