জীবনধারা ডেস্ক
দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের সিচুয়ান প্রদেশের জিউঝাইগউ উপত্যকা। দেশটির একটি দর্শনীয় এবং ঐতিহাসিক এলাকা। ১৯৯২ সালে ইউনেসকো একে বিশ্ব প্রাকৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই পাহাড়ি অঞ্চল উচ্চতায় ৪ হাজার ৮০০ মিটারের বেশি। জিউঝাইগউ উপত্যকাটি তিব্বত মালভূমির মিন পর্বতমালার অংশ এবং এটি ৭২ হাজার হেক্টরজুড়ে বিস্তৃত। এর দক্ষিণ প্রান্তে আছে মিনশান গারনা চূড়া আর উত্তর প্রান্তে হোয়াংলং সিনিক এলাকা। এটি জিয়ালিং নদীর অন্যতম প্রধান জলধারা এবং ইয়াংজি নদীর অংশ।
এখানে আছে স্ফটিক স্বচ্ছ নীল ও সবুজ পানির হ্রদ, জলপ্রপাত, চুনাপাথরের টেরেস, গুহা এবং অনন্য সুন্দর প্রকৃতি। প্রায় ১৪০ প্রজাতির পাখির বাস এই অঞ্চলে। সেই সঙ্গে এখানে আছে জায়ান্ট পান্ডাসহ বিপন্ন প্রজাতির বেশ কিছু উদ্ভিদ ও প্রাণীর বসবাস।
জিউঝাইগউ উপত্যকায় তিব্বতিদের ৯টি গ্রাম আছে। সেসব গ্রামের মধ্যে সাতটিতে লোকজন থাকে এখনো। এই গ্রামগুলোর সব কটিতে পর্যটকদের যাওয়ার অনুমতি নেই। হেই, শুঝেং ও জেচাওয়া নামের তিনটি গ্রামে পর্যটকেরা যেতে পারেন। সেই সব গ্রামে বিভিন্ন হস্তশিল্প, স্যুভেনির ও স্থানীয় খাবার পাওয়া যায়।
দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের সিচুয়ান প্রদেশের জিউঝাইগউ উপত্যকা। দেশটির একটি দর্শনীয় এবং ঐতিহাসিক এলাকা। ১৯৯২ সালে ইউনেসকো একে বিশ্ব প্রাকৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই পাহাড়ি অঞ্চল উচ্চতায় ৪ হাজার ৮০০ মিটারের বেশি। জিউঝাইগউ উপত্যকাটি তিব্বত মালভূমির মিন পর্বতমালার অংশ এবং এটি ৭২ হাজার হেক্টরজুড়ে বিস্তৃত। এর দক্ষিণ প্রান্তে আছে মিনশান গারনা চূড়া আর উত্তর প্রান্তে হোয়াংলং সিনিক এলাকা। এটি জিয়ালিং নদীর অন্যতম প্রধান জলধারা এবং ইয়াংজি নদীর অংশ।
এখানে আছে স্ফটিক স্বচ্ছ নীল ও সবুজ পানির হ্রদ, জলপ্রপাত, চুনাপাথরের টেরেস, গুহা এবং অনন্য সুন্দর প্রকৃতি। প্রায় ১৪০ প্রজাতির পাখির বাস এই অঞ্চলে। সেই সঙ্গে এখানে আছে জায়ান্ট পান্ডাসহ বিপন্ন প্রজাতির বেশ কিছু উদ্ভিদ ও প্রাণীর বসবাস।
জিউঝাইগউ উপত্যকায় তিব্বতিদের ৯টি গ্রাম আছে। সেসব গ্রামের মধ্যে সাতটিতে লোকজন থাকে এখনো। এই গ্রামগুলোর সব কটিতে পর্যটকদের যাওয়ার অনুমতি নেই। হেই, শুঝেং ও জেচাওয়া নামের তিনটি গ্রামে পর্যটকেরা যেতে পারেন। সেই সব গ্রামে বিভিন্ন হস্তশিল্প, স্যুভেনির ও স্থানীয় খাবার পাওয়া যায়।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৩ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৩ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৩ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
৩ দিন আগে