মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
যেকোনো শুভসংবাদ বা কাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ মিষ্টি। আর সেই মিষ্টি যদি আদি বা বিখ্যাত হয়, তাহলে তো কথাই নেই। অবিভক্ত ভারতের মালদহ জেলার একটি থানা ছিল শিবগঞ্জ। সে সময় এই অঞ্চলে ছিল অনেক ময়রার বসবাস। দেশভাগের পর অনেকে মালদহে চলে গেলেও বেশ কিছু পরিবার থেকে যায় শিবগঞ্জে। তারা এখনো মিষ্টি তৈরির পেশা ধরে রেখেছে। শিবগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী এ চমচম পাওয়া যায় কেবল শিবগঞ্জ পৌর শহরের তিনটি দোকানে।
বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের বেশ কিছু দোকান অর্ডার দিয়ে কিনে এনে বিক্রি করছে জনপ্রিয়তার কারণে।
জানা যায়, ১৮৫৮ সালের দিকে শিবগঞ্জ বাজারে আদি চমচম তৈরি করেন নরেন্দ্র কুমার সরকার। তাঁর মিষ্টির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে সোনামসজিদ, কানসাটসহ তৎকালীন মহকুমা শহর চাঁপাইনবাবগঞ্জে। নরেন্দ্র কুমারের মৃত্যুর পর এ ব্যবসার হাল ধরেন তাঁর দুই ছেলে তাবল সরকার ও ইন্দ্রভূষণ সরকার। বর্তমানে তিন পুরুষের আদি চমচমের ব্যবসার এক অংশ চালাচ্ছেন ইন্দ্রভূষণ সরকার। তিনি ছাড়াও তাবল সরকারের ছেলে অরুণ কুমার সরকার ও ইন্দ্রভূষণের অপর ভাই বিজয় কুমার সরকারের ছেলে রিপন কুমার সরকার। শিবগঞ্জ বাজারে সরকার পরিবারের পাশাপাশি তিনটি চমচমের দোকান—আদি চমচম, আসল আদি চমচম ও নিউ আদি চমচম।
রিপন কুমার সরকার জানান, যে কেউ ইচ্ছা করলেই আদি চমচম তৈরি করতে পারে না। এ চমচম তৈরির সঙ্গে এই অঞ্চলের আবহাওয়া ও পানির বিশেষ বৈশিষ্ট্য জড়িত রয়েছে।
শিবগঞ্জের আসল আদি চমচম নামের দোকানটিতে যেতেই চোখে পড়ল মিষ্টি রাখার শোকেস। থরে থরে সাজানো চমচমসহ বেশ কিছু মিষ্টি। ভেতরে প্রায় প্রতিটি চেয়ারে গ্রাহক বসে মিষ্টি খাচ্ছেন। চারদিকে তাকিয়ে চলে গেলাম দোকানের পেছনে মিষ্টি তৈরির কারখানায়। একজন কারিগর ঘুরিয়ে দেখালেন কীভাবে মিষ্টি তৈরি হয়। সবকিছু দেখে বেরিয়ে আসার মুহূর্তে তিনি বললেন, ‘আরেকটা মিষ্টি আছে দেখে যান।’ তিনি বড় একটি পাতিল বের করলেন। তাতে শিরায় ডোবানো এক কেজি ওজনের মস্ত বড় আদি চমচম। জানা গেল, এর চেয়েও বড় চমচম অর্ডার দিলে বানিয়ে দেন তাঁরা।
যেকোনো শুভসংবাদ বা কাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ মিষ্টি। আর সেই মিষ্টি যদি আদি বা বিখ্যাত হয়, তাহলে তো কথাই নেই। অবিভক্ত ভারতের মালদহ জেলার একটি থানা ছিল শিবগঞ্জ। সে সময় এই অঞ্চলে ছিল অনেক ময়রার বসবাস। দেশভাগের পর অনেকে মালদহে চলে গেলেও বেশ কিছু পরিবার থেকে যায় শিবগঞ্জে। তারা এখনো মিষ্টি তৈরির পেশা ধরে রেখেছে। শিবগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী এ চমচম পাওয়া যায় কেবল শিবগঞ্জ পৌর শহরের তিনটি দোকানে।
বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের বেশ কিছু দোকান অর্ডার দিয়ে কিনে এনে বিক্রি করছে জনপ্রিয়তার কারণে।
জানা যায়, ১৮৫৮ সালের দিকে শিবগঞ্জ বাজারে আদি চমচম তৈরি করেন নরেন্দ্র কুমার সরকার। তাঁর মিষ্টির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে সোনামসজিদ, কানসাটসহ তৎকালীন মহকুমা শহর চাঁপাইনবাবগঞ্জে। নরেন্দ্র কুমারের মৃত্যুর পর এ ব্যবসার হাল ধরেন তাঁর দুই ছেলে তাবল সরকার ও ইন্দ্রভূষণ সরকার। বর্তমানে তিন পুরুষের আদি চমচমের ব্যবসার এক অংশ চালাচ্ছেন ইন্দ্রভূষণ সরকার। তিনি ছাড়াও তাবল সরকারের ছেলে অরুণ কুমার সরকার ও ইন্দ্রভূষণের অপর ভাই বিজয় কুমার সরকারের ছেলে রিপন কুমার সরকার। শিবগঞ্জ বাজারে সরকার পরিবারের পাশাপাশি তিনটি চমচমের দোকান—আদি চমচম, আসল আদি চমচম ও নিউ আদি চমচম।
রিপন কুমার সরকার জানান, যে কেউ ইচ্ছা করলেই আদি চমচম তৈরি করতে পারে না। এ চমচম তৈরির সঙ্গে এই অঞ্চলের আবহাওয়া ও পানির বিশেষ বৈশিষ্ট্য জড়িত রয়েছে।
শিবগঞ্জের আসল আদি চমচম নামের দোকানটিতে যেতেই চোখে পড়ল মিষ্টি রাখার শোকেস। থরে থরে সাজানো চমচমসহ বেশ কিছু মিষ্টি। ভেতরে প্রায় প্রতিটি চেয়ারে গ্রাহক বসে মিষ্টি খাচ্ছেন। চারদিকে তাকিয়ে চলে গেলাম দোকানের পেছনে মিষ্টি তৈরির কারখানায়। একজন কারিগর ঘুরিয়ে দেখালেন কীভাবে মিষ্টি তৈরি হয়। সবকিছু দেখে বেরিয়ে আসার মুহূর্তে তিনি বললেন, ‘আরেকটা মিষ্টি আছে দেখে যান।’ তিনি বড় একটি পাতিল বের করলেন। তাতে শিরায় ডোবানো এক কেজি ওজনের মস্ত বড় আদি চমচম। জানা গেল, এর চেয়েও বড় চমচম অর্ডার দিলে বানিয়ে দেন তাঁরা।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১২ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১২ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১২ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে