জীবনধারা ডেস্ক
কান চলচ্চিত্র উৎসবের লাল গালিচায় বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই প্রথম পা রেখেছিলেন ২০০২ সালে। সেটি ছিল উৎসবটির ৫৫তম আসর। সে আসরে ‘দেবদাস’ সিনেমার প্রিমিয়ারে অংশ নিতে গাড়ি থেকে তিনি নেমেছিলেন উজ্জ্বল হলুদরঙা শাড়ি পরে। শাড়িটি নকশা করেছিলেন বিখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনার নিতা লুল্লা। কাঁচা হলুদরঙা এই শাড়ির সঙ্গে অ্যাশ পরেছিলেন সোনার গয়না। পুরোদস্তুর ভারতীয় নারীর রূপে জগৎ দেখেছিল তাঁকে। এবার চলছে কান উৎসবের ৭৭তম আসর। এ আসরে যে দুটি পোশাক তিনি পরেছেন, তার একটি প্রশংসিত হলেও অন্যটিকে ভালোভাবে গ্রহণ করেনি দর্শকেরা।
প্রায় ২২ বছরের হিসাবে এক, দুই, তিন করে গুনতে গেলে ঐশ্বরিয়া রাইয়ের ‘কান লুক’ অসংখ্য। লাল গালিচায় হেঁটে বেড়ানোর সময় পরিধেয় পোশাকের কারণে তিনি যেমন প্রশংসিত হয়েছেন, আবার দর্শক ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে বলেছেন, ‘স্বপ্ন রানির এ কী অদ্ভুত হাল!’ এ যাবৎকালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ঐশ্বরিয়া পরিহিত আলোচিত পোশাকগুলো নিয়ে এবারের আয়োজন।
২০১৪ সালে কানে ঐশ্বরিয়া ইতালিয়ান ফ্যাশন ডিজাইনার রবার্তো কাভালির নকশা করা বডি শেপড স্ট্রাপলেস গাউন পরেন। সোনালি এ গাউনের সঙ্গে বাদামি কার্ল করা চুল ছেড়ে রাখেন অ্যাশ, ঠোঁটে ছিল টকটকে লাল লিপস্টিক। তাঁর এই ঝলমলে লুক দর্শক মহলে হয়েছিল প্রশংসিত।
ঐশ্বরিয়ার এই লুকটি আজও কেউ ভুলতে পারেনি। ২০১৭ সালে কানের লাল গালিচায় যেন ডিজনির প্রিন্সেস সিনডারেলা হয়েই ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন এই বিশ্বসুন্দরী। ফ্যাশন ডিজাইনার মাইকেল সিনকোর নকশা করা বরফ–নীলরঙা গাউনে কেউ অ্যাশকে ভেবে নিচ্ছিলেন সিনডারেলা, আবার কেউ প্রিন্সেস এলসা। গাউনের সঙ্গে মিনিমাল মেকআপে তাঁকে বেশ লাগছিল। পিঠময় ছড়িয়ে ছিল রেশমি বাদামি চুল।
মাইকেল সিনকোর নকশা করা আরও একটি পোশাক পরে দর্শকদের মোহাচ্ছন্ন করেছিলেন এই তারকা। ২০১৮ সালের কান চলচ্চিত্র উৎসবে বেগুনি রঙের বাটারফ্লাই গাউনে তাঁকে দেখাচ্ছিল গ্ল্যামারাল প্রজাপতির মতো!
২০২২ সালে লাল গালিচায় ডলচে অ্যান্ড গাবানার থ্রিডি ফ্লোরাল মোটিফের গাউন পরে হাজির হন তিনি। কালো গাউনের ওপর বিভিন্ন রঙের ফুলের সন্নিবেশ ঘটেছিল যেন! চোখেমুখে গোলাপি আভা আর মিনিমাল মেকআপে অন্যরকম এক আলো ছড়াচ্ছিলেন এই বি টাউন কুইন।
২০২২ এর কান চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁর আরও একটি পোশাক প্রশংসিত হয়। ডিজাইনার গৌরব গুপ্তর ‘বার্থ অব ভেনাস’ নামের এই গোলাপি গাউনটি ঐশ্বরিয়ার চিরতরুণ রূপটিই বের করে এনেছিল। স্ক্যাল্পটেড হুডওয়ালা এই গাউনটিতে পাথর বসাতে কাজ করেছিলেন তিন হাজার পাঁচ শ জন শ্রমিক।
৭৬তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে ঐশ্বরিয়া পরিহিত একটি পোশাক বেশ আলোচিত হয়েছিল। রুপালি সিকুইন করা বিরাট হুডিওয়ালা এই গাউনটিতে এই নায়িকাকে অনেকটাই সর্পিল দেখাচ্ছিল বলে মন্তব্য করেছিলেন নেটিজেনরা। তবে বোল্ড লুক ও টকটকে লাল লিপস্টিকসহ পুরো লুকটাকে দারুণভাবে ক্যারি করতে পেরেছিলেন এই তারকা।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, ভোগ, দ্য ন্যাশনাল ও অন্যান্য। ছবি: সংগৃহীত
কান চলচ্চিত্র উৎসবের লাল গালিচায় বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই প্রথম পা রেখেছিলেন ২০০২ সালে। সেটি ছিল উৎসবটির ৫৫তম আসর। সে আসরে ‘দেবদাস’ সিনেমার প্রিমিয়ারে অংশ নিতে গাড়ি থেকে তিনি নেমেছিলেন উজ্জ্বল হলুদরঙা শাড়ি পরে। শাড়িটি নকশা করেছিলেন বিখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনার নিতা লুল্লা। কাঁচা হলুদরঙা এই শাড়ির সঙ্গে অ্যাশ পরেছিলেন সোনার গয়না। পুরোদস্তুর ভারতীয় নারীর রূপে জগৎ দেখেছিল তাঁকে। এবার চলছে কান উৎসবের ৭৭তম আসর। এ আসরে যে দুটি পোশাক তিনি পরেছেন, তার একটি প্রশংসিত হলেও অন্যটিকে ভালোভাবে গ্রহণ করেনি দর্শকেরা।
প্রায় ২২ বছরের হিসাবে এক, দুই, তিন করে গুনতে গেলে ঐশ্বরিয়া রাইয়ের ‘কান লুক’ অসংখ্য। লাল গালিচায় হেঁটে বেড়ানোর সময় পরিধেয় পোশাকের কারণে তিনি যেমন প্রশংসিত হয়েছেন, আবার দর্শক ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে বলেছেন, ‘স্বপ্ন রানির এ কী অদ্ভুত হাল!’ এ যাবৎকালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ঐশ্বরিয়া পরিহিত আলোচিত পোশাকগুলো নিয়ে এবারের আয়োজন।
২০১৪ সালে কানে ঐশ্বরিয়া ইতালিয়ান ফ্যাশন ডিজাইনার রবার্তো কাভালির নকশা করা বডি শেপড স্ট্রাপলেস গাউন পরেন। সোনালি এ গাউনের সঙ্গে বাদামি কার্ল করা চুল ছেড়ে রাখেন অ্যাশ, ঠোঁটে ছিল টকটকে লাল লিপস্টিক। তাঁর এই ঝলমলে লুক দর্শক মহলে হয়েছিল প্রশংসিত।
ঐশ্বরিয়ার এই লুকটি আজও কেউ ভুলতে পারেনি। ২০১৭ সালে কানের লাল গালিচায় যেন ডিজনির প্রিন্সেস সিনডারেলা হয়েই ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন এই বিশ্বসুন্দরী। ফ্যাশন ডিজাইনার মাইকেল সিনকোর নকশা করা বরফ–নীলরঙা গাউনে কেউ অ্যাশকে ভেবে নিচ্ছিলেন সিনডারেলা, আবার কেউ প্রিন্সেস এলসা। গাউনের সঙ্গে মিনিমাল মেকআপে তাঁকে বেশ লাগছিল। পিঠময় ছড়িয়ে ছিল রেশমি বাদামি চুল।
মাইকেল সিনকোর নকশা করা আরও একটি পোশাক পরে দর্শকদের মোহাচ্ছন্ন করেছিলেন এই তারকা। ২০১৮ সালের কান চলচ্চিত্র উৎসবে বেগুনি রঙের বাটারফ্লাই গাউনে তাঁকে দেখাচ্ছিল গ্ল্যামারাল প্রজাপতির মতো!
২০২২ সালে লাল গালিচায় ডলচে অ্যান্ড গাবানার থ্রিডি ফ্লোরাল মোটিফের গাউন পরে হাজির হন তিনি। কালো গাউনের ওপর বিভিন্ন রঙের ফুলের সন্নিবেশ ঘটেছিল যেন! চোখেমুখে গোলাপি আভা আর মিনিমাল মেকআপে অন্যরকম এক আলো ছড়াচ্ছিলেন এই বি টাউন কুইন।
২০২২ এর কান চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁর আরও একটি পোশাক প্রশংসিত হয়। ডিজাইনার গৌরব গুপ্তর ‘বার্থ অব ভেনাস’ নামের এই গোলাপি গাউনটি ঐশ্বরিয়ার চিরতরুণ রূপটিই বের করে এনেছিল। স্ক্যাল্পটেড হুডওয়ালা এই গাউনটিতে পাথর বসাতে কাজ করেছিলেন তিন হাজার পাঁচ শ জন শ্রমিক।
৭৬তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে ঐশ্বরিয়া পরিহিত একটি পোশাক বেশ আলোচিত হয়েছিল। রুপালি সিকুইন করা বিরাট হুডিওয়ালা এই গাউনটিতে এই নায়িকাকে অনেকটাই সর্পিল দেখাচ্ছিল বলে মন্তব্য করেছিলেন নেটিজেনরা। তবে বোল্ড লুক ও টকটকে লাল লিপস্টিকসহ পুরো লুকটাকে দারুণভাবে ক্যারি করতে পেরেছিলেন এই তারকা।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, ভোগ, দ্য ন্যাশনাল ও অন্যান্য। ছবি: সংগৃহীত
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
২ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে