জীবনধারা ডেস্ক
সুন্দর ত্বকের রহস্য কী জানতে চাইলে কারিনা কাপুর একবাক্যেই বলেন, ‘জিনগত কারণেই ত্বক সুন্দর।’ তাই বলে কথা তো এখানেই শেষ করা যায় না। অনেকেই নানান সূত্র থেকে বলেন, টক দই আর আমন্ড তেলের মিশ্রণ ব্যবহারেই তাঁর ত্বক পেলব থাকে। অনেকে আবার বলেন, মধুর পুরু পরত মুখে লাগিয়ে রাখেন কারিনা। এটাই তাঁর কাছে সেরা ক্লিনজার। কিন্তু আদতে কারিনা ত্বকের দেখভাল করেন কী করে? সম্প্রতি ভোগ ম্যাগাজিনের একটি ফিচারে কারিনার রূপ রহস্যের উদ্ঘাটন হয়েছে।সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘ক্রু’র সেটে কারিনা কাপুর মুখে ভেজা টিস্যু ছড়িয়ে বসে ছিলেন। আর সেই ছবিটি আবার তাঁর ইনস্টাগ্রামেও পোস্ট হয়েছে পরে। এই ভেজা টিস্য়ুর রহস্যটা কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে জানা যায়, মেকআপের আগে ত্বক প্রস্তুত করতে, ত্বক হাউড্রেটেড রাখতে এবং ত্বকের ক্লান্তি কাটাতেই এই পথ বেছে নেন কারিনা। যেটাকে তিনি ‘মিনি স্পা’ বলে উল্লেখ করতে ভালোবাসেন। কিন্তু এই ভেজা টিস্য়ুর বাইরে ত্বকের সৌন্দর্যের জন্য আর কী কী করেন বেবো? জেনে নেওয়া যাক,
মুখের ফোলাভাব, রোদে পোড়া দাগ, ত্বকের জ্বালাপোড়া দূর করতে মুখে বরফ থেরাপি নেন কারিনা। তা ছাড়া মুখে বরফ ঘষে নিলে মেকআপও খুব সুন্দর ত্বকে বসে যায়।
মুখের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে নিয়মিত ম্যাসাজ করেন কারিনা কাপুর। জেড রোলার, গুয়াশা ইত্যাদি যন্ত্র তো বটেই, আঙুলের সাহায্য়েও ত্বক ম্যাসাজ করেন তিনি। মেকআপ নেওয়ার আগে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে আঙুলের সাহায্য়ে ম্যাসাজ করেন। এতে মুখের ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে ও লালচে ভাব থাকলে কমে যায়।কীভাবে মনপ্রাণ দিয়ে ব্যায়াম করতে হয়, তা বেবোর চেয়ে ভালো আর কে জানে? শরীর ফিট রাখতে ও মন ভালো রাখতে যোগব্যায়াম করেন তিনি।যোগব্যায়াম ত্বকের বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ইনস্টাগ্রামের একটি পোস্টে বেবো লেখেন, ‘পুরো পৃথিবীটাই তো ইয়োগা ম্যাট!’
সুন্দর ত্বকের রহস্য কী জানতে চাইলে কারিনা কাপুর একবাক্যেই বলেন, ‘জিনগত কারণেই ত্বক সুন্দর।’ তাই বলে কথা তো এখানেই শেষ করা যায় না। অনেকেই নানান সূত্র থেকে বলেন, টক দই আর আমন্ড তেলের মিশ্রণ ব্যবহারেই তাঁর ত্বক পেলব থাকে। অনেকে আবার বলেন, মধুর পুরু পরত মুখে লাগিয়ে রাখেন কারিনা। এটাই তাঁর কাছে সেরা ক্লিনজার। কিন্তু আদতে কারিনা ত্বকের দেখভাল করেন কী করে? সম্প্রতি ভোগ ম্যাগাজিনের একটি ফিচারে কারিনার রূপ রহস্যের উদ্ঘাটন হয়েছে।সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘ক্রু’র সেটে কারিনা কাপুর মুখে ভেজা টিস্যু ছড়িয়ে বসে ছিলেন। আর সেই ছবিটি আবার তাঁর ইনস্টাগ্রামেও পোস্ট হয়েছে পরে। এই ভেজা টিস্য়ুর রহস্যটা কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে জানা যায়, মেকআপের আগে ত্বক প্রস্তুত করতে, ত্বক হাউড্রেটেড রাখতে এবং ত্বকের ক্লান্তি কাটাতেই এই পথ বেছে নেন কারিনা। যেটাকে তিনি ‘মিনি স্পা’ বলে উল্লেখ করতে ভালোবাসেন। কিন্তু এই ভেজা টিস্য়ুর বাইরে ত্বকের সৌন্দর্যের জন্য আর কী কী করেন বেবো? জেনে নেওয়া যাক,
মুখের ফোলাভাব, রোদে পোড়া দাগ, ত্বকের জ্বালাপোড়া দূর করতে মুখে বরফ থেরাপি নেন কারিনা। তা ছাড়া মুখে বরফ ঘষে নিলে মেকআপও খুব সুন্দর ত্বকে বসে যায়।
মুখের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে নিয়মিত ম্যাসাজ করেন কারিনা কাপুর। জেড রোলার, গুয়াশা ইত্যাদি যন্ত্র তো বটেই, আঙুলের সাহায্য়েও ত্বক ম্যাসাজ করেন তিনি। মেকআপ নেওয়ার আগে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে আঙুলের সাহায্য়ে ম্যাসাজ করেন। এতে মুখের ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে ও লালচে ভাব থাকলে কমে যায়।কীভাবে মনপ্রাণ দিয়ে ব্যায়াম করতে হয়, তা বেবোর চেয়ে ভালো আর কে জানে? শরীর ফিট রাখতে ও মন ভালো রাখতে যোগব্যায়াম করেন তিনি।যোগব্যায়াম ত্বকের বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ইনস্টাগ্রামের একটি পোস্টে বেবো লেখেন, ‘পুরো পৃথিবীটাই তো ইয়োগা ম্যাট!’
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে