অনলাইন ডেস্ক
হাতির গোবর থেকেই তৈরি হয় বিশ্বের অন্যতম দামি কফি! শুনতে অবাক লাগলেও থাইল্যান্ডে তৈরি হওয়া এই কফির নাম ব্ল্যাক আইভরি কফি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্ল্যাক আইভরি কফি প্রস্তুতকারী সংস্থার মালিকের নাম ব্লেক ডানকিন। ২০০২ সালে তিনি জাপানের এক কোম্পানিতে চাকরি করতেন। ওই সময় ব্লেকের জানতে পারেন, গন্ধগোকুলের মল থেকে তৈরি থাইল্যান্ডের কোপি লুয়াক কফির জন্য কফিপ্রেমীরা ৫০ ডলার পর্যন্ত খরচ করছেন।
এ খবর শুনে চাকরি ছেড়ে ব্ল্যাক আইভরি কফি নামে একটি কোম্পানি খুলেন ব্লেক ডানকিন। যদিও প্রথমে গন্ধগোকুলের মল ব্যবহারের কথা ভেবেছিলেন ডানকিন। কিন্তু পরে হাতির গোবর থেকে কফি সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
ব্ল্যাক আইভরি কফি কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রতি দিনের খাবারের সঙ্গে অ্যারাবিকা চেরি মিশিয়ে তা খেতে দেওয়া হয় হাতিকে। তৃণভোজী হওয়ায় চেরির সেলুলোজে উৎসেচন হয়। ফলে হাতির মল থেকে ‘মিষ্টি ফলের সুগন্ধ’ বার হয়। ব্লেকের সংস্থার দাবি, এক কেজি কফি তৈরির জন্য ৩৩ কেজি চেরি খাওয়াতে হয় হাতিদের।
হাতির মল সংগ্রহ করে তা পরিষ্কার করে রোদে শুকোতে দেওয়া হয়। খানিকটা এ দেশে ঘুঁটে দেওয়ার মতো। রোদে শুকোনোর পর প্রথমে তার উপরি ভাগ ফেলে দেওয়া হয়। এর পর তা সংগ্রহ করে যন্ত্রের মাধ্যমে আলাদা করা হয়। পরে সেগুলোকে যন্ত্রের মধ্যে শুকনো করে ভাজা হয়।
থাইল্যান্ডের চিয়াং সায়েন এলাকায় গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল এলিফ্যান্ট ফাউন্ডেশনে যে হাতিরা আশ্রয় পায়, মূলত সেখান থেকেই তাদের মল সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলে।
ব্ল্যাক আইভরি কফি কোম্পানির এই কফির স্বাদ অপেক্ষাকৃত কম তেতো এবং কিছুটা ক্যারামেল এবং চকলেটের মতো।
ব্ল্যাক আইভরি কফির কেজি প্রতিমূল্য ২ হাজার ডলার বা এক লাখ ৭১ হাজার টাকা।
হাতির গোবর থেকেই তৈরি হয় বিশ্বের অন্যতম দামি কফি! শুনতে অবাক লাগলেও থাইল্যান্ডে তৈরি হওয়া এই কফির নাম ব্ল্যাক আইভরি কফি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্ল্যাক আইভরি কফি প্রস্তুতকারী সংস্থার মালিকের নাম ব্লেক ডানকিন। ২০০২ সালে তিনি জাপানের এক কোম্পানিতে চাকরি করতেন। ওই সময় ব্লেকের জানতে পারেন, গন্ধগোকুলের মল থেকে তৈরি থাইল্যান্ডের কোপি লুয়াক কফির জন্য কফিপ্রেমীরা ৫০ ডলার পর্যন্ত খরচ করছেন।
এ খবর শুনে চাকরি ছেড়ে ব্ল্যাক আইভরি কফি নামে একটি কোম্পানি খুলেন ব্লেক ডানকিন। যদিও প্রথমে গন্ধগোকুলের মল ব্যবহারের কথা ভেবেছিলেন ডানকিন। কিন্তু পরে হাতির গোবর থেকে কফি সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
ব্ল্যাক আইভরি কফি কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রতি দিনের খাবারের সঙ্গে অ্যারাবিকা চেরি মিশিয়ে তা খেতে দেওয়া হয় হাতিকে। তৃণভোজী হওয়ায় চেরির সেলুলোজে উৎসেচন হয়। ফলে হাতির মল থেকে ‘মিষ্টি ফলের সুগন্ধ’ বার হয়। ব্লেকের সংস্থার দাবি, এক কেজি কফি তৈরির জন্য ৩৩ কেজি চেরি খাওয়াতে হয় হাতিদের।
হাতির মল সংগ্রহ করে তা পরিষ্কার করে রোদে শুকোতে দেওয়া হয়। খানিকটা এ দেশে ঘুঁটে দেওয়ার মতো। রোদে শুকোনোর পর প্রথমে তার উপরি ভাগ ফেলে দেওয়া হয়। এর পর তা সংগ্রহ করে যন্ত্রের মাধ্যমে আলাদা করা হয়। পরে সেগুলোকে যন্ত্রের মধ্যে শুকনো করে ভাজা হয়।
থাইল্যান্ডের চিয়াং সায়েন এলাকায় গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল এলিফ্যান্ট ফাউন্ডেশনে যে হাতিরা আশ্রয় পায়, মূলত সেখান থেকেই তাদের মল সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলে।
ব্ল্যাক আইভরি কফি কোম্পানির এই কফির স্বাদ অপেক্ষাকৃত কম তেতো এবং কিছুটা ক্যারামেল এবং চকলেটের মতো।
ব্ল্যাক আইভরি কফির কেজি প্রতিমূল্য ২ হাজার ডলার বা এক লাখ ৭১ হাজার টাকা।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
২ দিন আগে