ফারিয়া রহমান খান
বিড়ালপ্রেমীদের কাছে এই চতুষ্পদ প্রাণীর মায়ায় না জড়ানো যে বড়ই দুষ্কর! জীবনানন্দের ‘বেড়াল’ কবিতার বর্ণনার চঞ্চল প্রাণী বিড়াল। একে যখন আপনি পোষার কথা ভাববেন বা অ্যাডাপশনে নেবেন, তখন আপনাকে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
নতুন পরিবেশে মানানোর সময় দিন
একটা বিড়ালকে আপনার বাসায় আনার সঙ্গে সঙ্গে সে স্বাভাবিক আচরণ করবে, এমন নয়। নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানাতে তার সময় লাগবে অন্তত দুই সপ্তাহ। এ সময় তাকে বিরক্ত না করে নিজের মতো মানিয়ে নিতে দিন। বাসায় পুরোনো বিড়াল থাকলে তাদের থেকে নতুনটিকে দূরে রাখুন। ধীরে ধীরে তারা নিজেরাই একে অন্যের সঙ্গে মিশতে শুরু করবে।
প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যবস্থা রাখুন
লিটার বক্স, খাবার ও পানির পাত্র, খাবার, ক্যাট হাউস এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিড়াল বাসায় আনার আগেই ঠিক করে রাখুন। নইলে তাকে বাসায় এনে এসব জিনিসের ব্যবস্থা করতে গেলে বিপদে পড়বেন। উঁচু বাসায় থাকলে বাসা অবশ্যই আগে থেকে ক্যাটপ্রুফ করিয়ে নিন। বারান্দায় নেট লাগানোর ব্যবস্থা করুন।
খেলনা
বিড়াল খেলতে খুব ভালোবাসে। তাই তাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট খেলনার ব্যবস্থা রাখুন। সঙ্গে বিভিন্ন খালি বাক্স, বল আর স্ক্র্যাচার রাখতে ভুলবেন না। আপনার ছোট্ট বন্ধু এসব পেলে অনেক খুশি হবে।
রুটিন তৈরি করুন
বিড়ালকে অবশ্যই একটা রুটিনের মধ্যে রাখবেন। খাওয়া, খেলা ও গ্রুমিংয়ের জন্য আলাদা সময় ঠিক করে সেই নির্দিষ্ট সময়েই নির্দিষ্ট কাজটি করুন। এতে আপনি এবং বিড়াল—দুজনই একটা রুটিনে অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন।
ট্রেনিং
বিড়াল যেন তার নাম শোনার পর সাড়া দেয়, সে জন্য ট্রেনিং দিন। তার নাম ঠিক করে তাকে সেই নামে ডাকুন এবং সে সাড়া দেওয়া শুরু করলে তাকে তার পছন্দের খাবার দিন। এতে সে দ্রুত তার নামে সাড়া দিতে শিখবে। তা ছাড়া এই ট্রিট গিভিং পদ্ধতিতে তাকে আরও বিভিন্ন রকমের ট্রেনিং দিতে পারেন, যেমন টয়লেট নির্দিষ্ট জায়গায় করা, বল ফেস করা, বিভিন্ন আচরণ শেখা ইত্যাদি। এতে আপনাদের সম্পর্ক ভালো হবে।
ভেটের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন
বিড়ালের ভালো থাকার জন্য ভেট জরুরি। তাই শুরু থেকেই একজন অভিজ্ঞ ভেটের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। বিড়ালের নিয়মিত পরীক্ষা ও অন্যান্য প্রয়োজনে তাঁর কাছে নিয়ে যান।
সূত্র: পেট এমডি
বিড়ালপ্রেমীদের কাছে এই চতুষ্পদ প্রাণীর মায়ায় না জড়ানো যে বড়ই দুষ্কর! জীবনানন্দের ‘বেড়াল’ কবিতার বর্ণনার চঞ্চল প্রাণী বিড়াল। একে যখন আপনি পোষার কথা ভাববেন বা অ্যাডাপশনে নেবেন, তখন আপনাকে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
নতুন পরিবেশে মানানোর সময় দিন
একটা বিড়ালকে আপনার বাসায় আনার সঙ্গে সঙ্গে সে স্বাভাবিক আচরণ করবে, এমন নয়। নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানাতে তার সময় লাগবে অন্তত দুই সপ্তাহ। এ সময় তাকে বিরক্ত না করে নিজের মতো মানিয়ে নিতে দিন। বাসায় পুরোনো বিড়াল থাকলে তাদের থেকে নতুনটিকে দূরে রাখুন। ধীরে ধীরে তারা নিজেরাই একে অন্যের সঙ্গে মিশতে শুরু করবে।
প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যবস্থা রাখুন
লিটার বক্স, খাবার ও পানির পাত্র, খাবার, ক্যাট হাউস এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিড়াল বাসায় আনার আগেই ঠিক করে রাখুন। নইলে তাকে বাসায় এনে এসব জিনিসের ব্যবস্থা করতে গেলে বিপদে পড়বেন। উঁচু বাসায় থাকলে বাসা অবশ্যই আগে থেকে ক্যাটপ্রুফ করিয়ে নিন। বারান্দায় নেট লাগানোর ব্যবস্থা করুন।
খেলনা
বিড়াল খেলতে খুব ভালোবাসে। তাই তাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট খেলনার ব্যবস্থা রাখুন। সঙ্গে বিভিন্ন খালি বাক্স, বল আর স্ক্র্যাচার রাখতে ভুলবেন না। আপনার ছোট্ট বন্ধু এসব পেলে অনেক খুশি হবে।
রুটিন তৈরি করুন
বিড়ালকে অবশ্যই একটা রুটিনের মধ্যে রাখবেন। খাওয়া, খেলা ও গ্রুমিংয়ের জন্য আলাদা সময় ঠিক করে সেই নির্দিষ্ট সময়েই নির্দিষ্ট কাজটি করুন। এতে আপনি এবং বিড়াল—দুজনই একটা রুটিনে অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন।
ট্রেনিং
বিড়াল যেন তার নাম শোনার পর সাড়া দেয়, সে জন্য ট্রেনিং দিন। তার নাম ঠিক করে তাকে সেই নামে ডাকুন এবং সে সাড়া দেওয়া শুরু করলে তাকে তার পছন্দের খাবার দিন। এতে সে দ্রুত তার নামে সাড়া দিতে শিখবে। তা ছাড়া এই ট্রিট গিভিং পদ্ধতিতে তাকে আরও বিভিন্ন রকমের ট্রেনিং দিতে পারেন, যেমন টয়লেট নির্দিষ্ট জায়গায় করা, বল ফেস করা, বিভিন্ন আচরণ শেখা ইত্যাদি। এতে আপনাদের সম্পর্ক ভালো হবে।
ভেটের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন
বিড়ালের ভালো থাকার জন্য ভেট জরুরি। তাই শুরু থেকেই একজন অভিজ্ঞ ভেটের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। বিড়ালের নিয়মিত পরীক্ষা ও অন্যান্য প্রয়োজনে তাঁর কাছে নিয়ে যান।
সূত্র: পেট এমডি
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে