সানজিদা সামরিন, ঢাকা
কী করছ বলো তো? এদিকে এসো; একটা জরুরি খবর আছে। চুপিচুপি বলি, তুমি কি জানো, বাড়িতে তোমার আশপাশেই জাদু ছড়িয়ে আছে? বিশ্বাস করছ না বুঝি? সত্যি বলছি।
জাদুকরেরা যেমন রুমালকে পায়রা বানিয়ে ফেলতে পারেন, তেমনি তুমিও কিন্তু টিস্যু পেপার রোলকে ড্রাগন বানিয়ে ফেলতে পার। জাদুর খেলা তোমার হাতেই! যাচাই করে দেখবে নাকি?
যা যা লাগবে
• টিস্যু পেপার রোল
• সাদা, সবুজ, নীল ও বেগুনি রঙের কাগজ
• নীল অ্যাক্রিলিক রং
• মার্কার পেন
• আইকা
• কাঁচি
চলো করি
• টিস্যু শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভেতরের রোলটা রেখে দাও। এবার এই টিস্যু পেপার রোলের ওপর নীল রং করো। শুকোতে দাও ফ্যানের বাতাসে।
• এবার বেগুনি রঙের কাগজ কেটে বানাও ড্রাগনের মাথা ও কান। কানটা কাটতে হবে ত্রিভুজের আকারে। ছবিটায় একবার চোখ বুলিয়ে নিলেই বুঝতে পারবে। এবার মাথার ওপরের দিকে ত্রিভুজের আকারে কেটে নেওয়া কান দুটো লাগিয়ে নাও আইকা দিয়ে। সবুজ রঙের কাগজটা জিগজ্যাগ করে কেটে কানের পেছনে লাগিয়ে নাও। ড্রাগনের কানে তো খাঁজকাটা একটা ব্যাপার থাকে, তাই না?
• রং করা টিস্যু পেপার রোল শুকিয়ে গেলে ড্রাগনের মাথাটা আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও রোলের ওপরের দিকে। এবার সাদা কাগজ গোল করে কেটে বানাও চোখ আর চোখা তিন কোনা করে কেটে বানাও শিং। এগুলোও আইকা দিয়ে জায়গামতো বসিয়ে নাও। মার্কার পেন দিয়ে আঁকো চোখের মণি।
• সবুজ রঙের কাগজের কারসাজি হবে এবার। কাগজ এপাশ-ওপাশ ভাঁজ করে পাখা বানিয়েছ না আগে? হ্যাঁ, এবার সবুজ রঙের কাগজটি দিয়ে তেমনই একটি পাখা বানাও। এরপর মাঝখান থেকে কেটে ফেলো কাঁচি দিয়ে। কেটে নেওয়া একটি অংশ ড্রাগনের মাথার বাঁ পাশে, অন্যটি ডান পাশে টিস্যু পেপার রোলের সঙ্গে আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও। এই হলো ড্রাগনের পাখা, বুঝলে?
• চিকন চিকন করে সবুজ কাগজ কেটে টিস্যু পেপার রোলের ওপর আড়াআড়ি করে লাগিয়ে নাও আইকা দিয়ে। এর ওপর মার্কার দিয়ে পলকা ডট এঁকে নাও। এই সবুজ রঙের কাগজ দিয়েই বানাও লেজ। খাঁজকাটা ব্যাপারটা আনতে নীল রঙের কাগজ জিগ্যজ্যাগ করে কেটে বসাও সবুজ লেজের একপাশে। এবার লেজটা টিস্যু পেপার রোলের ভেতরের দিকে আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও। লেজের ওপরে আঁকতে পার পলকা ডট।
• এবার নীল রঙের কাগজ মাপমতো কেটে বানিয়ে নাও ড্রাগনের দুই পা। কীভাবে কাটতে হবে তা বুঝতে পারবে ছবিটা দেখেই।
তুমি চাইলে হাতের জাদুতে বানাতে পার তোমার পছন্দের রঙের ড্রাগন।
কী করছ বলো তো? এদিকে এসো; একটা জরুরি খবর আছে। চুপিচুপি বলি, তুমি কি জানো, বাড়িতে তোমার আশপাশেই জাদু ছড়িয়ে আছে? বিশ্বাস করছ না বুঝি? সত্যি বলছি।
জাদুকরেরা যেমন রুমালকে পায়রা বানিয়ে ফেলতে পারেন, তেমনি তুমিও কিন্তু টিস্যু পেপার রোলকে ড্রাগন বানিয়ে ফেলতে পার। জাদুর খেলা তোমার হাতেই! যাচাই করে দেখবে নাকি?
যা যা লাগবে
• টিস্যু পেপার রোল
• সাদা, সবুজ, নীল ও বেগুনি রঙের কাগজ
• নীল অ্যাক্রিলিক রং
• মার্কার পেন
• আইকা
• কাঁচি
চলো করি
• টিস্যু শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভেতরের রোলটা রেখে দাও। এবার এই টিস্যু পেপার রোলের ওপর নীল রং করো। শুকোতে দাও ফ্যানের বাতাসে।
• এবার বেগুনি রঙের কাগজ কেটে বানাও ড্রাগনের মাথা ও কান। কানটা কাটতে হবে ত্রিভুজের আকারে। ছবিটায় একবার চোখ বুলিয়ে নিলেই বুঝতে পারবে। এবার মাথার ওপরের দিকে ত্রিভুজের আকারে কেটে নেওয়া কান দুটো লাগিয়ে নাও আইকা দিয়ে। সবুজ রঙের কাগজটা জিগজ্যাগ করে কেটে কানের পেছনে লাগিয়ে নাও। ড্রাগনের কানে তো খাঁজকাটা একটা ব্যাপার থাকে, তাই না?
• রং করা টিস্যু পেপার রোল শুকিয়ে গেলে ড্রাগনের মাথাটা আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও রোলের ওপরের দিকে। এবার সাদা কাগজ গোল করে কেটে বানাও চোখ আর চোখা তিন কোনা করে কেটে বানাও শিং। এগুলোও আইকা দিয়ে জায়গামতো বসিয়ে নাও। মার্কার পেন দিয়ে আঁকো চোখের মণি।
• সবুজ রঙের কাগজের কারসাজি হবে এবার। কাগজ এপাশ-ওপাশ ভাঁজ করে পাখা বানিয়েছ না আগে? হ্যাঁ, এবার সবুজ রঙের কাগজটি দিয়ে তেমনই একটি পাখা বানাও। এরপর মাঝখান থেকে কেটে ফেলো কাঁচি দিয়ে। কেটে নেওয়া একটি অংশ ড্রাগনের মাথার বাঁ পাশে, অন্যটি ডান পাশে টিস্যু পেপার রোলের সঙ্গে আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও। এই হলো ড্রাগনের পাখা, বুঝলে?
• চিকন চিকন করে সবুজ কাগজ কেটে টিস্যু পেপার রোলের ওপর আড়াআড়ি করে লাগিয়ে নাও আইকা দিয়ে। এর ওপর মার্কার দিয়ে পলকা ডট এঁকে নাও। এই সবুজ রঙের কাগজ দিয়েই বানাও লেজ। খাঁজকাটা ব্যাপারটা আনতে নীল রঙের কাগজ জিগ্যজ্যাগ করে কেটে বসাও সবুজ লেজের একপাশে। এবার লেজটা টিস্যু পেপার রোলের ভেতরের দিকে আইকা দিয়ে লাগিয়ে নাও। লেজের ওপরে আঁকতে পার পলকা ডট।
• এবার নীল রঙের কাগজ মাপমতো কেটে বানিয়ে নাও ড্রাগনের দুই পা। কীভাবে কাটতে হবে তা বুঝতে পারবে ছবিটা দেখেই।
তুমি চাইলে হাতের জাদুতে বানাতে পার তোমার পছন্দের রঙের ড্রাগন।
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
৩ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
৩ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
৩ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
৩ দিন আগে