নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: জীবন যখন স্বাভাবিক ছিল তখন মোবাইল, চাবির রিং ও মানিব্যাগ নিয়ে বের হলেই চলত। নতুন স্বাভাবিকের যুগে প্রবেশের পর মাস্ক পরা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। এই মাস্ক পরলেই যে ঝুঁকিমুক্ত থাকতে পারবেন, তা নয়। সামাজিক দূরত্ব, হাত ধোয়া ও হাঁচি-কাশির সময় মুখ ঢাকার নিয়মও মানতে হবে। এই নিয়মগুলো পালনের পাশাপাশি মাস্ক পরলে তবেই সুরক্ষিত থাকা যাবে। বাজারে কয়েক প্রকারের মাস্ক আছে। সার্জিক্যাল, এফএফপি২, এফএফপি৩, এন৯৫ ও এন৯৯ মডেলের মাস্কগুলো স্বাস্থ্যকর্মী, কোভিডে আক্রান্ত রোগী, দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত ও বয়স্ক ব্যক্তিদের ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
সুস্থ থাকলে তবেই শুধু পুনরায় ব্যবহারযোগ্য কাপড়ের মাস্ক পরতে বলা হয়েছে। যাঁদের বয়স ৬০–এর নিচে এবং দীর্ঘমেয়াদি কোনো রোগ নেই, তাঁরা কাপড়ের মাস্ক পরতে পারবেন। কর্মক্ষেত্রে, বাজারে ও বাসে চলাচলের ক্ষেত্রে কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করা যাবে। সুরক্ষা বাড়ানোর উপায় হিসেবে একত্রে দুটি মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)। তাদের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, কাপড়ের মাস্কের নিচে সার্জিক্যাল মাস্ক পরলে সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে।
কাপড়ের মাস্ক কেনার আগে
কাপড়ের মাস্কে কমপক্ষে তিনটি স্তর থাকতে হবে। ভেতরের স্তরটি হবে সুতির। মাঝের স্তরে থাকবে পলিপ্রোলাইন, যা ফিল্টারের কাজ করবে। বাইরের আরবণটিতে থাকবে পলিয়েস্টার। এটি ভেতরের ও বাইরের জীবাণু আটকে দেবে।
ব্যবহারের নিয়ম
• এমনভাবে মাস্ক পরতে হবে যেন তা নাক, মুখ ও থুঁতনির সঙ্গে ভালোভাবে আটকে থাকে। মাস্কের কোনো পাশে ফাঁকা থাকা যাবে না।
• মাস্কের ফিতা ক্রস করে কানে দেওয়া যাবে না। এতে বাইরের বাতাস মাস্কের পাশ দিয়ে ভেতরে ঢুকবে।
• মাস্ক পরে থাকলে তাতে বারবার হাত দেওয়া যাবে না। হাত যদি দিতেই হয়, তবে সাবান দিয়ে আগে হাত ধুয়ে নিতে হবে।
• মাস্ক খোলার সময় ফিতা ধরে খুলতে হবে। কাপড়ের অংশ ধরে খোলা যাবে না।
• কাপড়ের মাস্ক অল্প সময়ের জন্য ব্যবহার করলে তা পরিষ্কারই থাকে। এ ক্ষেত্রে প্লাস্টিকের ব্যাগে মাস্কটি রেখে দিলে পরে আবার ব্যবহার করা যাবে।
• প্রতিদিন ব্যহারের পর মাস্ক সাবান দিয়ে ধুতে হবে।
• পরিষ্কার মাস্কও অন্য কাউকে পরতে দেওয়া যাবে না।
• কথা বলার সময় মাস্ক থুঁতনিতে টেনে নামানো যাবে না।
• ধোয়া মাস্ক পরিষ্কার প্লাসটিকের ব্যাগে রেখে দিতে হবে।
যেভাবে মাস্ক ধোবেন
• দিনে একবার ব্যবহৃত মাস্ক সাবান বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুতে হবে। ধোয়ার সময় গরম পানি (৬০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট) ব্যবহার করতে হবে।
• প্রতিবার গরম পানিতে মাস্ক ধোয়া সম্ভব না–ও হতে পারে। সেক্ষেত্রে সাবানপানিতে ধুয়ে ১ মিনিটের
জন্য মাস্কটি ফুটন্ত গরম পানিতে ছেড়ে দিতে হবে। এতে মাস্কটি জীবাণুমুক্ত হবে।
ঢাকা: জীবন যখন স্বাভাবিক ছিল তখন মোবাইল, চাবির রিং ও মানিব্যাগ নিয়ে বের হলেই চলত। নতুন স্বাভাবিকের যুগে প্রবেশের পর মাস্ক পরা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। এই মাস্ক পরলেই যে ঝুঁকিমুক্ত থাকতে পারবেন, তা নয়। সামাজিক দূরত্ব, হাত ধোয়া ও হাঁচি-কাশির সময় মুখ ঢাকার নিয়মও মানতে হবে। এই নিয়মগুলো পালনের পাশাপাশি মাস্ক পরলে তবেই সুরক্ষিত থাকা যাবে। বাজারে কয়েক প্রকারের মাস্ক আছে। সার্জিক্যাল, এফএফপি২, এফএফপি৩, এন৯৫ ও এন৯৯ মডেলের মাস্কগুলো স্বাস্থ্যকর্মী, কোভিডে আক্রান্ত রোগী, দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত ও বয়স্ক ব্যক্তিদের ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
সুস্থ থাকলে তবেই শুধু পুনরায় ব্যবহারযোগ্য কাপড়ের মাস্ক পরতে বলা হয়েছে। যাঁদের বয়স ৬০–এর নিচে এবং দীর্ঘমেয়াদি কোনো রোগ নেই, তাঁরা কাপড়ের মাস্ক পরতে পারবেন। কর্মক্ষেত্রে, বাজারে ও বাসে চলাচলের ক্ষেত্রে কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করা যাবে। সুরক্ষা বাড়ানোর উপায় হিসেবে একত্রে দুটি মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)। তাদের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, কাপড়ের মাস্কের নিচে সার্জিক্যাল মাস্ক পরলে সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে।
কাপড়ের মাস্ক কেনার আগে
কাপড়ের মাস্কে কমপক্ষে তিনটি স্তর থাকতে হবে। ভেতরের স্তরটি হবে সুতির। মাঝের স্তরে থাকবে পলিপ্রোলাইন, যা ফিল্টারের কাজ করবে। বাইরের আরবণটিতে থাকবে পলিয়েস্টার। এটি ভেতরের ও বাইরের জীবাণু আটকে দেবে।
ব্যবহারের নিয়ম
• এমনভাবে মাস্ক পরতে হবে যেন তা নাক, মুখ ও থুঁতনির সঙ্গে ভালোভাবে আটকে থাকে। মাস্কের কোনো পাশে ফাঁকা থাকা যাবে না।
• মাস্কের ফিতা ক্রস করে কানে দেওয়া যাবে না। এতে বাইরের বাতাস মাস্কের পাশ দিয়ে ভেতরে ঢুকবে।
• মাস্ক পরে থাকলে তাতে বারবার হাত দেওয়া যাবে না। হাত যদি দিতেই হয়, তবে সাবান দিয়ে আগে হাত ধুয়ে নিতে হবে।
• মাস্ক খোলার সময় ফিতা ধরে খুলতে হবে। কাপড়ের অংশ ধরে খোলা যাবে না।
• কাপড়ের মাস্ক অল্প সময়ের জন্য ব্যবহার করলে তা পরিষ্কারই থাকে। এ ক্ষেত্রে প্লাস্টিকের ব্যাগে মাস্কটি রেখে দিলে পরে আবার ব্যবহার করা যাবে।
• প্রতিদিন ব্যহারের পর মাস্ক সাবান দিয়ে ধুতে হবে।
• পরিষ্কার মাস্কও অন্য কাউকে পরতে দেওয়া যাবে না।
• কথা বলার সময় মাস্ক থুঁতনিতে টেনে নামানো যাবে না।
• ধোয়া মাস্ক পরিষ্কার প্লাসটিকের ব্যাগে রেখে দিতে হবে।
যেভাবে মাস্ক ধোবেন
• দিনে একবার ব্যবহৃত মাস্ক সাবান বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুতে হবে। ধোয়ার সময় গরম পানি (৬০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট) ব্যবহার করতে হবে।
• প্রতিবার গরম পানিতে মাস্ক ধোয়া সম্ভব না–ও হতে পারে। সেক্ষেত্রে সাবানপানিতে ধুয়ে ১ মিনিটের
জন্য মাস্কটি ফুটন্ত গরম পানিতে ছেড়ে দিতে হবে। এতে মাস্কটি জীবাণুমুক্ত হবে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে