রিক্তা রিচি, ঢাকা
চোখের সাজে পূর্ণতা এনে দেয় আইশ্যাডো। বাড়ায় চোখের মাধুর্য। বিয়ে-জন্মদিনের দাওয়াত কিংবা সামাজিক অনুষ্ঠান ছাড়া প্রতিদিন আইশ্যাডো ব্যবহার করা হয় না।
ড্রেসিং টেবিলের এক ফাঁকে অবহেলায় পড়েই থাকে এটি। দিনের পর দিন আইশ্যাডো অব্যবহৃত থাকলে নষ্ট হয়ে যায়। তবে জানেন কি, বাড়িতে থাকা আইশ্যাডো দিয়ে মেকআপের অন্যান্য কাজ করা যায়?
চোখের পাতায় শ্যাডো ব্যবহার না করলেও এই শ্যাডো দিয়ে ভ্রু সাজানো যায়। ঠোঁটেও আনা যায় সজীবতা। ‘ফেমিনা’ অবলম্বনে জানাচ্ছেন রিক্তা রিচি।
ভ্রু ঘন করতে
স্নিগ্ধ সাজে বাইরে গেলেও ভ্রু আঁকতে ভোলেন না ফ্যাশনসচেতন নারীরা। অনেকের ভ্রু বেশ পাতলা হয়ে থাকে। পাতলা ভ্রুতে সৌন্দর্য ম্লান হয়ে যায়।
অনেকেই ভ্রু আঁকতে ব্যবহার করেন পেনসিল। আইব্রো পেনসিল ব্যবহার না করে কটনবাডের কোনায় ম্যাট ব্রাউন শেডের আইশ্যাডো নিয়ে ভ্রুতে বুলিয়ে নিতে পারেন। এরপর আঙুল দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। এতে কিন্তু আপনার ভ্রু বেশ ঘন দেখাবে। চেহারার সৌন্দর্য বেড়ে যাবে।
হাইলাইটার হিসেবে
মেকআপ করার সময় হাইলাইট করতে পছন্দ করেন অনেকেই। নাকের ওপরে, ভ্রুর নিচে, ঠোঁটের খাঁজে, গালের হাড়ের অংশ হাইলাইট করে তুলতে আইশ্যাডো প্যালেটই যথেষ্ট। আপনার আইশ্যাডো প্যালেটে যদি গোল্ড শেডের শ্যাডো থাকে, তাহলে সেটি দিয়েই হাইলাইট করুন।
আইলাইনার হিসেবে
আইলাইনার হিসেবেও ব্যবহার করা যায় আইশ্যাডো। যাঁরা রঙিন আইলাইনার পছন্দ করেন, তাঁরা শ্যাডোর ওপর ভরসা রাখতে পারেন। ব্রাশ ভিজিয়ে তাতে অল্প করে আইশ্যাডো লাগিয়ে নিন। এবার চোখের ওপরের পাপড়ি ঘেঁষে রেখা এঁকে দিন। এতে মনের মতো রং পাবেন।
মুখ কনট্যুর করতে
মুখ কনট্যুর করতে অনেকে ব্রোঞ্জার ব্যবহার করেন। ব্রোঞ্জার ছাড়াও কিন্তু মুখ কনট্যুর করা যায়। বাড়ানো যায় সৌন্দর্য। যদি হাতের কাছেই থাকে আইশ্যাডো প্যালেট, তাহলে ব্রোঞ্জার না হলেও চলবে। গায়ের রঙের চেয়ে তিন শেড গাঢ় আইশ্যাডোর শেড বেছে নিন। তারপর ব্রাশ দিয়ে চিক বোন ও চোয়ালের হাড়ের নিচে লাগিয়ে নিন। ব্যস, কনট্যুরের পর্ব শেষ।
লিপস্টিক হিসেবে
নতুন শেডের লিপস্টিক ব্যবহার করে ঠোঁটে সজীবতা আনতে কে না চায়? এ ক্ষেত্রে আইশ্যাডো প্যালেটের বিভিন্ন রং মিশিয়ে নতুন লিপস্টিক তৈরি করতে পারেন। ঠোঁটে অল্প করে কনসিলার লাগিয়ে বেজ তৈরি করুন। এবার ঠোঁটের ওপর পছন্দমতো শ্যাডো লাগিয়ে নিন ব্রাশের সাহায্যে। যদি ঠোঁটকে গ্লসি করতে চান, তাহলে হালকা করে লিপবাম লাগিয়ে নিন। ম্যাট করতে চাইলে ট্রান্সলুসেন্ট পাউডার লাগিয়ে নিন। এ ছাড়া পেট্রোলিয়াম জেলি ও আইশ্যাডো মিশিয়ে লিপ কালার বানানো যায়। এ জন্য ছোট ঢাকনাওয়ালা পাত্রে প্রয়োজনমতো পেট্রোলিয়াম জেলি ও পছন্দের রঙের আইশ্যাডো নিয়ে টুথপিক দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। যাঁদের ঠোঁট শুষ্ক তাঁরা এই লিপ কালার ব্যাগে রাখতে পারেন।
চোখের সাজে পূর্ণতা এনে দেয় আইশ্যাডো। বাড়ায় চোখের মাধুর্য। বিয়ে-জন্মদিনের দাওয়াত কিংবা সামাজিক অনুষ্ঠান ছাড়া প্রতিদিন আইশ্যাডো ব্যবহার করা হয় না।
ড্রেসিং টেবিলের এক ফাঁকে অবহেলায় পড়েই থাকে এটি। দিনের পর দিন আইশ্যাডো অব্যবহৃত থাকলে নষ্ট হয়ে যায়। তবে জানেন কি, বাড়িতে থাকা আইশ্যাডো দিয়ে মেকআপের অন্যান্য কাজ করা যায়?
চোখের পাতায় শ্যাডো ব্যবহার না করলেও এই শ্যাডো দিয়ে ভ্রু সাজানো যায়। ঠোঁটেও আনা যায় সজীবতা। ‘ফেমিনা’ অবলম্বনে জানাচ্ছেন রিক্তা রিচি।
ভ্রু ঘন করতে
স্নিগ্ধ সাজে বাইরে গেলেও ভ্রু আঁকতে ভোলেন না ফ্যাশনসচেতন নারীরা। অনেকের ভ্রু বেশ পাতলা হয়ে থাকে। পাতলা ভ্রুতে সৌন্দর্য ম্লান হয়ে যায়।
অনেকেই ভ্রু আঁকতে ব্যবহার করেন পেনসিল। আইব্রো পেনসিল ব্যবহার না করে কটনবাডের কোনায় ম্যাট ব্রাউন শেডের আইশ্যাডো নিয়ে ভ্রুতে বুলিয়ে নিতে পারেন। এরপর আঙুল দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। এতে কিন্তু আপনার ভ্রু বেশ ঘন দেখাবে। চেহারার সৌন্দর্য বেড়ে যাবে।
হাইলাইটার হিসেবে
মেকআপ করার সময় হাইলাইট করতে পছন্দ করেন অনেকেই। নাকের ওপরে, ভ্রুর নিচে, ঠোঁটের খাঁজে, গালের হাড়ের অংশ হাইলাইট করে তুলতে আইশ্যাডো প্যালেটই যথেষ্ট। আপনার আইশ্যাডো প্যালেটে যদি গোল্ড শেডের শ্যাডো থাকে, তাহলে সেটি দিয়েই হাইলাইট করুন।
আইলাইনার হিসেবে
আইলাইনার হিসেবেও ব্যবহার করা যায় আইশ্যাডো। যাঁরা রঙিন আইলাইনার পছন্দ করেন, তাঁরা শ্যাডোর ওপর ভরসা রাখতে পারেন। ব্রাশ ভিজিয়ে তাতে অল্প করে আইশ্যাডো লাগিয়ে নিন। এবার চোখের ওপরের পাপড়ি ঘেঁষে রেখা এঁকে দিন। এতে মনের মতো রং পাবেন।
মুখ কনট্যুর করতে
মুখ কনট্যুর করতে অনেকে ব্রোঞ্জার ব্যবহার করেন। ব্রোঞ্জার ছাড়াও কিন্তু মুখ কনট্যুর করা যায়। বাড়ানো যায় সৌন্দর্য। যদি হাতের কাছেই থাকে আইশ্যাডো প্যালেট, তাহলে ব্রোঞ্জার না হলেও চলবে। গায়ের রঙের চেয়ে তিন শেড গাঢ় আইশ্যাডোর শেড বেছে নিন। তারপর ব্রাশ দিয়ে চিক বোন ও চোয়ালের হাড়ের নিচে লাগিয়ে নিন। ব্যস, কনট্যুরের পর্ব শেষ।
লিপস্টিক হিসেবে
নতুন শেডের লিপস্টিক ব্যবহার করে ঠোঁটে সজীবতা আনতে কে না চায়? এ ক্ষেত্রে আইশ্যাডো প্যালেটের বিভিন্ন রং মিশিয়ে নতুন লিপস্টিক তৈরি করতে পারেন। ঠোঁটে অল্প করে কনসিলার লাগিয়ে বেজ তৈরি করুন। এবার ঠোঁটের ওপর পছন্দমতো শ্যাডো লাগিয়ে নিন ব্রাশের সাহায্যে। যদি ঠোঁটকে গ্লসি করতে চান, তাহলে হালকা করে লিপবাম লাগিয়ে নিন। ম্যাট করতে চাইলে ট্রান্সলুসেন্ট পাউডার লাগিয়ে নিন। এ ছাড়া পেট্রোলিয়াম জেলি ও আইশ্যাডো মিশিয়ে লিপ কালার বানানো যায়। এ জন্য ছোট ঢাকনাওয়ালা পাত্রে প্রয়োজনমতো পেট্রোলিয়াম জেলি ও পছন্দের রঙের আইশ্যাডো নিয়ে টুথপিক দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। যাঁদের ঠোঁট শুষ্ক তাঁরা এই লিপ কালার ব্যাগে রাখতে পারেন।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৯ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৯ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে