নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমানে খাদ্যের অপচয় একটা বড় সমস্যা। ফেলে দেওয়া খাবার কেবল যে অর্থের অপচয় করে তাই-ই নয়, এটি পরিবেশের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। নদী বা সমুদ্র তীরবর্তী খোলা জায়গায় যখন এসব নষ্ট ও পচে যাওয়া খাবার ফেলে দেওয়া হয়, তখন তা পানি দূষিত করে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় জলজ প্রাণী। তাই খাবার যাতে নষ্ট না হয়, সে জন্য সচেতন হওয়া প্রয়োজন। খাদ্যের অপচয় এড়াতে যা করা যেতে পারে।
অতিরিক্ত বাজার করবেন না
অধিকাংশের প্রবণতা থাকে একসঙ্গে বেশি বাজার করে বাড়িতে মজুত করার। খাবারের অপচয় হওয়ার অন্যতম বড় কারণ এটি। একসঙ্গে অনেক বাজার করে মজুত না রেখে সপ্তাহে দু-তিন দিন বাজার করুন। ফ্রিজে এনে রাখা সবজিগুলো শেষ না হওয়া অবধি নতুন করে বাজার না করাই ভালো।
সঠিক উপায়ে সংরক্ষণ করুন
অনেকেই ফল ও সবজি সঠিক উপায়ে সংরক্ষণ করতে পারেন না। একেক শস্য একেক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। যেমন: আলু, টমেটো, রসুন, শসা ও পেঁয়াজ ঘরে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখা উচিত। যেসব সবজি থেকে অনেক বেশি ইথিলিন গ্যাস উৎপন্ন হয়, সেগুলো অন্য সবজি যেগুলো এই গ্যাস উৎপন্ন করে না, সেসব থেকে আলাদা রাখা উচিত। ইথিলিনের উপস্থিতিতে ফল ও সবজি দ্রুত পেকে ও পচে যায়। কলা, টমেটো, নাশপাতি, পেঁয়াজপাতা ইত্যাদিতে ইথিলিন রয়েছে। এগুলো আলু, আপেল, শাক থেকে দূরে রাখুন। এগুলো ইথিলিন সহ্য করতে পারে না।
প্রয়োজনের অতিরিক্ত রান্না করবেন না পরিবারের সদস্যদের জন্য যেটুকু রান্না করা প্রয়োজন, সেটুকুই রান্না করুন। প্রয়োজনের অতিরিক্ত রান্না করে ফ্রিজে রাখা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এতে করে খাবার নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
বীজ সংরক্ষণ করুন
মিষ্টিকুমড়া খেতে সুস্বাদু। কিন্তু অনেকেই এর বীজ ফেলে দেন। মিষ্টিকুমড়ার বীজ খেতে ভালো ও পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত ম্যাগনেশিয়াম। মিষ্টিকুমড়া কেটে এর বীজ আলাদা করে তুলে রাখুন। পানি দিয়ে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর জারে সংরক্ষণ করুন। সালাদ বানানোর সময় একটু ছড়িয়ে দিতে পারেন বা স্ন্যাকস হিসেবেও খেতে পারেন।
কেটে রাখা ফল দিয়ে স্মুদি
বাড়িতে অতিথি এলে বেশি পরিমাণে যদি ফল কাটা হয়, সে ক্ষেত্রে খাওয়ার পর বেঁচে যাওয়া ফল মিকশ্চারে দিয়ে স্মুদি তৈরি করে ফেলুন। বিট ও গাজরের মতো সবজি বেঁচে গেলে এগুলো দিয়েও স্মুদি বানাতে পারেন। ফল ও সবজি দিয়ে তৈরি স্মুদিতে পাওয়া যাবে ক্যালসিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন ডিসহ আরও অনেক পুষ্টি উপাদান।
সূত্র: হেলথলাইন ও রেসপেক্ট ফুড
বর্তমানে খাদ্যের অপচয় একটা বড় সমস্যা। ফেলে দেওয়া খাবার কেবল যে অর্থের অপচয় করে তাই-ই নয়, এটি পরিবেশের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। নদী বা সমুদ্র তীরবর্তী খোলা জায়গায় যখন এসব নষ্ট ও পচে যাওয়া খাবার ফেলে দেওয়া হয়, তখন তা পানি দূষিত করে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় জলজ প্রাণী। তাই খাবার যাতে নষ্ট না হয়, সে জন্য সচেতন হওয়া প্রয়োজন। খাদ্যের অপচয় এড়াতে যা করা যেতে পারে।
অতিরিক্ত বাজার করবেন না
অধিকাংশের প্রবণতা থাকে একসঙ্গে বেশি বাজার করে বাড়িতে মজুত করার। খাবারের অপচয় হওয়ার অন্যতম বড় কারণ এটি। একসঙ্গে অনেক বাজার করে মজুত না রেখে সপ্তাহে দু-তিন দিন বাজার করুন। ফ্রিজে এনে রাখা সবজিগুলো শেষ না হওয়া অবধি নতুন করে বাজার না করাই ভালো।
সঠিক উপায়ে সংরক্ষণ করুন
অনেকেই ফল ও সবজি সঠিক উপায়ে সংরক্ষণ করতে পারেন না। একেক শস্য একেক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। যেমন: আলু, টমেটো, রসুন, শসা ও পেঁয়াজ ঘরে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখা উচিত। যেসব সবজি থেকে অনেক বেশি ইথিলিন গ্যাস উৎপন্ন হয়, সেগুলো অন্য সবজি যেগুলো এই গ্যাস উৎপন্ন করে না, সেসব থেকে আলাদা রাখা উচিত। ইথিলিনের উপস্থিতিতে ফল ও সবজি দ্রুত পেকে ও পচে যায়। কলা, টমেটো, নাশপাতি, পেঁয়াজপাতা ইত্যাদিতে ইথিলিন রয়েছে। এগুলো আলু, আপেল, শাক থেকে দূরে রাখুন। এগুলো ইথিলিন সহ্য করতে পারে না।
প্রয়োজনের অতিরিক্ত রান্না করবেন না পরিবারের সদস্যদের জন্য যেটুকু রান্না করা প্রয়োজন, সেটুকুই রান্না করুন। প্রয়োজনের অতিরিক্ত রান্না করে ফ্রিজে রাখা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এতে করে খাবার নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
বীজ সংরক্ষণ করুন
মিষ্টিকুমড়া খেতে সুস্বাদু। কিন্তু অনেকেই এর বীজ ফেলে দেন। মিষ্টিকুমড়ার বীজ খেতে ভালো ও পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত ম্যাগনেশিয়াম। মিষ্টিকুমড়া কেটে এর বীজ আলাদা করে তুলে রাখুন। পানি দিয়ে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর জারে সংরক্ষণ করুন। সালাদ বানানোর সময় একটু ছড়িয়ে দিতে পারেন বা স্ন্যাকস হিসেবেও খেতে পারেন।
কেটে রাখা ফল দিয়ে স্মুদি
বাড়িতে অতিথি এলে বেশি পরিমাণে যদি ফল কাটা হয়, সে ক্ষেত্রে খাওয়ার পর বেঁচে যাওয়া ফল মিকশ্চারে দিয়ে স্মুদি তৈরি করে ফেলুন। বিট ও গাজরের মতো সবজি বেঁচে গেলে এগুলো দিয়েও স্মুদি বানাতে পারেন। ফল ও সবজি দিয়ে তৈরি স্মুদিতে পাওয়া যাবে ক্যালসিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন ডিসহ আরও অনেক পুষ্টি উপাদান।
সূত্র: হেলথলাইন ও রেসপেক্ট ফুড
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১ দিন আগে