নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উকুলেলে, ঢোল, দফ, বাঁশির মিলিত অর্কেস্ট্রা আর লোকসুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস মাতিয়ে তোলে টঙের গান। এবার ক্যাম্পাসের গণ্ডি পেরিয়ে তাদের সৃষ্টিশীলতার কথা ছড়িয়ে গেল দেশময়। গত রোববার তারা অর্জন করল ইউএনডিপি আয়োজিত ‘ডিজিটাল খিচুড়ি চ্যালেঞ্জ-২০২২’-এর চ্যাম্পিয়নের মুকুট। ‘গানের মাধ্যমে সম্প্রীতি ছড়াই’ শীর্ষক আইডিয়ার জন্য টঙের গান এ পুরস্কার পায়। ডিজিটাল জগতে শান্তি ও সহিষ্ণুতা বজায় রাখতে ইউএনডিপির চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে তরুণদের জন্য আয়োজন করা হয় ডিজিটাল খিচুড়ি চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতা।
ধর্মীয় সম্প্রীতি থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক ভিন্নতা এবং ডিজিটাল দুনিয়ায় সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নিজেদের উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি কাজে লাগিয়ে টঙের গান বাংলাদেশের হাজারো তরুণ-তরুণীর কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে।
টঙের গানের প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদুল হাসান আবীর এবং সহপ্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপক নাজমুল হুদা নিমু এসেছিলেন আজকের পত্রিকার কার্যালয়ে। কথা হয় তাঁদের সঙ্গে। পুরস্কার পাওয়ার উচ্ছ্বাসে দুজনই ছিলেন উদ্বেলিত। কথা বলতে বলতে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন দুজনই। ‘গানের মাধ্যমে সম্প্রীতি ছড়াই’ ক্যাম্পেইনের জন্য তাঁরা তিনটি মৌলিক গানসহ পাঁচটি গান করেন। যেগুলো টঙের গানের ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে পাওয়া যায়।
লোকায়ত সুরে নিজেদের গান করাই এখন টঙের গানের মূল ভাবনা। ক্যাম্পাসজীবন শেষ হওয়ার টানাপোড়েন আছে টঙের গানের সদস্যদের মধ্যে। সেটা কাটিয়ে ওঠাও একটা চ্যালেঞ্জ বলে জানালেন আবীর। অবশ্য সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার আত্মবিশ্বাসী সুর শোনা গেল নিমুর কণ্ঠে। এখনো রংপুর শহর আর গান নিয়েই ভাবতে চান তাঁরা।
উকুলেলে, ঢোল, দফ, বাঁশির মিলিত অর্কেস্ট্রা আর লোকসুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস মাতিয়ে তোলে টঙের গান। এবার ক্যাম্পাসের গণ্ডি পেরিয়ে তাদের সৃষ্টিশীলতার কথা ছড়িয়ে গেল দেশময়। গত রোববার তারা অর্জন করল ইউএনডিপি আয়োজিত ‘ডিজিটাল খিচুড়ি চ্যালেঞ্জ-২০২২’-এর চ্যাম্পিয়নের মুকুট। ‘গানের মাধ্যমে সম্প্রীতি ছড়াই’ শীর্ষক আইডিয়ার জন্য টঙের গান এ পুরস্কার পায়। ডিজিটাল জগতে শান্তি ও সহিষ্ণুতা বজায় রাখতে ইউএনডিপির চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে তরুণদের জন্য আয়োজন করা হয় ডিজিটাল খিচুড়ি চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতা।
ধর্মীয় সম্প্রীতি থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক ভিন্নতা এবং ডিজিটাল দুনিয়ায় সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নিজেদের উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি কাজে লাগিয়ে টঙের গান বাংলাদেশের হাজারো তরুণ-তরুণীর কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে।
টঙের গানের প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদুল হাসান আবীর এবং সহপ্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপক নাজমুল হুদা নিমু এসেছিলেন আজকের পত্রিকার কার্যালয়ে। কথা হয় তাঁদের সঙ্গে। পুরস্কার পাওয়ার উচ্ছ্বাসে দুজনই ছিলেন উদ্বেলিত। কথা বলতে বলতে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন দুজনই। ‘গানের মাধ্যমে সম্প্রীতি ছড়াই’ ক্যাম্পেইনের জন্য তাঁরা তিনটি মৌলিক গানসহ পাঁচটি গান করেন। যেগুলো টঙের গানের ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে পাওয়া যায়।
লোকায়ত সুরে নিজেদের গান করাই এখন টঙের গানের মূল ভাবনা। ক্যাম্পাসজীবন শেষ হওয়ার টানাপোড়েন আছে টঙের গানের সদস্যদের মধ্যে। সেটা কাটিয়ে ওঠাও একটা চ্যালেঞ্জ বলে জানালেন আবীর। অবশ্য সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার আত্মবিশ্বাসী সুর শোনা গেল নিমুর কণ্ঠে। এখনো রংপুর শহর আর গান নিয়েই ভাবতে চান তাঁরা।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে