আজকের পত্রিকা: স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের পদক্ষেপ কী?
ড. সৌমিত্র শেখর: বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের পর যে কথাটি বলেছিলাম, স্মার্ট ক্যাম্পাস চাই। পরবর্তীকালে জননেত্রী শেখ হাসিনা যে স্মার্ট বাংলাদেশের ধারণা দিয়েছেন, আমাদের চিন্তার সঙ্গে মিলে যায় সেটা। তাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে স্মার্ট ক্যাম্পাস। আর স্মার্ট ক্যাম্পাস গড়ার ক্ষেত্রে আমি শিক্ষা, গবেষণা, উন্নয়ন—এই তিনটি মোটোকে ধারণ করে কাজ করে যাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: স্মার্ট ক্যাম্পাস নিয়ে আপনার স্বপ্ন কী?
ড. সৌমিত্র শেখর: এই স্মার্ট ক্যাম্পাস অবকাঠামো ও একাডেমিক—উভয় দিক থেকে। আমরা এমন অবকাঠামো গড়ে তুলব, যা হবে দৃষ্টিনন্দন। এখানে ভবনগুলো থাকবে সুসজ্জিত। ভবনগুলোর পাশাপাশি বৃক্ষ, লতাগুল্ম, পাখিসমৃদ্ধ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য থাকবে। পাশাপাশি থাকবে রাস্তার নিরাপত্তা। আমি স্বপ্ন দেখি, শিক্ষার্থীরা নিজস্ব সাইকেলে চলাফেরা করবে। এখানে বাইরের অনাকাঙ্ক্ষিত বা অপ্রত্যাশিত যানবাহন ঢুকবে না। ক্যাম্পাস সম্পূর্ণভাবে সিসিটিভির আওতায় থাকবে। এগুলো হচ্ছে অবকাঠামোগত দিক। আমরা একই সঙ্গে একাডেমিক দিক থেকে এখানে এমন শিক্ষার্থী তৈরি করব, যারা লেখাপড়া শেষ করে বাইরে গিয়ে আলো ছড়াবে। এগুলো নিয়ে আমরা ভেতরে-ভেতরে অনেক পরিকল্পনা করছি। আমার আরও স্বপ্ন আছে একটি টুইন ক্যাম্পাস করার।
আজকের পত্রিকা: স্মার্ট নজরুল ক্যাম্পাস নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
ড. সৌমিত্র শেখর: স্মার্ট ক্যাম্পাসের জন্য আমরা ডি ফাইলিং বা ডিজিটাল ফাইলিংয়ের ধারণা করছি। ইতিমধ্যে এটা আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমাদের শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিশেষ করে কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা ফাইল নিয়ে কাজ করে, তাদের ট্রেনিং হচ্ছে। আর লেখাপড়ার ক্ষেত্রে আউটকাম বেসিস এডুকেশনের দিকে নজর দিয়েছি। পড়াশোনা করলাম আর নাকে তেল দিয়ে ঘুমালাম, এ ধরনের পড়াশোনা থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছি। আমরা চাইছি আমাদের শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতার বাজারে নিজেদের দক্ষতার পরিচয় দেবে। এ বিষয়ের প্রতি লক্ষ রেখে ইতিমধ্যে আমাদের যে কারিকুলাম, তা আলোচনা-পর্যালোচনা করেছি ঢেলে সাজানোর জন্য। আমাদের স্মার্ট ক্যাম্পাসে হবে স্মার্ট এডুকেশন। একটা দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।
আজকের পত্রিকা: ক্যাম্পাসে নজরুলের স্মৃতিকে ধারণ করতে কি কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন?
ড. সৌমিত্র শেখর: আমি আসার পর প্রতিটা যানবাহন ও গেস্টহাউসের নাম নজরুলের বিভিন্ন সৃষ্টিকর্মের নামে রাখা হয়েছে। আগে থেকেই আবাসিক হল, ক্যাফেটেরিয়াসহ বিভিন্ন স্থাপনার নাম নজরুলের সৃষ্টিকর্মের নামে রয়েছে। নজরুল পরিবারের নামে বৃত্তি চালু আছে। এই ক্যাম্পাস নজরুলময় করে গড়ে তোলা হবে। ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলেই যেন বুঝতে পারা যায়, নজরুলের সৃষ্টিজগতে প্রবেশ করেছি। আর আমাদের নজরুল ইনস্টিটিউট আছে। সেখানে নজরুল নিয়ে গবেষণা হয়। একটি বাধ্যতামূলক কোর্স আছে প্রতিটি বিভাগে, নজরুলের ওপর।
আজকের পত্রিকা: প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কবির স্মরণে কোনো আয়োজন কি থাকছে?
ড. সৌমিত্র শেখর: প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিয়ে আমাদের এবারে তেমন কোনো আয়োজন নেই। তবে এ মাসে নজরুলজয়ন্তী রয়েছে। তখন আমাদের আয়োজন থাকবে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার উন্নয়নে পরিকল্পনা কী?
ড. সৌমিত্র শেখর: গবেষণার ক্ষেত্রে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। আমাদের শিক্ষকদের মধ্যে গবেষণার মানসিকতা গড়ে উঠেছে। আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হচ্ছে, শিক্ষকদের গবেষণা করেই এগোতে হবে। সামনে আরও কিছু গবেষণার দিকে যাব। আমি মনে করি, ভালো কাজ করতে গেলে কিছু চিৎকার-চেঁচামেচি হবে। আমরা একটি গবেষণা মেলা করেছি। এ ছাড়া আগামী জুন মাসের ৫ ও ৬ তারিখ দ্বিতীয় ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স করব।
আজকের পত্রিকা: আপনার সময়কালে শিক্ষা, গবেষণা, উন্নয়ন বাস্তবায়নে কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে কি?
ড. সৌমিত্র শেখর: প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। আমি বরং সহযোগিতা পেয়েছি সর্বস্তরের। ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী আর সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা পেয়েছি স্থানীয় জনগণের। তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ভবিষ্যতে কোথায় দেখতে চান?
ড. সৌমিত্র শেখর: বিশ্ববিদ্যালয়টিকে একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দেখতে চাই। আমি যোগদানের প্রথম দিনেই বলেছিলাম, আমাকে একটি শান্তিপূর্ণ ক্যাম্পাস দিলে একটা বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় করতে পারব। বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৩টি কাজ চলমান রয়েছে। যেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ২০ শতাংশ কাজ করছে, সেখানে আমরা শতভাগ কাজ করার তালিকায়। এখানে অবকাঠামোগত উন্নয়ন মূলত গবেষণা ও শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত। আমার মেয়াদকালে অবকাঠামোগত দিক থেকে ভালো উন্নয়ন করতে পারব। তার চেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, একটা একাডেমিক অ্যাপ্রোচ নিয়ে দাঁড়াতে পারব।
আজকের পত্রিকা: স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের পদক্ষেপ কী?
ড. সৌমিত্র শেখর: বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের পর যে কথাটি বলেছিলাম, স্মার্ট ক্যাম্পাস চাই। পরবর্তীকালে জননেত্রী শেখ হাসিনা যে স্মার্ট বাংলাদেশের ধারণা দিয়েছেন, আমাদের চিন্তার সঙ্গে মিলে যায় সেটা। তাই স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে স্মার্ট ক্যাম্পাস। আর স্মার্ট ক্যাম্পাস গড়ার ক্ষেত্রে আমি শিক্ষা, গবেষণা, উন্নয়ন—এই তিনটি মোটোকে ধারণ করে কাজ করে যাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: স্মার্ট ক্যাম্পাস নিয়ে আপনার স্বপ্ন কী?
ড. সৌমিত্র শেখর: এই স্মার্ট ক্যাম্পাস অবকাঠামো ও একাডেমিক—উভয় দিক থেকে। আমরা এমন অবকাঠামো গড়ে তুলব, যা হবে দৃষ্টিনন্দন। এখানে ভবনগুলো থাকবে সুসজ্জিত। ভবনগুলোর পাশাপাশি বৃক্ষ, লতাগুল্ম, পাখিসমৃদ্ধ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য থাকবে। পাশাপাশি থাকবে রাস্তার নিরাপত্তা। আমি স্বপ্ন দেখি, শিক্ষার্থীরা নিজস্ব সাইকেলে চলাফেরা করবে। এখানে বাইরের অনাকাঙ্ক্ষিত বা অপ্রত্যাশিত যানবাহন ঢুকবে না। ক্যাম্পাস সম্পূর্ণভাবে সিসিটিভির আওতায় থাকবে। এগুলো হচ্ছে অবকাঠামোগত দিক। আমরা একই সঙ্গে একাডেমিক দিক থেকে এখানে এমন শিক্ষার্থী তৈরি করব, যারা লেখাপড়া শেষ করে বাইরে গিয়ে আলো ছড়াবে। এগুলো নিয়ে আমরা ভেতরে-ভেতরে অনেক পরিকল্পনা করছি। আমার আরও স্বপ্ন আছে একটি টুইন ক্যাম্পাস করার।
আজকের পত্রিকা: স্মার্ট নজরুল ক্যাম্পাস নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
ড. সৌমিত্র শেখর: স্মার্ট ক্যাম্পাসের জন্য আমরা ডি ফাইলিং বা ডিজিটাল ফাইলিংয়ের ধারণা করছি। ইতিমধ্যে এটা আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমাদের শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিশেষ করে কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা ফাইল নিয়ে কাজ করে, তাদের ট্রেনিং হচ্ছে। আর লেখাপড়ার ক্ষেত্রে আউটকাম বেসিস এডুকেশনের দিকে নজর দিয়েছি। পড়াশোনা করলাম আর নাকে তেল দিয়ে ঘুমালাম, এ ধরনের পড়াশোনা থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছি। আমরা চাইছি আমাদের শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতার বাজারে নিজেদের দক্ষতার পরিচয় দেবে। এ বিষয়ের প্রতি লক্ষ রেখে ইতিমধ্যে আমাদের যে কারিকুলাম, তা আলোচনা-পর্যালোচনা করেছি ঢেলে সাজানোর জন্য। আমাদের স্মার্ট ক্যাম্পাসে হবে স্মার্ট এডুকেশন। একটা দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।
আজকের পত্রিকা: ক্যাম্পাসে নজরুলের স্মৃতিকে ধারণ করতে কি কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন?
ড. সৌমিত্র শেখর: আমি আসার পর প্রতিটা যানবাহন ও গেস্টহাউসের নাম নজরুলের বিভিন্ন সৃষ্টিকর্মের নামে রাখা হয়েছে। আগে থেকেই আবাসিক হল, ক্যাফেটেরিয়াসহ বিভিন্ন স্থাপনার নাম নজরুলের সৃষ্টিকর্মের নামে রয়েছে। নজরুল পরিবারের নামে বৃত্তি চালু আছে। এই ক্যাম্পাস নজরুলময় করে গড়ে তোলা হবে। ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলেই যেন বুঝতে পারা যায়, নজরুলের সৃষ্টিজগতে প্রবেশ করেছি। আর আমাদের নজরুল ইনস্টিটিউট আছে। সেখানে নজরুল নিয়ে গবেষণা হয়। একটি বাধ্যতামূলক কোর্স আছে প্রতিটি বিভাগে, নজরুলের ওপর।
আজকের পত্রিকা: প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কবির স্মরণে কোনো আয়োজন কি থাকছে?
ড. সৌমিত্র শেখর: প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিয়ে আমাদের এবারে তেমন কোনো আয়োজন নেই। তবে এ মাসে নজরুলজয়ন্তী রয়েছে। তখন আমাদের আয়োজন থাকবে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার উন্নয়নে পরিকল্পনা কী?
ড. সৌমিত্র শেখর: গবেষণার ক্ষেত্রে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। আমাদের শিক্ষকদের মধ্যে গবেষণার মানসিকতা গড়ে উঠেছে। আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হচ্ছে, শিক্ষকদের গবেষণা করেই এগোতে হবে। সামনে আরও কিছু গবেষণার দিকে যাব। আমি মনে করি, ভালো কাজ করতে গেলে কিছু চিৎকার-চেঁচামেচি হবে। আমরা একটি গবেষণা মেলা করেছি। এ ছাড়া আগামী জুন মাসের ৫ ও ৬ তারিখ দ্বিতীয় ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স করব।
আজকের পত্রিকা: আপনার সময়কালে শিক্ষা, গবেষণা, উন্নয়ন বাস্তবায়নে কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে কি?
ড. সৌমিত্র শেখর: প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়নি। আমি বরং সহযোগিতা পেয়েছি সর্বস্তরের। ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী আর সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা পেয়েছি স্থানীয় জনগণের। তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ভবিষ্যতে কোথায় দেখতে চান?
ড. সৌমিত্র শেখর: বিশ্ববিদ্যালয়টিকে একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দেখতে চাই। আমি যোগদানের প্রথম দিনেই বলেছিলাম, আমাকে একটি শান্তিপূর্ণ ক্যাম্পাস দিলে একটা বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় করতে পারব। বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৩টি কাজ চলমান রয়েছে। যেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ২০ শতাংশ কাজ করছে, সেখানে আমরা শতভাগ কাজ করার তালিকায়। এখানে অবকাঠামোগত উন্নয়ন মূলত গবেষণা ও শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত। আমার মেয়াদকালে অবকাঠামোগত দিক থেকে ভালো উন্নয়ন করতে পারব। তার চেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, একটা একাডেমিক অ্যাপ্রোচ নিয়ে দাঁড়াতে পারব।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
২ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
২ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
২ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
২ দিন আগে