ফারুক ছিদ্দিক
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক উন্নয়নের জন্য এই মুহূর্তে আপনার ভাবনা কী?
বিশ্ববিদ্যালয়টির ১০২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের যে প্রতিপাদ্য, সেটির মধ্যে একটি বার্তা দেওয়া আছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে এখন ভূমিকা রাখতে হবে। একটি প্রযুক্তিনির্ভর, অন্তর্ভুক্তিমূলক, মানবিক, অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধসম্পন্ন গ্র্যাজুয়েট তৈরি এবং বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এটিই হবে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় কাজ। সেই নিরিখে মূলত কাজ করে যাচ্ছি। এগুলো একটির সঙ্গে অন্যটির খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। এসডিজির কথা বলি কিংবা উন্নত বিশ্বে উপনীত হওয়ার জন্য স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলি, এগুলো প্রতিটি একসূত্রে গাঁথা। ফলে ইন্টিগ্রেটেড অ্যাপ্রোচ নিয়ে আমাদের এগোতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ একটি অভিধা, যদি এসডিজির লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়ন করতে পারি, তাহলে এগুলোই বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে নিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে রূপকল্প-২০৪১ দিয়েছেন, সেটি হয়ে যাবে।
সব সময় একটি প্রশ্ন ওঠে বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা খাতে বরাদ্দ কম, কিন্তু গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে অনেক। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কী ভাবছে?
এটা খুবই প্রাসঙ্গিক কথা। এ ক্ষেত্রে একটি বিষয় স্পষ্ট করি। সেটি হলো কিছু গবেষণার জন্য অর্থ বরাদ্দ দিলেও সেটি যথেষ্ট নয়। এর জন্য আনুষঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু অনুষঙ্গ আছে। যেমন সমৃদ্ধ ল্যাব, সেটি একটি বড় পূর্বশর্ত। একটি গবেষণা পরিচালনার জন্য আরও কিছু সহায়ক উপাদান রয়েছে। সে বিষয়গুলো গবেষককে দিতে হয়। প্রণোদনার বিষয়টি জড়িত আছে, গবেষণার জন্য একটি সুন্দর পরিবেশ থাকতে হয়। সে কারণেই বলছি, অর্থ বরাদ্দ যথেষ্ট নয়। অর্থ বরাদ্দ দেওয়ার পরে যে পারিপার্শ্বিক পরিপ্রেক্ষিত তৈরি করতে হয়, সেই পরিপ্রেক্ষিতের দিক থেকেও আমাদের ঘাটতি আছে। ফলে এটির একটি সমন্বিত উন্নয়ন না ঘটলে গবেষণায় কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে।
গবেষণা খাতে বরাদ্দ ও কাজকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার কর্মপরিকল্পনা কী?
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যমান যে অবকাঠামোগত সুবিধাদি আছে, যেসব ল্যাব আছে; আমার ধারণা, সেগুলো বৈশ্বিক মানের। উন্নতমানের গবেষণা সম্পাদন করা খুবই কঠিন। এ কারণে একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। পূর্বাচল আবাসিক প্রকল্পের প্রায় ৫২ একর জায়গা হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক গবেষণা ও উদ্ভাবন ক্যাম্পাস। আমরা কনসেপ্ট নোট তৈরি করেছি, চূড়ান্ত বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা রয়েছে ১০ বছরের, সেটির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাই?
প্রথম অংশের যে উন্নয়ন ভাবনা, এর জন্য প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার কর্মপরিকল্পনা সরকারের কাছে জমা দেওয়া আছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং নানা ধরনের বৈশ্বিক সংকটের প্রভাব দেশের ওপর পড়েছে। এ কারণে যে গতিতে এগোনোর কথা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে নির্দেশনা দিয়েছেন, সেভাবে আমরা এগোতে পারিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রথম বর্ষের শুরুতে গণরুমে খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করেন। এ থেকে উত্তরণের জন্য কী করণীয় বলে মনে করেন?
একেবারেই কোনো নীতিমালা দিয়ে কিংবা কোনো শর্টকাট পথে এগুলো সমাধান করা সম্ভব নয়। এর জন্য নতুন কিছু হল নির্মাণ করা অপরিহার্য। অন্যদিকে পুরোনো যে হলগুলো আছে, সেগুলোর সম্প্রসারণ এবং সংস্কার করা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। আমাদের কিছু কর্মোদ্যোগ আছে, সেই নিরিখে কিছু ডিপিপি তৈরি
করে সরকারের কাছে জমা দিয়েছি।
এগুলো যদি না করি তাহলে সামগ্রিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি হওয়া মুখ থুবড়ে পড়বে। সুন্দর পরিবেশে লালিত-পালিত না হয়ে যখন শিক্ষার্থীরা বেড়ে উঠবে তাহলে তারা (শিক্ষার্থী) কোথাও ভূমিকা রাখতে পারবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য পূরণ করতে পেরেছে বলে মনে করেন?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার যে উদ্দেশ্য ছিল যে এই জনপদের মানুষের শিক্ষায় এবং বুদ্ধিদীপ্ত শ্রেণি তৈরি করা, সেটি সম্ভব হয়েছে। এর মাধ্যমে একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এরপর সদ্য স্বাধীনতা পাওয়া দেশের বিকাশে আমাদের যে ভূমিকা রাখার কথা, সেটি এখন জোরদার করা খুব জরুরি। ফলে একটি স্বাধীন দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে যে ধরনের ভূমিকা রাখা প্রয়োজন, আমাদের সেই আলোকে, সেই আঙ্গিকে সাজানো জরুরি।
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলে যে খ্যাতি একসময় পেয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, এখন আর সেটি নেই। আপনার মন্তব্য কী?
দুটো কারণে অক্সফোর্ডের সঙ্গে তুলনা করা হয়, একটি হলো—এর আবাসিক সুবিধাদি আছে, আরেকটি হলো টিউটোরিয়াল সিস্টেম। পঠনপাঠনের যে প্রক্রিয়া, সেই দিকগুলো বিবেচনায় নিয়ে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলা হয়। সেটি বিশ্ববিদ্যালয় ধরে রেখেছে। তবে আমাদের যেভাবে বেড়ে ওঠার কথা, সেভাবে হয়নি।
আমাদের যে সংশ্লেষণের প্রয়োজন রয়েছে, যথাসময়ে সেই সংশ্লেষণগুলো আমাদের এখনো হয়নি। এসব অভাবের কারণে বিশ্বের সঙ্গে যেভাবে তাল মেলানো প্রয়োজন, সেটি হয়ে ওঠেনি। এগুলোতে আমাদের অ্যাড্রেস করা খুবই জরুরি।
সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক উন্নয়নের জন্য এই মুহূর্তে আপনার ভাবনা কী?
বিশ্ববিদ্যালয়টির ১০২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের যে প্রতিপাদ্য, সেটির মধ্যে একটি বার্তা দেওয়া আছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে এখন ভূমিকা রাখতে হবে। একটি প্রযুক্তিনির্ভর, অন্তর্ভুক্তিমূলক, মানবিক, অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধসম্পন্ন গ্র্যাজুয়েট তৈরি এবং বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এটিই হবে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় কাজ। সেই নিরিখে মূলত কাজ করে যাচ্ছি। এগুলো একটির সঙ্গে অন্যটির খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। এসডিজির কথা বলি কিংবা উন্নত বিশ্বে উপনীত হওয়ার জন্য স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলি, এগুলো প্রতিটি একসূত্রে গাঁথা। ফলে ইন্টিগ্রেটেড অ্যাপ্রোচ নিয়ে আমাদের এগোতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ একটি অভিধা, যদি এসডিজির লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়ন করতে পারি, তাহলে এগুলোই বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে নিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে রূপকল্প-২০৪১ দিয়েছেন, সেটি হয়ে যাবে।
সব সময় একটি প্রশ্ন ওঠে বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা খাতে বরাদ্দ কম, কিন্তু গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে অনেক। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কী ভাবছে?
এটা খুবই প্রাসঙ্গিক কথা। এ ক্ষেত্রে একটি বিষয় স্পষ্ট করি। সেটি হলো কিছু গবেষণার জন্য অর্থ বরাদ্দ দিলেও সেটি যথেষ্ট নয়। এর জন্য আনুষঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু অনুষঙ্গ আছে। যেমন সমৃদ্ধ ল্যাব, সেটি একটি বড় পূর্বশর্ত। একটি গবেষণা পরিচালনার জন্য আরও কিছু সহায়ক উপাদান রয়েছে। সে বিষয়গুলো গবেষককে দিতে হয়। প্রণোদনার বিষয়টি জড়িত আছে, গবেষণার জন্য একটি সুন্দর পরিবেশ থাকতে হয়। সে কারণেই বলছি, অর্থ বরাদ্দ যথেষ্ট নয়। অর্থ বরাদ্দ দেওয়ার পরে যে পারিপার্শ্বিক পরিপ্রেক্ষিত তৈরি করতে হয়, সেই পরিপ্রেক্ষিতের দিক থেকেও আমাদের ঘাটতি আছে। ফলে এটির একটি সমন্বিত উন্নয়ন না ঘটলে গবেষণায় কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে।
গবেষণা খাতে বরাদ্দ ও কাজকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার কর্মপরিকল্পনা কী?
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যমান যে অবকাঠামোগত সুবিধাদি আছে, যেসব ল্যাব আছে; আমার ধারণা, সেগুলো বৈশ্বিক মানের। উন্নতমানের গবেষণা সম্পাদন করা খুবই কঠিন। এ কারণে একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। পূর্বাচল আবাসিক প্রকল্পের প্রায় ৫২ একর জায়গা হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক গবেষণা ও উদ্ভাবন ক্যাম্পাস। আমরা কনসেপ্ট নোট তৈরি করেছি, চূড়ান্ত বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা রয়েছে ১০ বছরের, সেটির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাই?
প্রথম অংশের যে উন্নয়ন ভাবনা, এর জন্য প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার কর্মপরিকল্পনা সরকারের কাছে জমা দেওয়া আছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং নানা ধরনের বৈশ্বিক সংকটের প্রভাব দেশের ওপর পড়েছে। এ কারণে যে গতিতে এগোনোর কথা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে নির্দেশনা দিয়েছেন, সেভাবে আমরা এগোতে পারিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রথম বর্ষের শুরুতে গণরুমে খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করেন। এ থেকে উত্তরণের জন্য কী করণীয় বলে মনে করেন?
একেবারেই কোনো নীতিমালা দিয়ে কিংবা কোনো শর্টকাট পথে এগুলো সমাধান করা সম্ভব নয়। এর জন্য নতুন কিছু হল নির্মাণ করা অপরিহার্য। অন্যদিকে পুরোনো যে হলগুলো আছে, সেগুলোর সম্প্রসারণ এবং সংস্কার করা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। আমাদের কিছু কর্মোদ্যোগ আছে, সেই নিরিখে কিছু ডিপিপি তৈরি
করে সরকারের কাছে জমা দিয়েছি।
এগুলো যদি না করি তাহলে সামগ্রিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি হওয়া মুখ থুবড়ে পড়বে। সুন্দর পরিবেশে লালিত-পালিত না হয়ে যখন শিক্ষার্থীরা বেড়ে উঠবে তাহলে তারা (শিক্ষার্থী) কোথাও ভূমিকা রাখতে পারবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য পূরণ করতে পেরেছে বলে মনে করেন?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার যে উদ্দেশ্য ছিল যে এই জনপদের মানুষের শিক্ষায় এবং বুদ্ধিদীপ্ত শ্রেণি তৈরি করা, সেটি সম্ভব হয়েছে। এর মাধ্যমে একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এরপর সদ্য স্বাধীনতা পাওয়া দেশের বিকাশে আমাদের যে ভূমিকা রাখার কথা, সেটি এখন জোরদার করা খুব জরুরি। ফলে একটি স্বাধীন দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে যে ধরনের ভূমিকা রাখা প্রয়োজন, আমাদের সেই আলোকে, সেই আঙ্গিকে সাজানো জরুরি।
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলে যে খ্যাতি একসময় পেয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, এখন আর সেটি নেই। আপনার মন্তব্য কী?
দুটো কারণে অক্সফোর্ডের সঙ্গে তুলনা করা হয়, একটি হলো—এর আবাসিক সুবিধাদি আছে, আরেকটি হলো টিউটোরিয়াল সিস্টেম। পঠনপাঠনের যে প্রক্রিয়া, সেই দিকগুলো বিবেচনায় নিয়ে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলা হয়। সেটি বিশ্ববিদ্যালয় ধরে রেখেছে। তবে আমাদের যেভাবে বেড়ে ওঠার কথা, সেভাবে হয়নি।
আমাদের যে সংশ্লেষণের প্রয়োজন রয়েছে, যথাসময়ে সেই সংশ্লেষণগুলো আমাদের এখনো হয়নি। এসব অভাবের কারণে বিশ্বের সঙ্গে যেভাবে তাল মেলানো প্রয়োজন, সেটি হয়ে ওঠেনি। এগুলোতে আমাদের অ্যাড্রেস করা খুবই জরুরি।
সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১ দিন আগে