মুসাররাত আবির
কৃষিবিদ্যা কি ভুলে যাওয়ার বিষয়? আমাদের দেশে সেটা মনে করা হলেও বিশ্বের বিভিন্ন বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে পড়ানো হয় কৃষিবিদ্যা। শুধু তা-ই নয়; সেই সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি।
ওয়েগনিগান ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড রিসার্চ (নেদারল্যান্ডস)
ওয়েগনিগান ইউনিভার্সিটি কৃষি বিষয়ে পড়াশোনার ক্ষেত্রে মর্যাদাবান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। কিউএস র্যাঙ্কিং অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম স্থানে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষা ও গবেষণার মান ধারাবাহিকভাবে বেড়ে চলছে। এমনকি ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’র র্যাঙ্কিংয়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি শীর্ষে। এখানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে কৃষিবিজ্ঞান, অ্যাগ্রোনমি, ফরেস্ট্রি, হর্টিকালচার, অ্যাকুয়াকালচার, অ্যাগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাগ্রিকালচারাল ইকোনমিকস, ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, নিউট্রিশন, সয়েল সায়েন্স এবং অ্যানিমেল সায়েন্স পড়া যায়।
১৯১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারডিসিপ্লিনারি কোর্স ও রিসার্চ প্রোগ্রামের আওতায় সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট, অ্যানিমেল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার, ফরেস্ট্রি, এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার পলিসি নিয়ে গবেষণাও করা যায়। হল্যান্ড ও অরেঞ্জ টিউলিপ স্কলারশিপ, স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এ দুই ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে। আর স্নাতকোত্তর পর্যায়ের জন্য আছে এক্সিলেন্স প্রোগ্রাম, এবিভি স্কলারশিপ ইত্যাদি।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া (যুক্তরাষ্ট্র)
এই বিশ্ববিদ্যালয়ও কৃষিক্ষেত্রে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য বিখ্যাত। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এখানে আপনি অ্যাগ্রিকালচারাল বিজনেস, অ্যানিমেল সায়েন্স, ডেইরি সায়েন্স, ফুড সায়েন্স, হর্টিকালচার, ন্যাচারাল রিসোর্সেস, নিউট্রিশন, প্ল্যান্ট সায়েন্স ও সয়েল সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে মাস্টার অব সায়েন্স ইন অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুড সায়েন্স, মাস্টার অন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইন অ্যাগ্রিবিজনেস, ডক্টর অব ফিলোসফি ইন প্ল্যান্ট প্যাথলজি বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে। সেখানে সেন্টার অব ফুড সেফটি, সেন্টার অব ইরিগেশন টেকনোলজি, ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট ফর ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চের মতো রিসার্চ সেন্টারও আছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম একটা সুবিধা হলো, এর শিক্ষার্থীরা সরাসরি কৃষিবিষয়ক বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠানগুলোতে গবেষণা করতে পারেন।
এ বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীদের পরিবারের বার্ষিক আয় বিবেচনা করে বৃত্তি দেওয়া হয়।
সুইডিশ ইউনিভার্সিটি অব অ্যাগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস বা এসএলইউ (সুইডেন)
এই বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাগ্রিকালচার, ফরেস্ট্রি এবং ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার নিয়ে পড়াশোনার জন্য বিশ্বখ্যাত। ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০ হাজার। এর ফ্যাকাল্টি মেম্বার সংখ্যা ৯০০। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান তৃতীয়।
এখানে প্ল্যান্ট ব্রিডিং, অ্যানিমেল ব্রিডিং, সয়েল সায়েন্স, হর্টিকালচার, জেনেটিকস, অ্যানিমেল নিউট্রিশন, ফরেস্ট্রি, ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার এবং ফুড সায়েন্সে পড়ার সুযোগ আছে। সঙ্গে আছে সুইডিশ ইনস্টিটিউট অন অ্যাগ্রিকালচারাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ, দ্য সুইডিশ ইনস্টিটিউট অব ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার এবং দ্য সুইডিশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাগ্রিকালচারাল অ্যান্ড ফরেস্ট্রি ইকোনমিকসের মতো গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
ইটিএইচ জুরিখ (সুইজারল্যান্ড)
১৮৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। এটি পড়াশোনার মানের জন্য বিশ্বখ্যাত। এখানে বায়োকেমিস্ট্রি থেকে শুরু করে প্ল্যান্ট জেনেটিকস, বায়োইনফরমেটিকস, অ্যাগ্রিকালচারাল ইকোনমিকস, ফুড সায়েন্সেসসহ একাধিক বিষয়ে পড়াশোনা করা যায়। এই বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই পরিবেশের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিয়ে থাকে। এখানে আছে এক্সিলেন্স ও সুইস স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার সুযোগ।
ইউনিভার্সিটি অব রিডিং (যুক্তরাজ্য)
যুক্তরাজ্যের এই স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিক্ষা ও গবেষণার মান নিয়ে বেশ পরিচিত। কিউএস র্যাঙ্কিং অনুসারে এর অবস্থান ১২তম। পরিবেশের ক্ষতি না করে কৃষিকাজ এবং টেকসই কৃষি পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করাই বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল উদ্দেশ্য।
এখানে অ্যানিমেল অ্যান্ড প্ল্যান্ট সায়েন্স, অ্যাগ্রিকালচারাল বায়োটেকনোলজি, সয়েল সায়েন্স, ক্রপ প্রোডাকশন অ্যান্ড প্রটেকশন, ফুড সায়েন্স এবং অ্যাগ্রিবিজনেস বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনা করা যায়। স্নাতকোত্তরে অ্যাগ্রিবিজনেস, সাসটেইনেবল অ্যাগ্রিকালচার, নিউট্রিশন অ্যান্ড হেলথসহ নানান বিষয় নিয়ে পড়ার সুযোগ আছে।
এখানে স্নাতক পর্যায়ে ৫ ধরনের এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে প্রেসিডেন্ট স্কলারশিপসহ বিষয়ভিত্তিক বৃত্তির ব্যবস্থা আছে।
ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেন (ডেনমার্ক)
এটি বিশ্বের প্রসিদ্ধ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি। ১৪৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। কিউএস র্যাঙ্কিং অনুসারে এর অবস্থান ১৩তম। এখানে আছে ডিপার্টমেন্ট অব প্ল্যান্ট অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, দ্য ডিপার্টমেন্ট অব অ্যানিমেল সায়েন্স, দ্য ডিপার্টমেন্ট অব ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন এবং দ্য ডিপার্টমেন্ট অব ভেটেরিনারি মেডিসিনের মতো নামীদামি গবেষণা কেন্দ্র। পাশাপাশি কৃষি-সম্পর্কিত নানান বিষয়, যেমন ক্রপ প্রোডাকশন, অ্যানিমেল প্রোডাকশন, ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন সায়েন্স, অ্যাগ্রিকালচারাল ইকোনমিকস বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডিও করা যাবে। এখানে চার ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা আছে।
সূত্র: টপ ইউনিভার্সিটিজ ডট কম
কৃষিবিদ্যা কি ভুলে যাওয়ার বিষয়? আমাদের দেশে সেটা মনে করা হলেও বিশ্বের বিভিন্ন বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে পড়ানো হয় কৃষিবিদ্যা। শুধু তা-ই নয়; সেই সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি।
ওয়েগনিগান ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড রিসার্চ (নেদারল্যান্ডস)
ওয়েগনিগান ইউনিভার্সিটি কৃষি বিষয়ে পড়াশোনার ক্ষেত্রে মর্যাদাবান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। কিউএস র্যাঙ্কিং অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম স্থানে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষা ও গবেষণার মান ধারাবাহিকভাবে বেড়ে চলছে। এমনকি ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’র র্যাঙ্কিংয়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি শীর্ষে। এখানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে কৃষিবিজ্ঞান, অ্যাগ্রোনমি, ফরেস্ট্রি, হর্টিকালচার, অ্যাকুয়াকালচার, অ্যাগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাগ্রিকালচারাল ইকোনমিকস, ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, নিউট্রিশন, সয়েল সায়েন্স এবং অ্যানিমেল সায়েন্স পড়া যায়।
১৯১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারডিসিপ্লিনারি কোর্স ও রিসার্চ প্রোগ্রামের আওতায় সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট, অ্যানিমেল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার, ফরেস্ট্রি, এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার পলিসি নিয়ে গবেষণাও করা যায়। হল্যান্ড ও অরেঞ্জ টিউলিপ স্কলারশিপ, স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এ দুই ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে। আর স্নাতকোত্তর পর্যায়ের জন্য আছে এক্সিলেন্স প্রোগ্রাম, এবিভি স্কলারশিপ ইত্যাদি।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া (যুক্তরাষ্ট্র)
এই বিশ্ববিদ্যালয়ও কৃষিক্ষেত্রে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য বিখ্যাত। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এখানে আপনি অ্যাগ্রিকালচারাল বিজনেস, অ্যানিমেল সায়েন্স, ডেইরি সায়েন্স, ফুড সায়েন্স, হর্টিকালচার, ন্যাচারাল রিসোর্সেস, নিউট্রিশন, প্ল্যান্ট সায়েন্স ও সয়েল সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে মাস্টার অব সায়েন্স ইন অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুড সায়েন্স, মাস্টার অন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইন অ্যাগ্রিবিজনেস, ডক্টর অব ফিলোসফি ইন প্ল্যান্ট প্যাথলজি বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে। সেখানে সেন্টার অব ফুড সেফটি, সেন্টার অব ইরিগেশন টেকনোলজি, ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট ফর ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চের মতো রিসার্চ সেন্টারও আছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম একটা সুবিধা হলো, এর শিক্ষার্থীরা সরাসরি কৃষিবিষয়ক বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠানগুলোতে গবেষণা করতে পারেন।
এ বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীদের পরিবারের বার্ষিক আয় বিবেচনা করে বৃত্তি দেওয়া হয়।
সুইডিশ ইউনিভার্সিটি অব অ্যাগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস বা এসএলইউ (সুইডেন)
এই বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাগ্রিকালচার, ফরেস্ট্রি এবং ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার নিয়ে পড়াশোনার জন্য বিশ্বখ্যাত। ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০ হাজার। এর ফ্যাকাল্টি মেম্বার সংখ্যা ৯০০। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান তৃতীয়।
এখানে প্ল্যান্ট ব্রিডিং, অ্যানিমেল ব্রিডিং, সয়েল সায়েন্স, হর্টিকালচার, জেনেটিকস, অ্যানিমেল নিউট্রিশন, ফরেস্ট্রি, ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার এবং ফুড সায়েন্সে পড়ার সুযোগ আছে। সঙ্গে আছে সুইডিশ ইনস্টিটিউট অন অ্যাগ্রিকালচারাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ, দ্য সুইডিশ ইনস্টিটিউট অব ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার এবং দ্য সুইডিশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাগ্রিকালচারাল অ্যান্ড ফরেস্ট্রি ইকোনমিকসের মতো গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
ইটিএইচ জুরিখ (সুইজারল্যান্ড)
১৮৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। এটি পড়াশোনার মানের জন্য বিশ্বখ্যাত। এখানে বায়োকেমিস্ট্রি থেকে শুরু করে প্ল্যান্ট জেনেটিকস, বায়োইনফরমেটিকস, অ্যাগ্রিকালচারাল ইকোনমিকস, ফুড সায়েন্সেসসহ একাধিক বিষয়ে পড়াশোনা করা যায়। এই বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই পরিবেশের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিয়ে থাকে। এখানে আছে এক্সিলেন্স ও সুইস স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার সুযোগ।
ইউনিভার্সিটি অব রিডিং (যুক্তরাজ্য)
যুক্তরাজ্যের এই স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিক্ষা ও গবেষণার মান নিয়ে বেশ পরিচিত। কিউএস র্যাঙ্কিং অনুসারে এর অবস্থান ১২তম। পরিবেশের ক্ষতি না করে কৃষিকাজ এবং টেকসই কৃষি পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করাই বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল উদ্দেশ্য।
এখানে অ্যানিমেল অ্যান্ড প্ল্যান্ট সায়েন্স, অ্যাগ্রিকালচারাল বায়োটেকনোলজি, সয়েল সায়েন্স, ক্রপ প্রোডাকশন অ্যান্ড প্রটেকশন, ফুড সায়েন্স এবং অ্যাগ্রিবিজনেস বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনা করা যায়। স্নাতকোত্তরে অ্যাগ্রিবিজনেস, সাসটেইনেবল অ্যাগ্রিকালচার, নিউট্রিশন অ্যান্ড হেলথসহ নানান বিষয় নিয়ে পড়ার সুযোগ আছে।
এখানে স্নাতক পর্যায়ে ৫ ধরনের এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে প্রেসিডেন্ট স্কলারশিপসহ বিষয়ভিত্তিক বৃত্তির ব্যবস্থা আছে।
ইউনিভার্সিটি অব কোপেনহেগেন (ডেনমার্ক)
এটি বিশ্বের প্রসিদ্ধ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি। ১৪৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। কিউএস র্যাঙ্কিং অনুসারে এর অবস্থান ১৩তম। এখানে আছে ডিপার্টমেন্ট অব প্ল্যান্ট অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, দ্য ডিপার্টমেন্ট অব অ্যানিমেল সায়েন্স, দ্য ডিপার্টমেন্ট অব ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন এবং দ্য ডিপার্টমেন্ট অব ভেটেরিনারি মেডিসিনের মতো নামীদামি গবেষণা কেন্দ্র। পাশাপাশি কৃষি-সম্পর্কিত নানান বিষয়, যেমন ক্রপ প্রোডাকশন, অ্যানিমেল প্রোডাকশন, ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন সায়েন্স, অ্যাগ্রিকালচারাল ইকোনমিকস বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডিও করা যাবে। এখানে চার ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা আছে।
সূত্র: টপ ইউনিভার্সিটিজ ডট কম
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১ দিন আগে